আন্তর্জাতিক

করোনা; বাংলাদেশসহ ৭ দেশে কুয়েতের সব ধরনের বিমান চলাচল বন্ধ

By Daily Satkhira

March 07, 2020

বিদেশের খবর: সাতটি দেশের সঙ্গে সব ধরনের বিমান চলাচল বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে কুয়েত সরকার। শুক্রবার থেকে এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়েছে। আগামী এক সপ্তাহ পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা বহালে থাকবে বলে আরব টাইমস অনলাইনের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।

দেশগুলো হলো-মিশর, ফিলিপাইন, সিরিয়া, লেবানন, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ ও ভারত।

কুয়েতের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এসব দেশের নাগরিকরা যারা দেশগুলোতে সর্বশেষ দুই সপ্তাহ অবস্থান করেছেন তাদের ক্ষেত্রে এ নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে। আর কুয়েতের যেসব নাগরিকরা এসব দেশ ভ্রমণ করেছেন তাদের ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে।

বিশ্বের ৯৭টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। কুয়েতে এ পর্যন্ত ৫৮ জন আক্রান্তের খবর পাওয়া গেছে।

একটি সূত্র জানিয়েছে, করোনাভাইরাস যেন দ্রুত অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে না পড়ে, সেজন্য সতর্কতামূলক পদক্ষেপের অংশ হিসেবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কুয়েত সরকার।

ক্রমেই বেড়ে চলে চলেছে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী ও নিহতের সংখ্যা। চীন থেকে ছড়ানো এ ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা লাখ ছাড়িয়েছে। এখন পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী আক্রান্ত হয়েছে এক লাখ এক হাজার ৯১৪ জন। আর প্রাণহানি ঘটেছে তিন হাজার ৪৬৬ জনের।

আক্রান্তদের মধ্যে ৫৬ হাজার ১২৩ জন চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। এখনো চিকিৎসাধীন আছেন ৪২ হাজার ৩২৫ জন। এর মধ্যে ছয় হাজার ৪০১ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

বিশ্বের ৯৪টি অঞ্চল এবং দেশে ছড়িয়েছে এ ভাইরাস। প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে শুধুমাত্র চীনেই আক্রান্তের সংখ্যা ৮০ হাজার ৫৭৬ জন। যার মধ্যে তিন হাজার ৪২ জনের মৃত্যু হয়েছে। চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়েছেন ৫৩ হাজার ৯২৯ জন। আর বাকি ২৩ হাজার ৬০৫ জন চিকিৎসাধীন আছেন।

চীনের বাইরে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ছয় হাজার ৫৯৩ জন আক্রান্ত হয়েছেন। যার মধ্যে ৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। ১৩৫ জন সুস্থ হয়েছেন আর বাকি ছয় হাজার ৪১৫ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

ইরানে এখন পর্যন্ত চার হাজার ৭৪৭ জন আক্রান্ত হয়েছে। প্রাণহানি ঘটেছে ১২৪ জনের। তিন হাজার ৭১০ জন চিকিৎসাধীন আছেন। বাকি ৯১৩ জন সুস্থ হয়েছেন। ইতালিতে আক্রান্তের সংখ্যা চার হাজার ৬৩৬। ১৯৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। তিন হাজার ৯১৬ জন বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। ৫২৩ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।কেরোন;বাংলাদেশসহ ৭ দেশের সঙ্গে কুয়েতের সব ধরনের বিমান চলাচল বন্ধ

সাতটি দেশের সঙ্গে সব ধরনের বিমান চলাচল বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে কুয়েত সরকার। শুক্রবার থেকে এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়েছে। আগামী এক সপ্তাহ পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা বহালে থাকবে বলে আরব টাইমস অনলাইনের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।

দেশগুলো হলো-মিশর, ফিলিপাইন, সিরিয়া, লেবানন, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ ও ভারত।

কুয়েতের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এসব দেশের নাগরিকরা যারা দেশগুলোতে সর্বশেষ দুই সপ্তাহ অবস্থান করেছেন তাদের ক্ষেত্রে এ নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে। আর কুয়েতের যেসব নাগরিকরা এসব দেশ ভ্রমণ করেছেন তাদের ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে।

বিশ্বের ৯৭টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। কুয়েতে এ পর্যন্ত ৫৮ জন আক্রান্তের খবর পাওয়া গেছে।

একটি সূত্র জানিয়েছে, করোনাভাইরাস যেন দ্রুত অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে না পড়ে, সেজন্য সতর্কতামূলক পদক্ষেপের অংশ হিসেবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কুয়েত সরকার।

ক্রমেই বেড়ে চলে চলেছে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী ও নিহতের সংখ্যা। চীন থেকে ছড়ানো এ ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা লাখ ছাড়িয়েছে। এখন পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী আক্রান্ত হয়েছে এক লাখ এক হাজার ৯১৪ জন। আর প্রাণহানি ঘটেছে তিন হাজার ৪৬৬ জনের।

আক্রান্তদের মধ্যে ৫৬ হাজার ১২৩ জন চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। এখনো চিকিৎসাধীন আছেন ৪২ হাজার ৩২৫ জন। এর মধ্যে ছয় হাজার ৪০১ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

বিশ্বের ৯৪টি অঞ্চল এবং দেশে ছড়িয়েছে এ ভাইরাস। প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে শুধুমাত্র চীনেই আক্রান্তের সংখ্যা ৮০ হাজার ৫৭৬ জন। যার মধ্যে তিন হাজার ৪২ জনের মৃত্যু হয়েছে। চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়েছেন ৫৩ হাজার ৯২৯ জন। আর বাকি ২৩ হাজার ৬০৫ জন চিকিৎসাধীন আছেন।

চীনের বাইরে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ছয় হাজার ৫৯৩ জন আক্রান্ত হয়েছেন। যার মধ্যে ৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। ১৩৫ জন সুস্থ হয়েছেন আর বাকি ছয় হাজার ৪১৫ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

ইরানে এখন পর্যন্ত চার হাজার ৭৪৭ জন আক্রান্ত হয়েছে। প্রাণহানি ঘটেছে ১২৪ জনের। তিন হাজার ৭১০ জন চিকিৎসাধীন আছেন। বাকি ৯১৩ জন সুস্থ হয়েছেন। ইতালিতে আক্রান্তের সংখ্যা চার হাজার ৬৩৬। ১৯৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। তিন হাজার ৯১৬ জন বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। ৫২৩ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।