প্রেস বিজ্ঞপ্তি: মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম যোদ্ধা দেবহাটা উপজেলার পারুলিয়া গ্রামের মৃত আলী মোহন গাজীর পুত্র মো: আহাদ আলী গাজী আজ সুচিকিৎসা ও অর্থের অভাবে মৃত্যু পথযাত্রী। ১৯৭১ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করেন। ভারতের চব্বিশ পরগনা টাকি হেড কোয়াটারে যোগদান শেষে মেজর এম এ জলিল এবং সাব সেক্টর কমান্ডার ক্যাপ্টেন শাহজাহান মাস্টারের নেতৃত্বে ভাতশালা, কুলিয়া এবং গল্লামারী যুদ্ধে সরাসরি অংশ নেন। আহাদ আলী একজন পুরাতন আনছার মুজাহিদ। যুদ্ধ শেষে খুলনার ফুলতলা ক্যাম্পে অস্ত্র জমা দেন। তার মুক্তিযোদ্ধার সাময়িক সনদপত্র নং- ম-৮৪৬০৭ এবং গেজেট নং-৮২৭। আহাদ আলীর কোমরের বাম পাশের বাটি ভেঙে গেছে। তিনি অর্থের অভাবে সুচিকিৎসা করতে না পারায় দীর্ঘদিন যাবত নিজ বাড়িতে কস্ট ভোগ করছেন। চিকিৎসারত খুলনা ২৫০ শয্যার ডাঃ মেহেদী নেওয়াজ বলেন, তাকে ভাল করতে হলে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসা করা প্রয়োজন। টাকা আহাদ আলী একজন গরীব, অসহায় মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে সরকারের সকল প্রকার চিকিৎসার সুযোগ সুবিধা পেতে চায়।