মিরপুর টেস্টের প্রথম ইনিংসে ব্যাট হাতে করেছিলেন ৮৬ রান, আর বল হাতে নিয়েছিলেন ৫ উইকেট। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হলেও বল হাতে সেই পুরনো সাকিব।
আবারও ৫ উইকেট নিয়ে একাই ধসিয়ে দিলেন অস্ট্রেলিয়ার সমৃদ্ধ ব্যাটিং লাইনআপ। তাই ম্যাচ সেরার পুরস্কার যে সাকিবের হাতে উঠবে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।
প্রতিদ্বন্দ্বী যে ছিলেন না তা কিন্তু নয়। বলতে পারেন শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বীই ছিলেন। আর সেটা আর কেউ নন ড্যাশিং ওপেনার তামিম ইকবাল। বাংলাদেশ যে ২৬৫ রানের টার্গেট পেয়েছিল তা মূলত এই তামিমের কারণে। দ্বিতীয় ইনিংসে তো তিনি একাই লড়াই করেন। প্রথম ইনিংসে ৭১ রানের পর দ্বিতীয় ইনিংসে তার ব্যাট থেকে আসে সর্বোচ্চ ৭৮ রানের ঝলমলে এক ইনিংস। তবে ১০ উইকেট আর পরিস্থিতির দাবি মিটিয়ে প্রথম ইনিংস হিসাব করলে সাকিবই আসলে ম্যাচের নায়ক। তাই সাকিবকে ম্যাচ সেরা নির্বাচন করতে খুব একটা কষ্ট হয়নি নির্বাচকদের।