নিজস্ব প্রতিবেদক : সদর উপজেলার কুশখালী ইউনিয়নের ভাদড়া মোড় হতে মিরগীডাঙ্গা সড়কটির মরণ ফাঁদে পরিনত হয়েছে। আর যাত্রীদের পোহাতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত চরম দূরভোগ। যেন সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের কোন মাথা চড়া নেই। যার সংস্কার একান্ত প্রয়োজন হয়ে দাড়িয়েছে। প্রায় ৪ কি: মি: সড়কটির অধিকাংশ স্থানে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এমন কি সড়কটির এমন বেহাল দশা যে, বালু খোয়া ও পিচ উঠে কার্পেটিং এর লেশমাত্র নেই। এই সড়ক দিয়ে প্রতিনিয়ত পার্শ্ববর্ত ঘোনা, কাথন্ডা, এড়ুয়াখালী গ্রামের হাজার হাজার পথ যাত্রী চলাচলের শিকার হতে হচ্ছে। আর বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ ব্যাবসাজীবি চাকুরীজীবি কৃষক ও দিন মুজুরী সহ স্কুল কলেজ পড়–য়া ছাত্র/ছাত্রীদের এই সড়কটির সাথে রয়েছে প্রত্যাক্ষ যোগাযোগ। আর বর্ষা এলেই খানা খন্দক গুলোতে ভরাট হয়ে যায় হাটু পানিতে। চেনাই যায় না কোথায় কত টুকু গভীর। চলাচলে যেন জানটা হাতের মুঠোয় নিয়ে চলতে হয়। কখন নাজানি বড় ধরনের দূর ঘটনা ঘটে যায়। সরজমিনে যেয়ে দেখা যায়, এই সড়কটি কয়েকটি স্পটে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। আর এই সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন ইজ্ঞিন চালিত ট্রাক, ভ্যান, চার্জার ভ্যান মটর সাইকেল যাতায়াত করে থাকে। আর তাদেরকে পহাতে হচ্ছে চরম দূরভোগে। এক পথ যাত্রী আল মামুন তিনি এই প্রতিবেদকে বলেন, ভাই ভাদড়া থেকে মিরগীডাঙ্গা যাওয়ার জন্য ১০ টাকা দেই আর অন্য সাইড দিয়ে যেতে হলে ভাড়া দিতে হয় দ্বিগুন কষ্ট হলেও যেতে হবে। আর এই সড়কটি বেহাল দশার কারনে কৃষকদের কৃষি পূন্য সরবাহের জন্য রোড পরিবর্তন করে বেশী পথ পাড়ি দিয়ে যাতায়াত করতে শুরু করেছে এ জনপদের অধিকাংশ মানুষ। এতে করে তাদের জীবন যাত্রার ব্যায় ভার বেড়ে গেছে অনেক গুনে। এ বিষয়ে সদর উপজেলার প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলম তিনি বলেন, আশা রাখি এ বছরে সংস্কার কাজ করার জন্য চেষ্টা করবো। আর পূর্ণ সংস্কারের জন্য কতৃপক্ষের কাছে আশু দৃষ্টি কামনা করেছেন এ জনপদের সকল শ্রেণি পেশার মানুষ।