জাতীয়

পুলিশ পদক পাচ্ছেন ১৮২ জন

By Daily Satkhira

January 01, 2018

অনলাইন ডেস্ক: ‘জঙ্গি ও মাদক প্রতিকার, পুলিশ সপ্তাহের অঙ্গীকার’ স্লোগান নিয়ে আগামী ৮ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে পুলিশ সপ্তাহ। এ আয়োজনে সাহসিকতা ও সেবার স্বীকৃতি হিসেবে ১৮২ জন পুলিশ সদস্যকে দেওয়া হবে বিশেষ পদক। এর মধ্যে রয়েছেন কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) ৩৬ সদস্যসহ ১০৬ জন পুলিশ সদস্য। জঙ্গি দমনে বিশেষ ভূমিকা রাখার জন্য পুলিশ পদকের জন্য মনোনীত হয়েছেন তারা।

গত বছরের ২৪ মার্চ সিলেটের আতিয়া মহলে জঙ্গি হামলায় নিহত র‌্যাবের সাবেক গোয়েন্দা প্রধান লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদসহ তিন জনকে সাহসিকতা পদক হিসেবে দেওয়া হবে মরণোত্তর বাংলাদেশ পুলিশ মেডেল (বিপিএম)। চারটি ক্যাটাগরিতে এবার সাহসিকতার জন্য ৩০ জনকে বিপিএম, সেবার স্বীকৃতি হিসেবে ২৮ জনকে বিপিএম, সাহসিকতার জন্য ৭১ জনকে প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল (পিপিএম) ও সেবার স্বীকৃতি হিসেবে পিপিএম পাবেন ৫৩ জন। প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যালের তিন পুলিশ সদস্য আছেন এ তালিকায়। পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের প্রধানদের অনেকের নামও আছে। পুলিশ সদর দফতরের অতিরিক্ত ডিআইজি পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এবার কনস্টেবল থেকে পরিদর্শক পদমর্যাদার সদস্যদের হার ৪৬ শতাংশ। বাকিরা সহকারী পুলিশ সুপার থেকে ঊর্ধ্বতন পদমর্যাদার। গত বছর সাহসিকতা ও সেবার স্বীকৃতি হিসেবে বিপিএম ও পিপিএম প্রাপ্তদের তালিকায় ছিলেন ১৩২ পুলিশ সদস্য। ২০১৬ সালে এসব পদক দেওয়া হয়েছিল ১০২ জনকে। এবারই সর্বোচ্চ সংখ্যক (১৮২) পুলিশ সদস্য পাচ্ছেন এই পদক।

পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধনী দিন ৮ জানুয়ারি সকালে রাজারবাগ পুলিশ লাইন মাঠে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুলিশের প্যারেডে সালাম গ্রহণ করবেন ও পদক তুলে দেবেন। পুলিশ সদর দফতর সূত্র বলছে, এবারের পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এবারই প্রথম রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ পুলিশ সপ্তাহে উপস্থিত থাকতে সম্মতি জানিয়েছেন। প্রথম দিন রাতে পুলিশ সদস্যদের মাঝে নৈশভোজে অংশ নেবেন তিনি। এ সময় পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তারা তার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পাবেন।

পদক তালিকা থেকে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট অনুযায়ী নাম ও পদবী দেওয়া হলো—

পুলিশ সদর দফতর অতিরিক্ত আইজি মোখলেছুর রহমান ও মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, ডিআইজি রৌশন আরা বেগম (ক্রাইম ম্যানেজমেন্ট), ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান (অপারেশন্স), অতিরিক্ত ডিআইজি হাবিবুর রহমান (পার্সোনাল ম্যানেজমেন্ট), মনিরুল ইসলাম (রিক্রুটমেন্ট অ্যান্ড ক্যারিয়ার প্ল্যানিং), মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান (ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড স্পেশাল অ্যাফেয়ার্স), পুলিশ সুপার মোহাম্মদ উল্যা (ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড স্পেশাল অ্যাফেয়ার্স), আব্দুল্লাহ আল জহির (স্টাফ অফিসার টু অতি. আইজিপি), এসএম হাসানুল জাহিদ (ইন্টেলিজেন্স শাখা), আলী আশরাফ ভূঁইয়া (ইন্টেলিজেন্স শাখা), অ্যাডিশনাল এসপি (সংস্থাপন) জেসমিন কেকা, গোয়েন্দা শাখার সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার রকিবুল হাসান, এএসআই আনোয়ার হোসেন, কনস্টেবল আবু নাঈম ও খলিল উল্যাহ।

ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি) ও স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) সিআইডির অ্যাডিশনাল আইজি শেখ হিমায়েত হোসেন, বিশেষ পুলিশ সুপার রেজাউল হায়দার, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (প্রেষণে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যাল) হরি দেবনাথ ও ওবায়েদ উল্লাহ, সিনিয়র এএসপি এহসান উদ্দিন চৌধুরী, এসবি’র বিশেষ পুলিশ সুপার এজাজ আহমেদ ও এএফএম আনজুমান কালাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলী, পুলিশ পরিদর্শক মশিউর রহমান ও ইউনূস আলী শেখ।

ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) ও ডিটেক্টিভ ব্রাঞ্চ (ডিবি) ডিএমপি কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া, অতিরিক্ত ডিআইজি শেখ নাজমুল আলম (ডিবি), উপ-কমিশনার হামিদা পারভীন (প্রটেকশন), আনোয়ার হোসেন (ডিসি-মতিঝিল), লিটন কুমার সাহা (ট্রাফিক পশ্চিম), আসমা সিদ্দিকা মিলি (উইমেন সাপোর্ট সেন্টার), অতিরিক্ত উপ-কমিশনার গোলাম মোস্তফা রাসেল (ডিবি পশ্চিম), মাঈনুল ইসলাম (ডিবি পূর্ব), ডিএমপির সিনিয়র এসি ইবনে রায়হান (নিউমার্কেট জোন), সিনিয়র এসি ইফতেখারুল ইসলাম (ডেমরা জোন), এসি নাজমুল হাসান ফিরোজ, সিনিয়র এসি রাহুল পাটোয়ারী (ডিবি পশ্চিম), যাত্রাবাড়ী থানার ওসি আনিছুর রহমান, তুরাগ থানার ওসি নুরুল মোত্তাকীন, শেরেবাংলা নগর থানার ওসি গণেশ গোপাল বিশ্বাস, শাহবাগ থানার ওসি আবুল হাসান, নিউমার্কেট থানার ওসি আতিকুর রহমান, কল্যাণ ও ফোর্স বিভাগের (আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যাল) এসআই আব্দুল আজিজ, কদমতলী থানার এসআই লালবুর রহমান, বংশাল পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই নুরুজ্জামান সরকার ও হাজারীবাগ থানার কনস্টেবল গোলাম আজম।

কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট (সিটিটিসি) সিটিটিসি’র প্রধান মনিরুল ইসলাম (অতিরিক্ত কমিশনার, ডিএমপি), উপ-কমিশনার মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম খান (সিটি), এএইচএম আবদুর রকিব (ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম), প্রলয় কুমার জোয়ারদার (স্পেশাল অ্যাকশন গ্রুপ), অতিরিক্ত উপ-কমিশনার আব্দুল মান্নান (সিটি), এসএম নাজমুল হক (সিটি), জাহিদুল হক তালুকদার (সিটি), নাজমুল ইসলাম (সাইবার ক্রাইম), রহমত উল্লাহ চৌধুরী (বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট), সিনিয়র এসি এসএম জাহাঙ্গীর হাছান (সোয়াট), এসি আহসান হাবীব (সিটি), শাহিদুর রহমান (সিটি), এসি তৌহিদুল ইসলাম (সিটি), এসি অহিদুজ্জামান নূর (সিটি), শেখ ইমরান হোসেন (সিটি), মাহবুব উর রশিদ (সোয়াট), পরিদর্শক আবুল বাশার, আবুল বাশার (২) ও গোলাম মাওলা, এসআই নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া, মোহাম্মদ আকবর হোসেন, মইনুদ্দিন ওমর ফারুক, মাহফুজুল হক চৌধুরী, রফিক উদ্দিন ও এসএম রাইসুল ইসলাম, এএসআই আনিসুর রহমান, আ. করিম ও মোতাহার হোসেন, নায়েক আকতারুজ্জামান, কনস্টেবল সজীব মিয়া, আসিফ আহমেদ, শাওরিদ হাসান, রিপন হোসেন, বাছেদ আলম, আব্দুল্লাহ আল শাফী ও জহিরউদ্দিন।

