প্রেস বিজ্ঞপ্তি : ‘আমি ছিলাম সিঙ্গাপুর প্রবাসী। সে সময় ওয়ারেশ সূত্রে ১০ শতক জমি ছাড়াও বাবার কাছ থেকে আরও ৩৪ শতক জমি ক্রয় করে আমি ৪৪ শতক জমির মালিক হই। এই জমিতে রয়েছে ৪০ টি বড় আমগাছ ছাড়াও বিভিন্ন প্রজাতির গাছ। এই জমি নিয়ে গত তিন বছর যাবত একই এলাকার আবদুল মাজেদের পুত্র মাসুম, মাসুদ, মামুন , আফসার আলির পুত্র আবদুল্লাহ, রিয়াজুলের পুত্র সুমন এর সাথে বিরোধ বাঁধে’।বুধবার সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন কর্ েএ কথা বলেন দেবহাটা উপজেলার কামটা গ্রামের মোনাজাত আলির চেলে জাহিদ হাসান। তিনি বলেন বিরোধ জোরালো আকার ধারন করলে এক মাস আগে দেবহাটা থানা পুলিশ, স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তি এবং প্রেসক্লাবের সাংবাদিকরা সালিশ বৈঠক করে জমির শান্তিপূর্ন ভাগ বাটোয়ারা করে দেন। কিন্তু এক মাস যেতে না যেতেই তারা ওই সম্পত্তি গায়ের জোরে দখল করতে উঠে পড়ে লাগে। এর জের ধরে গত ৯ জুন ঘেরা বেড়া ভাঙতে শুরু করলে আমরা বাধা দেই। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তারা জাহিদ ও তার স্ত্রী নাজমা পারভিনকে মারপিট করে। তারা আমাদের খুন করবে বলে হুমকি দেয়। জাহিদ বলেন পরদিন ওই জমিতে প্রাচীর নির্মান করার চেষ্টা করলে তিনি পুলিশের শরণাপন্ন হন। দেবহাটা থানা পুলিশ শান্তি রক্ষার স্বার্থে কাজ বন্ধ করে দেয়। জাহিদ জানান এরপর তিনি আদালতে ১৪৫ ধারা করেন। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ১৪৫ ধারা জারি করে উভয় পক্ষকে নোটীশ দেন। ১৭ জুন দেবহাটা থানা পুলিশ এই নোটিশ জারি করে। জাহিদ হাসান বলেন এরপর থেকে প্রতিপক্ষ আরও ক্ষিপ্ত হয়ে আছে। তারা যেকোনো মুহুর্তে তাকে ও তার স্ত্রীকে খুন করতে পারে। জাহিদ হাসান ও তার স্ত্রী নাজমা পারভিন এ ব্যাপারে পুলিশ সুপারের সহযোগিতা কামনা করেছেন।