জাতীয়

নয়াপল্টনের ঘটনার প্রতিবেদন চেয়ে পুলিশকে চিঠি দিয়েছে ইসি

By Daily Satkhira

November 17, 2018

রাজনীতির খবর: রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার প্রতিবেদন পুলিশের কাছে চেয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ওই সময়ের তোলা ছবি, ভিডিও ও অন্যান্য তথ্য প্রমাণাদিও চেয়েছে। পাশাপাশি এ ঘটনায় কাউকে হয়রানি না করতে পুলিশকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে আজ শনিবার নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ পুলিশ চিঠি পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ওই ঘটনায় নির্বাচন কমিশন কী করে তা দেখি বলে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে। অপরদিকে, জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট আমাদের বলেছে, সরকারের যোগসাজোশে ওই ঘটনা ঘটেছে। এসব কারণে আমরা পুলিশের কাছে প্রতিবেদন চেয়ে চিঠি দিয়েছি। এতে প্রকৃত ঘটনা কী তা জানাতে বলেছি। ওই প্রতিবেদন পাওয়ার পর করণীয় কী তা কমিশন ঠিক করবে।

ইসি সূত্রে জানা গেছে, দলীয় মনোনয়ন ফরম বিতরণের মধ্যে গত বুধবার (১৪ নভেম্বর) নয়াপল্টনে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় বেশ কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর ও পুলিশের দুটি গাড়িতে আগুন দেয়া হয়। এ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে পরস্পরকে দোষারোপ করেছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। আর পুলিশ বলেছে, বিএনপি নেতা-কর্মীরা বিনা উসকানিতে তাদের ওপর হামলা চালালে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। এরপরই পুলিশকে চিঠি দিলো ইসি।

ইসি সূত্র জানিয়েছে, দলীয় কার্যালয়ে মনোনয়ন সংগ্রহ ও জমাকে কেন্দ্র করে মিছিল, শোডাউন হওয়ায় আচরণবিধি লংঘন বন্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে পুলিশ মহাপরিদর্শককে গত ১৩ নভেম্বর চিঠি দেয় নির্বাচন কমিশন। পরদিন নয়া পল্টনে বিএনপি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের ওই সংঘর্ষ হয়। ওই সংঘর্ষের ঘটনা প্রত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের মাধ্যমে ইসি জেনেছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ঘটনায় প্রকৃত তথ্য-উপাত্তসহ প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে চিঠিতে কাউকে অহেতুক হয়রানি ও মামলায় না জড়াতে বলা হয়েছে।রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার প্রতিবেদন পুলিশের কাছে চেয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ওই সময়ের তোলা ছবি, ভিডিও ও অন্যান্য তথ্য প্রমাণাদিও চেয়েছে। পাশাপাশি এ ঘটনায় কাউকে হয়রানি না করতে পুলিশকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে আজ শনিবার নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ পুলিশ চিঠি পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ওই ঘটনায় নির্বাচন কমিশন কী করে তা দেখি বলে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে। অপরদিকে, জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট আমাদের বলেছে, সরকারের যোগসাজোশে ওই ঘটনা ঘটেছে। এসব কারণে আমরা পুলিশের কাছে প্রতিবেদন চেয়ে চিঠি দিয়েছি। এতে প্রকৃত ঘটনা কী তা জানাতে বলেছি। ওই প্রতিবেদন পাওয়ার পর করণীয় কী তা কমিশন ঠিক করবে।

ইসি সূত্রে জানা গেছে, দলীয় মনোনয়ন ফরম বিতরণের মধ্যে গত বুধবার (১৪ নভেম্বর) নয়াপল্টনে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় বেশ কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর ও পুলিশের দুটি গাড়িতে আগুন দেয়া হয়। এ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে পরস্পরকে দোষারোপ করেছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। আর পুলিশ বলেছে, বিএনপি নেতা-কর্মীরা বিনা উসকানিতে তাদের ওপর হামলা চালালে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। এরপরই পুলিশকে চিঠি দিলো ইসি।

ইসি সূত্র জানিয়েছে, দলীয় কার্যালয়ে মনোনয়ন সংগ্রহ ও জমাকে কেন্দ্র করে মিছিল, শোডাউন হওয়ায় আচরণবিধি লংঘন বন্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে পুলিশ মহাপরিদর্শককে গত ১৩ নভেম্বর চিঠি দেয় নির্বাচন কমিশন। পরদিন নয়া পল্টনে বিএনপি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের ওই সংঘর্ষ হয়। ওই সংঘর্ষের ঘটনা প্রত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের মাধ্যমে ইসি জেনেছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ঘটনায় প্রকৃত তথ্য-উপাত্তসহ প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে চিঠিতে কাউকে অহেতুক হয়রানি ও মামলায় না জড়াতে বলা হয়েছে।