অনলাইন ডেস্ক: ২০০৬ সালের ৭ সেপ্টেম্বর। বাংলাদেশ ওয়ানডে দলপতি মাশরাফি বিন মর্তুজার জীবনের বিশেষ একটি দিন। এদিন, জীবনের নতুন ইনিংসও শুরু হয়। নড়াইল চিত্রাপাড়ের মেয়ে সুমনা হক সুমিকে যে এদিনেই বিয়ে করেন ‘নড়াইল এক্সপ্রেস’ মাশরাফি বিন মর্তুজা। নড়াইল শহরের রূপগঞ্জে একটি কমিউনিটি সেন্টারে তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়। পরদিন ৮ সেপ্টেম্বর চিত্রা নদীর কোল ঘেষে গড়ে ওঠা চিত্রা রিসোর্টে বৌভাত অনুষ্ঠিত হয়। এসব অনুষ্ঠান ঘিরে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের তৎকালীন সভাপতি, কোচ, খেলোয়াড়, প্রশাসনের কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পেশার মানুষের মিলনমেলা হয়েছিল। দেখতে দেখতে কেটে গেছে মাশরাফির নতুন জীবনের ১২টি বছর। মানে, এক যুগে যুগলবন্দি তারা। দাম্পত্য জীবনে হুমায়রা এবং সাহেল নামে দুই সন্তানের জনক-জননী তারা। স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে সুখের সংসার বাংলাদেশ ওয়ানডে দলপতির। ৭ সেপ্টেম্বর ছিল এ দম্পতির (মাশরাফি-সুমি) ১২তম বিবাহবার্ষিকী। মাশরাফি ও তার পরিবার কখনোই বিবাহবার্ষিকী এবং জন্মদিন ধূমধাম করে পালন করেন না। এক্ষেত্রে সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন তারা। তবে এই দিনে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মাশরাফি ভক্তসহ তার বন্ধুরা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে গত বৃহস্পতিবার রাত ১০টার পর থেকেই মাশরাফি দম্পতির জন্য শুভ কামনা করেন তার অসংখ্য ভক্ত ও শুভাক্ষী। কেউ লিখেছেন, ‘শুভ বিবাহবার্ষিকী ভাই-ভাবি।’ কেউ লিখেছেন, ‘নড়াইল তথা বাংলার ১৭ কোটি মানুষের মধ্যমনি ও গর্ব, ‘নড়াইল এক্সপ্রেস’ মাশরাফি বিন মর্তুজা কৌশিকের শুভ বিবাহবার্ষিকী। শুভ হোক আগামীর দিনগুলি।’