জাতীয়

হাল ছাড়েননি বাদপড়ারা চলছে চেষ্টা-তদবির

By daily satkhira

November 20, 2018

দেশের খবর: আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য তালিকা থেকে বাদ পড়া দলের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা এখনও হাল ছাড়েননি। তারা শেষ মুহূর্তের চেষ্টা-তদবির চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের কয়েকজন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেছেন। মনোনয়নের তালিকা থেকে বাদ পড়া কয়েকজন এমপি দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে কথা বলেছেন। দলের অন্য শীর্ষ নেতাদের সঙ্গেও তারা নিবিড় যোগাযোগ বাড়িয়েছেন।

এদিকে বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফোরামের (বিএনএফ) সভাপতি এস এম আবুল কালাম আজাদ সোমবার প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলেন। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে দেখা করেছেন তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা।

এস এম আবুল কালাম আজাদ ঢাকা-১৭ আসনের এমপি। তিনি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসন থেকে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোটের মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন। ব্যারিস্টার নাজমুল হুদাও এই আসনে মনোনয়ন চাইছেন। তবে আওয়ামী লীগ এই আসনে চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠান ফারুকের নাম চূড়ান্ত করেছে। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচএম এরশাদ চাইলে আসনটি তাকে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তও রয়েছে।

আওয়ামী লীগের কয়েকজন নীতিনির্ধারক নেতা বলেন, সংসদীয় বোর্ডের সদস্যরা দলের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা নিয়ে গতকালও গণভবনে বৈঠক করেন। এই বৈঠকে খসড়া প্রার্থী তালিকায় থাকা হাতেগোনা কয়েকটি আসনে প্রার্থী রদবদল এবং আরও কয়েকটি আসনে প্রার্থী পরিবর্তনের প্রসঙ্গ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বৈঠকে ১৪ দলীয় জোট ও মহাজোটের শরিকদের জন্য রাখা আসনগুলোর সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা নিয়েও কথা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী ও দলের সভাপতি শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এই বৈঠকে সংসদীয় বোর্ড সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, কাজী জাফর উল্লাহ, ওবায়দুল কাদের, ড. আবদুর রাজ্জাক, লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান ও রমেশ চন্দ্র সেন। এ বৈঠকে মহাজোটের প্রার্থী তালিকা নিয়ে জাতীয় পার্টির সঙ্গে আলোচনার প্রসঙ্গেও কথা হয়েছে। কাল-পরশুর মধ্যে এই বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গেছে।

এদিকে মাদারীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ মোল্লা ও সাধারণ সম্পাদক কাজল কৃষ্ণ দে গতকাল গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে দলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমকে মাদারীপুর-৩ আসনে মনোনয়ন দেওয়ার অনুরোধ করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী দলীয় প্রার্থীর পক্ষে কাজ করতে দুই নেতাকে নির্দেশ দেন। এই আসনে দলের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।

ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পৌরসভা মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু ও সাবেক এমপি সফিকুল ইসলাম অপু ঝিনাইদহ-২ আসনে দলের প্রার্থিতা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন। এই আসনে দলের মনোনয়ন পেয়েছেন তাহজীব আলম সিদ্দিকী। তিনি বর্তমান সংসদের স্বতন্ত্র সদস্য। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে নিজের প্রার্থিতা নিয়ে কথা বলেছেন টাঙ্গাইল-৮ আসনের এমপি অনুপম শাহজাহান জয়। তিনি গতকাল ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গেও দেখা করেন। অনুপম শাহজাহান জয় দলের মনোনয়ন পাননি।

ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি লিয়াকত সিকদারও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন। তিনি ফরিদপুর-১ আসনে দলের মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন। তবে খসড়া প্রার্থী তালিকায় এ আসনে সাবেক সচিব ও রূপালী ব্যাংকের বর্তমান চেয়ারম্যান মঞ্জুর হোসেনের নাম রয়েছে। গাজীপুর-৩ আসনের এমপি অ্যাডভোকেট রহমত আলীর ছেলে জামিল হাসান দুর্জয়ও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন। তিনি দলের মনোনয়ন চেয়েছেন। তবে খসড়া প্রার্থী তালিকায় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন সবুজের নাম রয়েছে।

এ ছাড়াও আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি সাবিনা আক্তার তুহিন, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, কেন্দ্রীয় তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আক্তার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেছেন।

চট্টগ্রাম-৪ আসনে আওয়ামী লীগের খসড়া প্রার্থী তালিকায় বর্তমান এমপি দিদারুল আলমের নাম রাখা হয়নি। এ আসনে দলের প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র এম মনজুর আলম। তিনি বিএনপির মনোনয়ন পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হলেও পরে আওয়ামী লীগে ফিরে এসেছেন। এম মনজুর আলম বর্তমান এমপি দিদারুল আলমের আপন চাচা।

