বিদেশের খবর: কিশোরীদের পাচার থেকে শুরু করে ধর্ষণের একের পর এক অভিযোগ দায়ের হয়েছিল তার নামে। আমেরিকান ধনকুবের জেফরি এপস্টেইনকে গ্রেফতারও করে পুলিশ। কিন্তু অবশেষে জেলেই আত্মঘাতী হলেন আমেরিকার একসময়ের নামজাদা এই বিনিয়োগকারী।
জানা গেছে, কিশোরীদের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক করার পাশাপাশি অন্য ধনকুবেরদের কাছে সরবরাহ করার অভিযোগও আছে জেফরির বিরুদ্ধে। একাধিক ভিডিওতে তাকে ট্রাম্পের সঙ্গে পার্টিতে মেয়েদের নিয়ে নাচতে দেখা গেছে। তাই এ ধরনের অপরাধের সঙ্গে ট্রাম্পেরও সম্পৃক্ততা আছে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।
পুলিশ এবং বিভিন্ন আমেরিকান সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ, নিজেই আত্মহত্যা করেন জেফরে এপস্টেইন। জেল থেকে শনিবার সকালেই তাঁর দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এর আগেও জেলের ভিতরেই বেশ কয়েকবার আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন এপস্টেইন। ৬৬ বছর বয়সী এপস্টেইনের গলায় দড়ির ফাঁসের দাগও খুঁজে পেয়েছিল পুলিশ। তারপরই তার উপরে বেড়ে গিয়েছিল বাড়তি নজরদারি। কিন্তু সে সবের মধ্যেও তার আত্মহত্যা রহস্যের জন্ম দিয়েছে।