অনলাইন ডেস্ক: ত্বক সুন্দর রাখার পাশাপাশি উজ্জ্বল করতেও সাহায্য করে। রূপচর্চা-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে বেইকিং সোডা ব্যবহারের পাঁচটি পদ্ধতি এখানে দেওয়া হল। ত্বকের রং হালকা করতে: খুব সহজেই বেইকিং সোডা দিয়ে ত্বকের রং হালকা করতে পারেন। এক টেবিল-চামচ লেবুর রস ও এক টেবিল-চামচ নারিকেল তেলে এক টেবিল-চামচ বেইকিং সোডা মেশান। মিশ্রণটি ত্বকে লাগিয়ে ১০ মিনিট মালিশ করুন। লেবুর রসের ভিটামিন সি ত্বক প্রাকৃতিকভাবে করে উজ্জ্বল। আর বেইকিং সোডা দাগ ছোপ দূর করতে সাহায্য করবে।
ব্রণ কমাতে: বেইকিং সোডায় আছে প্রদাহরোধী উপাদান। ব্রণের সমস্যা থাকলে এক টেবিল-চামচ বেইকিং সোডা ও সামান্য পানি মিশিয়ে ব্রণের উপরে লাগিয়ে রাখুন। ১৫ মিনিট পরে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। নিয়মিত ব্যবহারে এটা ব্রণের প্রতিকারক হিসেবে কাজ না করে প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করবে।
ত্বকের ভারসাম্যহীনতা থেকে রক্ষা: গোলাপ জল ত্বকের পিএইচ’য়ের ভারসাম্য রক্ষা করার পাশাপাশি লালচেভাব দূর করতে সাহায্য করে। ত্বকের ভারসাম্য রক্ষা করতে এই দুয়ের সংমিশ্রণের তুলনা নেই।
সমপরিমাণ বেইকিং সোডা ও গোলাপ জল মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগান। শুকিয়ে আসলে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। সপ্তাহে দুবার ব্যবহারে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
ব্ল্যাকহেডস দূর করতে: বেইকিং সোডা খুব ভালো এক্সফলিয়েটর। এটা ব্ল্যাকহেডস দূর করতেও সাহায্য করে।
সামান্য টুথপেস্টের সঙ্গে বেইকিং সোডা মিশিয়ে তা নাক বা অন্যান্য ব্ল্যাকহেডস আক্রান্ত স্থানের উপর লাগান এবং কয়েক মিনিট ঘষুন। এতে দৃশ্যমান সকল ব্ল্যাকহেডস দূর হয়ে যাবে।
ত্বকের উজ্জ্বলতা: অ্যাপল সাইডার ভিনিগার ত্বকের মৃত কোষ দূর করে এবং বয়সের ছাপ কমায়। ত্বক ভালো রাখতে এক টেবিল-চামচ বেইকিং সোডার সঙ্গে দুই টেবিল-চামচ ভিনিগার মিশিয়ে মুখের নির্জীব অংশে লাগান। আলতোভাবে মালিশ করুন, শুকিয়ে আসলে ধুয়ে নিন।