দেবহাটা

সখিপুরে হাফিজুর মেম্বরের চেষ্টায় এলাকায় উন্নয়নের কাজ চলছে

By daily satkhira

July 08, 2019

দেবহাটা ব্যুরো : সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলার সখিপুর ইউনিয়নের মাঘরী এলাকার মোঃ আবুল কাশেমের প্ত্রু মোঃহাফিজুর রহমান। তিনি ০৩নংস খিপুর ইউনিয়নের ০৯নং ওয়ার্ডের মেম্বর। তার মেম্বরের মেয়াদ প্রায় তিন বছরের বেশি হয়েছে। মেম্বর হয়ে ওয়ার্ডে তার প্রচেষ্টায় ব্যাপক উন্নয়নের কাজ হয়েছে। এলাকায় এমন ও জায়গা ছিল হালকা বৃষ্টি হলেই সেখানে পানি বেধে থাকতো। এলাকার মানুষের চলাচলের সময় বিগ্নঘটতো,তা সমাধান করে দিয়েছে বলে উপকার ভোগীরা জানায়, এলাকায় বহু বিধবা মহিলা ছিল তাদের বিধবা কার্ড ও সরকারি উপকার ভোগীর ব্যবস্থা করে দিয়ে ভালো ও সুন্দর পরিবেশের ব্যবস্থা করে দিয়েছে। বয়স্ক ব্যাক্তিদের কে ভাতা কার্ডের ব্যবস্থা করে দিয়েছে। ভিজিডির কার্ড করে দিয়েছে। তারা প্রতি মাসেই ৩০কেজি করে চাউল পাই ও পরিবারের সকলেই পেট ভরে তিন সাজ তিন মুঠো ভাত খেতে পারে তার ব্যবস্থা করে দিয়েছে। এই ভাবে গরীব অসহায় মানুষের পাশে থেকে তাদের কষ্টের থেকে মুক্ত করে ক্ষুধা মুক্ত ভাবে চলার ব্যবস্থার কাজে মন রয়েছে। মেম্বর হয়ে গরীবের প্রতি যে নজর দিয়েছে,এমন নজর স্থায়ী হয়ে থাকলে গরীবের সুখ ফিরে আসবে বলে মনে হয়। এলাকায় গরীব ও অসহায় মানুষের সহায়তার কাজে প্রায় সময় তার উজাড় মন থাকে। হাফিজুর রহমানের কাছে জানতে চাওয়া হয়,তার এলাকায় উন্নয়ন ও অসহায় মানুষের উপকারের বিষয়। তিনি বলেন আমার ওয়ার্ডে দুইটা এলাকা চন্ডিপুর ও মাঘরী খুবিই বড় এলাকা। দুই এলাকায় প্রায় সাড়ে ১৭শ,মানুষের সংখ্যা। হয়তো এর থেকে কিছু কম,বেশি থাকতে পারে। এই ১৭শ,মানুষের মধ্যে নারীপুরুষ সহ-যে কতজন সরকারি উপকার ভোগী। এর মধ্যে রেসর্ন কার্ড ১৫৭,বয়স্কো ভাতা ৪৭,বিধপা কার্ড ৪১থেকে ৪২,প্রতিবন্ধী কার্ড ৩২,শিশু কার্ড ৪৪,জন কে দেওয়া হয়।তিনি আরো জানান,তার প্রচেষ্টায় পরিষদে বাজেট করে সরকারি অর্থয়নে জনগনের পারাপার হওয়ার বাঁশের স্যাকো করে দেওয়া হয়।পরিবেশ সম্মত ওই এলাকায় প্রায় ৪০ টি লেট্রীন ( বাতরুম ঘর)নির্মন করে দেওয়া হয়।পানির এক নাম জীবন।এলাকার মানুষের পানির তৃশ্না মিটাতে টিউবওয়েল দিয়েছে।এছাড়া তার প্রচেষ্টার মাধ্যে মে সাতক্ষীরার উন্নয়ন ফাউন্ডেশন ( সার্স )সংস্থার থেকে গরীব অসহায় মানুষের সহায়তা ও উন্নয়ন মুলক কাজ ও করেছে বলে জানিয়েছেন।তিনি জানান,সাতক্ষীরা (সার্স)সংস্থার থেকে ১১জন কে বয়স্কো ভাতা কার্ডের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। দুইটা এলাকায় আল্লাহর ঘর দুইটা মসজিদ রয়েছে। মসজিদে প্রতিনিয়োত পাঁচ ও য়াক্ত নামাজ পড়তে শতশত মুসল্লিরা উপুস্থিত হয়।উপুস্থিত হওয়া মসল্লিদের প্রায় সময় জরুরত সারতে স্বাস্থ্য সম্মত প্রসব ঘর সহ- দুইটি বাতরুম পুর্ন নির্মান করে দিয়েছে। এছাড়া তিনি গরীব অসহায় মানুষের মাঝে বহু উপকার সমগ্রী দেওয়া সহ-এলাকায় উন্নয়নের কাজ করেছেন বলে জানান। তিনি খুবই প্রচেষ্টায় রয়েছে উন্নয়নের কাজ করার লক্ষে। জনগণের চলার পথে কোন বিঘœ না ঘটে সে এব্যাপারে এলাকার যে সকল কাচা রাস্তা গুলো রয়েছে দ্রুত ইট ও পিচ করনের চেষ্টায় রয়েছে।কেন না বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নশীল সরকার।এই সরকারের আমলেই হাফিজুর রহমান মেম্বর।তার মনে বল রয়েছে তার এলাকায় কোন কাচা রাস্থা থাকবে না।সরকারের পক্ষে উন্নয়নের সহ- যে অর্থ দেওয়া হবে ঠিক সেই অর্থ দিয়ে জনগনের জন্যই কাজ করবেন বলে জানা গেছে। তার এলাকায় যেয়ে জানা গেছে সে মেম্বর হওয়ার থেকে এপর্যন্ত সুনামের সাথে কাজ করে আসছে।পুর্বে যে সমস্ত ইটসোলিং করা ছিল,তা ঝুকিপুর্ন হয়ে রয়েছে।যে কোন সময় বড়ধরনের দুর্ঘটা না ঘটার আশংকা রয়েছে। এছাড়া মাঝে মধ্যে সামান্য দূর্ঘটনা ঘটেই যায়। সংস্কার করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে মেম্বর জানিয়েছে।তিনি এলাকার সকলের সহযোগী কামনা করেছে।