তিনি ছাড়াও চট্টগ্রাম-১ আসনে ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, চট্টগ্রাম-৩ আসনে মাহফুজুর রহমান মিতা, চট্টগ্রাম-৬ আসনে এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৭ আসনে ড. হাছান মাহমুদ, চট্টগ্রাম-১০ আসনে ডা. আফছারুল আমীন. চট্টগ্রাম-১১ আসনে এম আবদুল লতিফ, চট্টগ্রাম-১২ আসনে সামসুল হক চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৩ আসনে সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, চট্টগ্রাম-১৪ আসনে নজরুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৫ আসনে অধ্যাপক ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজাম উদ্দিন নদভী ও চট্টগ্রাম-১৬ আসনে মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর নাম প্রাথমিকভাবে মনোনয়নের তালিকায় রয়েছে।

ফেনী-৩ এবং লক্ষ্মীপুর-৪ ছাড়া বৃহত্তর নোয়াখালীর আর কোনো আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী তালিকায় রদবদল করা হয়নি। ফেনী-৩ আসনে জাতীয় পার্টি এবং লক্ষ্মীপুর-৪ আসনে বিকল্পধারাকে ছাড় দেওয়া হবে। অন্য আসনগুলোর মধ্যে ফেনী-২ আসনে নিজাম উদ্দিন হাজারী, নোয়াখালী-১ আসনে এইচ এম ইব্রাহিম, নোয়াখালী-২ আসনে মোরশেদ আলম, নোয়াখালী-৩ আসনে মামুনুর রশীদ কিরণ, নোয়াখালী-৪ আসনে একরামুল করিম চৌধুরী, নোয়াখালী-৫ আসনে ওবায়দুল কাদের, নোয়াখালী-৬ আসনে আয়েশা ফেরদাউস, লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে একেএম শাহজাহান কামালের নাম রয়েছে।

টাঙ্গাইল-৬ আসনে আওয়ামী লীগের প্রাথমিক প্রার্থী তালিকায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সাবেক সভাপতি আহসানুল ইসলাম টিটুর নাম রয়েছে। এ আসনের এমপি খন্দকার আবদুল বাতেন দলের মনোনয়নবঞ্চিত হচ্ছেন। এ ছাড়া টাঙ্গাইল-১ আসনে ড. আব্দুর রাজ্জাক, টাঙ্গাইল-৪ আসনে হাসান ইমাম খান ও টাঙ্গাইল-৫ আসনে ছানোয়ার হোসেন দলের মনোনয়ন পেতে যাচ্ছেন। টাঙ্গাইল-২ আসনের এমপি খন্দকার আসাদুজ্জামান ও টাঙ্গাইল-৩ আসনের এমপি আমানুর রহমান রানা দলের মনোনয়ন পাননি।

রাজবাড়ী-১ আসনে কাজী কেরামত আলী এবং রাজবাড়ী-২ আসনে জিল্লুল হাকিম আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাচ্ছেন।

