আন্তর্জাতিক

মাস্ক পরে সাঁতার শিখছে থাইল্যান্ডের গুহায় আটকে পড়া ফুটবল টিম

By Daily Satkhira

July 04, 2018

বিদেশের খবর: থাইল্যান্ডের গুহায় আটকে পড়া তরুণ ফুটবল টিমের ১২ সদস্যের কাছে পৌঁছেছে দেশটির নৌ-বাহিনীর সিল টিম। তারা ওই তরুণ ফুটবলারদের শেখাচ্ছে কিভাবে পানির নিচে সাঁতরাতে হয়। গুহা থেকে বের হওয়ার জন্য একটি সম্ভাব্য পদক্ষেপের জন্যই তাদেরকে এমনটা শেখানো হচ্ছে। খবর দ্য গার্ডিয়ানের।

খবরে বলা হয়, থাইল্যান্ডের উত্তরাঞ্চলে একটি গুহায় ১১ দিন আগে আটকা পড়ে ওই ফুটবল দল ও দলের কোচ। বাইরের বৈরি আবহাওয়ার কারণে গুহা থেকে তাদের একমাসের আগে উদ্ধার করা প্রায় অসম্ভব বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

আটকে পড়া বালকদের কেউই সাঁতরাতে জানে না। তাই,তাদেরকে বের করে আনতে সাঁতার শেখাচ্ছে নৌবাহিনীর সিল টিমের সদস্যরা। আপাতত তাদের উদ্ধার করার সবচেয়ে সম্ভাব্য উপায় হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে এই পদ্ধতিকে। কেননা, সপ্তাহান্তে বৃষ্টির পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে তাদের বের করে আনা দুঃসাধ্য হয়ে ওঠবে। বর্তমানে তারা সাঁতরানোর জন্য বিভিন্ন প্রয়োজনীয় জিনিসের ব্যবহার শিখছে। কিন্তু কেউই সাঁতরে বের হওয়ার চেষ্টা করেনি। কর্তৃপক্ষ চেষ্টা করছে গুহার ভেতর থেকে পানি সেঁচে তাদের বের হওয়ার রাস্তা সুগম করতে। যাতে করে তারা বেশিরভাগ পথ হেটে বের হতে পারে। তবে তা সত্ত্বেও কিছুটা পথ তাদের সাঁতরেই পাড়ি দিতে হবে।

সোমবার রাতে তাদের খোঁজ পাওয়া যায়। আপাতত তারা উঁচু জায়গায় আছে। তাই বন্যার পানিতে ভেসে যাওয়ার সম্ভাবনা কম। কিন্তু শুক্রবার ব্যাপক আকারে বৃষ্টি ও ঝড় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তখন তাদের বের হওয়া কঠিন হয়ে ওঠবে।

নৌবাহিনীর সিল টিম তাদের ফেসবুক পেজে বালকদের নিয়ে নতুন একটি ভিডিও পোস্ট করেছে। তাতে দেখা যায়, তারা এখনো সুস্থ ও নিরাপদ আছে। একজন থাই চিকিৎসক আহতদের চিকিৎসা করছেন। তাদের কাছে খাবার ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সরবরাহ করা হচ্ছে। এছাড়া, তাদের কাছে মুঠোফোন পাঠানোর চিন্তা করছে কর্তৃপক্ষ। সেনাবাহিনীর এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, তাদের কাছে মুঠোফোন পাঠানো হলে, তারা তাদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলতে পারবে। এতে অনেকটা চাপ কমে যাবে।

หลังได้ทานอาหารเพิ่มพลังงานที่หน่วยซีลดำน้ำนำเข้าไป และแพทย์ทหารที่ผ่านการฝึกในหลักสูตรนักทำลายใต้น้ำจู่โจมตรวจร่างกายทีมหมูป่าทุกคนแล้ว น้องๆส่งเสียงทักทายผู้คนที่รอคอยอยู่นอกถ้ำฝากมาครับ(บันทึกภาพ 03/07/18)#ทีมหมูป่าทีมSEAL#ThainavySEAL

Posted by Thai NavySEAL on Tuesday, 3 July 2018