অনলাইন ডেস্ক : ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াস’-এর প্রভাবে লণ্ডভণ্ড হয়ে যাওয়া বেড়িবাঁধ কিছু কিছু এলাকায় গতকাল রাতেই সংস্কার করেছে এলাকাবাসী। আজ বৃহস্পতিবার সকালেও লোকজন বাঁধ রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) লোকজন ও স্বেচ্ছাসেবীরা এই কাজে সহায়তা করছেন।
এদিকে আজ বৃহস্পতিবারও সকাল থেকে সাতক্ষীরায় থেমে থেমে বৃষ্টি ও মৃদু ঝড়ো হাওয়া বয়ে যাচ্ছে। এর মধ্যে এলাকাবাসী নিজেদের উদ্যোগে বাঁধ মেরামতের কাজ করে যাচ্ছে।
‘ইয়াস’ ও পূর্ণিমার প্রভাবে নিম্নাঞ্চলের গ্রামে জোয়ারের পানি ঢুকলেও তা ভাটায় নেমে গেছে। গ্রামবাসী তাদের ঘরবাড়ি সংস্কারেরও কাজ করছেন।
‘ইয়াস’-এর প্রভাবে উপকূলীয় উপজেলা শ্যামনগর, আশাশুনি, দেবহাটা ও কালিগঞ্জের একাংশের শত শত চিংড়ি ঘের পানিতে সয়লাব হয়ে গেছে। ফলে কয়েক কোটি টাকার চিংড়ি মাছ ভেসে গেছে।
জেলা প্রশাসক এস এম মোস্তফা কামাল জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতি নিরুপণ করা যায়নি। তবে এ ব্যাপারে কাজ চলছে।
জোয়ারের পানিতে কিছু এলাকার সড়ক দেবে যাওয়ায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।