র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) র‌্যাব-১২’র অধিনায়ক সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, প্রকল্প পরিচালক লে. কর্নেল আরিফ উদ্দিন মাহমুদ (উন্নয়ন শাখা), পরিচালক (অপারেশন্স) লে. কর্নেল মাহাবুব হাসান, র‌্যাব-১১’র অধিনায়ক লে. কর্নেল কামরুল হাসান, র‌্যাব-৭-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মিফতাহ উদ্দিন আহমেদ, গোয়েন্দা শাখার সাবেক পরিচালক মরহুম লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদ ও বর্তমান পরিচালক লে. কর্নেল মাহবুব আলম, সদর দফতরের এয়ার উইংয়ের পরিচালক লে. কর্নেল সৈয়দ নজরুল ইসলাম, র‌্যাব-৫-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ মাহবুবুল আলম, র‌্যাব-৮-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল আনোয়ার উজ জামান, সদর দফতরের স্কোয়াড্রন লিডার এএনএ মুসাব্বির, র‌্যাব-৭-এর স্কোয়াড্রন লিডার শাফায়াত জামিল ফাহিম, র‌্যাব-৫-এর এএম আশরাফুল ইসলাম, সদর দফতরের মেজর শাহীন আজাদ, গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিচালক মেজর এইচএম সাজ্জাদ হোসেন, উপ-পরিচালক (অপারেশন্স) মেজর এসএম সুদীপ্ত শাহীন, গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিচালক মেজর মনিরুল ইসলাম, উপ-পরিচালক মেজর মাহমুদ হাসান তারিক, র‌্যাব-১০-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহিউদ্দীন ফারুকী, র‌্যাব-৪-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আফম আনোয়ার হোসেন খান, র‌্যাব-১২’র অ্যাডিশনাল এসপি বিনা রানী দাশ, র‌্যাব-৮-এর সিনিয়র এএসপি (সদর) জসীম উদ্দিন, র‌্যাব-১১’র সিনিয়র এসএসপি জসিম উদ্দীন চৌধুরী, র‌্যাব ইন্টেলিজেন্স উইংয়ের সিনিয়র এসএসপি জসিম ইয়াসিন আরাফাত, ইন্টেলিজেন্স উইংয়ের সিনিয়র এএসপি আতিকুল হক প্রধান, র‌্যাব-১১-এর সিনিয়র এসএসপি আলেপ উদ্দিন, র‌্যাব-৭-এর সিনিয়র এএসপি মিমতানুর রহমান, গোয়েন্দা শাখার লেফটেন্যান্ট করপোরাল নাজমুল ইসলাম, ট্রেনিং অ্যান্ড ওরিয়েন্টশন উইংয়ের ল্যান্স করপোরাল মিজানুর রহমান ও অপারেশন্স উইংয়ের সৈনিক ইসমাইল হক।

