গত ২৮ আগস্ট ঢাকা থেকে প্রকাশিত দৈনিক বাংলার ভোর ও সাতক্ষীরা থেকে দৈনিক সাতক্ষীরা সংবাদ পত্রিকা ও অনলাইন পত্রিকায় “কুখরালী আহমাদিয়া দাখিল মাদ্রাসার সাবেক সভাপতি হাতিয়েছেন ৭৬লক্ষ টাকা” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। উক্ত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যে প্রণোদিত।
আমি সভাপতির দায়িত্বে থাকাকালে সহ-সুপারসহ ৫টি পদে নিয়োগ হয়েছে, তা সম্পূর্ণ স্বচ্ছতা এবং যোগ্যতার ভিত্তিতেই কোন প্রকার অনিয়ম ছাড়াই হয়েছে। নিয়োগ বোর্ডে ডিজির প্রতিনিধিসহ শিক্ষা বিভাগের প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সরকারের পরিবর্তনের সুযোগ কাজে লাগিয়ে একটি পক্ষ আমাকে হয়রানি করার উদ্দেশে এধরনের মিথ্যা ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশন করিয়েছে। আমার পিতাকে আওয়ামী লীগের নেতা বানিয়েছে অথচ আমার পিতার বিরুদ্ধে একাধিক নাশকতার মামলা রয়েছে। আমি নিজে ২০০৩ সালের ছাত্রদলের ওয়ার্ড সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছি। অন্যদিকে শরিফুল ইসলাম জুয়েল ৬নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি এবং ইয়াছিন আরাফাতের পিতা আবু আব্দুল্লাহ আবু সাক্কার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি হয়ে এলাকায় অত্যাচার চালিয়েছিল। এখন তারাই আমাদের হয়রানি করার চক্রান্ত শুরু করেছে। আমি উক্ত মিথ্যা ভিত্তিহীন সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
প্রতিবাদকারী মো: আসাদুজ্জামান খোকন পিতা- মো: শহীদুল ইসলাম কুখরালী আমতলা, সাতক্ষীরা।