আমার কামব্যাকটা বলবো রিয়েলি ওয়েলকাম ছিল, ছিল বললেও ভুল হয়ে যায় সেটা কন্টিনিউয়াস টেন্সের ওপরে আছে। আমার এই ফিরে আসায় কিছু মানুষ এতো উচ্ছ্বসিত হবে ভাবতে পারিনি। এই ক’দিন আগে ডিরেক্টরস গিল্ডের প্রোগ্রামে গিয়েছি, সেখানে আমার পরিচিতরা এতো উচ্ছ্বাস দেখাল; পিকনিকে গেলাম সেখানেও আমি সাদর সম্ভাষণ পেলাম। কী বলবো ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না।
কথাগুলো বলছিলেন, দীর্ঘ দশ বছর পর অভিনয়ে ফেরা ঐন্দ্রিলা আহমেদ। সম্প্রতি তাঁর অভিনীত বিলাভড নাটকটি প্রচারিত হয়েছে। আর এই নাটকের সাথে আলোচিতও হচ্ছেন তিনি। অপূর্বের বিপরীতে এই নাটকে ঐন্দ্রিলার অভিনয় ছিল মোহনীয়। তাকে নতুনভাবে পেয়েছে দর্শক। নতুন এই ফেরাটাও দারুণ উপভোগ করছেন তিনি।
তবে এর মাঝে স্ক্রিপ্ট রাইটিংয়েও বেশ সময় দিচ্ছেন। যদিও ঐন্দ্রিলা বলছেন এই দীর্ঘ বিরতিতে তিনি অনেকগুলো স্ক্রিপ্ট লিখেছেন, যেগুলো নিয়ে অনেক নির্মাতাই কাজ করে যাচ্ছেন। আরও লিখছেন। এর মধ্যেই চলছে অভিনয়। নির্মাতা মাবরুর রশীদ বান্নাহ’র সাংসারিক ভালোবাসা, কাজী সাইফের আতঙ্ক, পৃথু রাজের জল পুকুরে ডুব ও দীপু হাজরার ফেক ফেক লাভ।
এছাড়াও এই মুহূর্তে হাতে কাজ রয়েছে পৃথু রাজের ছোট ছোট আশা, দীপু হাজরার, রিদম ও পনির খান এর নিঃশব্দ তুমি আর নিঃশব্দ আমি। এছাড়াও বেশকিছু কাজ রয়েছে বলে জানান ঐন্দ্রিলা।
দীর্ঘ ১০ বছর পর ফিরেই গ্রামীনফোনের বিজ্ঞাপনচিত্রে কাজ করেন ঐন্দ্রিলা। অমিতাভ রেজার নির্দেশনায় বিজ্ঞাপন চিত্রটি এখন টেলিভিশন খুললেই দেখা যায়। এছাড়াও বিলাভড কন্যা হিসেবেও ঐন্দ্রিলা সোশ্যাল মিডিয়ায় নেটিজেনদের দৃষ্টি কেড়েছেন।