রেঞ্জ ও জেলা পুলিশ খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি দিদার আহম্মেদ, রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি এম খুরশিদ হোসেন, বরিশাল রেঞ্জের ডিআইজি শফিকুল ইসলাম, বগুড়ার পুলিশ সুপার (বর্তমানে অতিরিক্ত ডিআইজি) আসাদুজ্জামান, গাজীপুর হাইওয়ে পুলিশ সুপার শফিকুল ইসলাম, টাঙ্গাইলের এসপি মাহবুব আলম, ঢাকা জেলার এসপি শাহ মিজান শাফিউল রহমান, নারায়ণগঞ্জের এসপি মঈনুল হক, নোয়াখালীর এসপি ইলিয়াছ শরীফ, চট্টগ্রামের এসপি নূরে আলম মিনা, কিশোরগঞ্জের এসপি আনোয়ার হোসেন খান, ময়মনসিংহের এসপি সৈয়দ নূরুল ইসলাম, দিনাজপুরের এসপি হামিদুল আলম, শরীয়তপুরের এসপি সাইফুল্লাহ আল মামুন, হবিগঞ্জের এসপি বিধান ত্রিপুরা, মৌলভীবাজারের এসপি মোহাম্মদ শাহ জালাল, বরগুনার এসপি বিজয় বসাক, জামালপুরের এসপি দেলোয়ার হোসেন, কুষ্টিয়ার এসপি এসএম মেহেদী হাসান, বগুড়ার অ্যাডিশনাল এসপি আরিফুর রহমান মণ্ডল, দিনাজপুরের অ্যাডিশনাল এসপি মিজানুর রহমান, চাপাইনবাবগঞ্জের অ্যাডিশনাল এসপি মোহাম্মদ মাহবুব আলম খান, কুমিল্লার অ্যাডিশনাল এসপি তানভীর সালেহীন ইমন, পাবনার অ্যাডিশনাল এসপি মোহাম্মদ আশিস বিন হাছান, নেত্রকোনার অ্যাডিশনাল এসপি মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন, মৌলভীবাজারের সিনিয়র এসএসপি (সদর) রাশেদুল ইসলাম, টাঙ্গাইল জেলা গোয়েন্দা শাখার ওসি অশোক কুমার সিংহ, নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা মডেল থানার ওসি কামাল উদ্দিন, ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি কামরুল ইসলাম, চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড মডেল থানার ওসি ইফতেখার হাসান, নারায়ণগঞ্জ জেলা গোয়েন্দা শাখার ওসি মাহবুবুর রহমান, গাজীপুরের শ্রীপুর থানার ওসি আসাদুজ্জামান, গাজীপুরের টঙ্গী মডেল থানার ওসি ফিরোজ তালুকদার, কুমিল্লা কোতোয়ালী থানার ওসি মোহাম্মদ আবু সালাম মিয়া, বি. বাড়িয়ার কসবা থানার ওসি মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও এসআই রফিকুল ইসলাম, আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (অপারেশন্স) জাহিদুল ইসলাম, কক্সবাজার মহেশখালী থানার এসআই শাওন দাস, বগুড়া জেলা গোয়েন্দা শাখার এসআই জুলহাস উদ্দিন, ফারুক হোসেন ও আলমগীর হোসেন, চট্টগ্রাম রিজার্ভ অফিসার-১-এর এসআই কাজী শফিকুল ইসলাম, নরসিংদী জেলা গোয়েন্দা শাখার এসআই আ. গাফফার, মানিকগঞ্জ সাটুরিয়া থানার এসআই আসলাম খান ও ওয়াহিদুজ্জামান, মৌলভীবাজার সদর থানার এসআই আব্দুল মানিক, কুমিল্লার মিরপুর হাইওয়ে ফাঁড়ির সার্জেন্ট মোস্তফা কামাল, রাজশাহী ট্রাফিক অফিসের এটিএসআই তাইজুল ইসলাম, ঝিনাইদহের এএসআই মহাসীন আহমেদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা বিশেষ শাখার এএসআই আজিজুর রহমান, রাজশাহী জেলা গোয়েন্দা শাখার এএসআই উৎপল কুমার, হাইওয়ে পুলিশ সদর দফতরের কনস্টেবল পারভেজ মিয়া, ময়মনসিংহ ভালুকা মডেল থানার কনস্টেবল রাসেল আহমেদ, বগুড়া জেলা গোয়েন্দা শাখার কনস্টেবল ইসমাইল হোসেন ও বগুড়া পুলিশ লাইন্সের কনস্টেবল হেলাল উদ্দিন।

অন্যান্য পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) রংপুর জেলার অ্যাডিশনাল এসপি শহিদুল্লাহ কাউসার, ময়মনসিংহের অ্যাডিশনাল এসপি আবু বকর সিদ্দিক, চট্টগ্রাম মেট্রোর পুলিশ পরিদর্শক সন্তোষ কুমার চাকমা, চট্টগ্রাম মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ সিএমপির অ্যাডিশনাল এসপি মীর্জা সায়েম মাহমুদ, আকবর শাহ থানার ওসি মোহাম্মদ আলমগীর, ডিবি উত্তরের এসআই জিহাদ হোসেন, খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের সিনিয়র এসি এমএম মোহাইমিনুর রশিদ, ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিওনের সিনিয়র এসি মোহাম্মদ রায়হান কাজেমী, স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) এএসপি মনিরুল ইসলাম, সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের পরিদর্শক (কোর্ট) মরহুম চৌধুরী মো. আবু কায়সার, জালালাবাদ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম ও এএসআই জনি লাল দে, বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের কোতোয়ালী মডেল থানার এসআই মহিউদ্দিন আহমেদ।