এ ছাড়া সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকায় আরও রয়েছেন পঞ্চগড়-২ আসনে অ্যাডভোকেট নূরুল ইসলাম সুজন, ঠাকুরগাঁও-১ রমেশ চন্দ্র সেন, দিনাজপুর-১ মনোরঞ্জন শীল গোপাল, দিনাজপুর-২ খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, দিনাজপুর-৩ ইকবালুর রহিম বাবু, দিনাজপুর-৪ আবুল হাসান মাহমুদ আলী, দিনাজপুর-৫ অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার, দিনাজপুর-৬ শিবলী সাদিক, নীলফামারী-১ আফতাব উদ্দিন সরকার, নীলফামারী-২ আসাদুজ্জামান নূর, নীলফামারী-৩ অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা, লালমনিরহাট-১ মোতাহার হোসেন, লালমনিরহাট-২ নুরুজ্জামান আহমেদ, রংপুর-২ আবুল কালাম মোহাম্মদ আহসানুল হক চৌধুরী, রংপুর-৪ টিপু মুনশি, রংপুর-৫ এইচ এন আশিকুর রহমান, রংপুর-৬ ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, গাইবান্ধা-২ মাহাবুব আরা বেগম গিনি, গাইবান্ধা-৩ ডা. ইউনুস আলী সরকার, গাইবান্ধা-৫ অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বী মিয়া, জয়পুরহাট-১ শামসুল আলম দুদু, জয়পুরহাট-২ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, বগুড়া-১ আবদুল মান্নান, বগুড়া-৫ হাবিবুর রহমান, নওগাঁ-১ সাধন চন্দ্র মজুমদার, নওগাঁ-২ শহীদুজ্জামান সরকার, নওগাঁ-৪ ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক, নওগাঁ-৫ আবদুল মালেক, নওগাঁ-৬ ইসরাফিল আলম, রাজশাহী-১ ওমর ফারুক চৌধুরী, রাজশাহী-৩ আয়েন উদ্দিন, রাজশাহী-৪ প্রকৌশলী এনামুল হক, রাজশাহী-৬ শাহরিয়ার আলম, নাটোর-২ শফিকুল ইসলাম শিমুল, নাটোর-৩ অ্যাডভোকেট জুনাইদ আহমেদ পলক, নাটোর-৪ অধ্যাপক আবদুল কুদ্দুস, সিরাজগঞ্জ-১ মোহাম্মদ নাসিম, সিরাজগঞ্জ-২ ডা. হাবিবে মিল্লাত, সিরাজগঞ্জ-৪ তানভীর ইমাম, সিরাজগঞ্জ-৫ আবদুল মজিদ মণ্ডল, সিরাজগঞ্জ-৬ হাসিবুর রহমান স্বপন, পাবনা-৩ মকবুল হোসেন, পাবনা-৪ শামসুর রহমান শরীফ ডিলু, মেহেরপুর-১ ফরহাদ হোসেন দোদুল, কুষ্টিয়া-৩ মাহবুবউল আলম হানিফ, কুষ্টিয়া-৪ আবদুর রউফ, চুয়াডাঙ্গা-১ সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন, চুয়াডাঙ্গা-২ আলী আজগার টগর, যশোর-১ শেখ আফিল উদ্দিন, যশোর-৩ কাজী নাবিল আহমেদ, যশোর-৫ স্বপন ভট্টাচার্য্য, যশোর-৬ ইসমাত আরা সাদেক, মাগুরা-১ অ্যাডভোকেট সাইফুজ্জামান শিখর, মাগুরা-২ বীরেন শিকদার, নড়াইল-১ কবিরুল হক মুক্তি, নড়াইল-২ মাশরাফি বিন মুর্তজা, বাগেরহাট-১ শেখ হেলাল উদ্দিন, বাগেরহাট-২ অ্যাডভোকেট মীর শওকাত আলী বাদশা, বাগেরহাট-৩ হাবিবুন্নাহার, বাগেরহাট-৪ ডা. মোজাম্মেল হোসেন, খুলনা-১ পঞ্চানন বিশ্বাস, খুলনা-৩ মন্নুজান সুফিয়ান, খুলনা-৪ আবদুস সালাম মুর্শেদী, খুলনা-৫ নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, সাতক্ষীরা-৩ অধ্যাপক ডা. আ ফ ম রুহুল হক, বরগুনা-১ অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ শম্ভু, বরগুনা-২ শওকত হাচানুর রহমান রিমন, পটুয়াখালী-২ আ স ম ফিরোজ, পটুয়াখালী-৩ আ খ ম জাহাঙ্গীর হোসাইন, ভোলা-১ তোফায়েল আহমেদ, ভোলা-৩ নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন, ভোলা-৪ আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, বরিশাল-১ আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ, বরিশাল-২ অ্যাডভোকেট তালুকদার মোহাম্মদ ইউনুস, বরিশাল-৪ পংকজ দেবনাথ, বরিশাল-৫ জেবুন্নেছা আফরোজ, ঝালকাঠি-১ বজলুল হক হারুন, ঝালকাঠি-২ আমির হোসেন আমু, পিরোজপুর-১ অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম, কিশোরগঞ্জ-১ সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, কিশোরগঞ্জ-২ নূর মোহাম্মদ, কিশোরগঞ্জ-৪ রেজুওয়ান আহমেদ তৌফিক, কিশোরগঞ্জ-৫ আফজাল হোসেন, কিশোরগঞ্জ-৬ নাজমুল হাসান পাপন, মানিকগঞ্জ-১ এ এম নাঈমুর রহমান দুর্জয়, মানিকগঞ্জ-২ মমতাজ বেগম, মানিকগঞ্জ-৩ জাহিদ মালেক স্বপন, মুন্সীগঞ্জ-২ সাগুফতা ইয়াসমীন এমিলি, মুন্সীগঞ্জ-৩ অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, ঢাকা-২ অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, ঢাকা-৩ নসরুল হামিদ বিপু, ঢাকা-৫ হাবিবুর রহমান মোল্লা, ঢাকা-৭ হাজি মোহাম্মদ সেলিম, ঢাকা-৯ সাবের হোসেন চৌধুরী, ঢাকা-১০ ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা-১১ এ কে এম রহমতুল্লাহ, ঢাকা-১২ আসাদুজ্জামান খান কামাল, ঢাকা-১৪ আসলামুল হক আসলাম, ঢাকা-১৫ কামাল আহমেদ মজুমদার, ঢাকা-১৬ ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ, ঢাকা-১৮ অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, ঢাকা-১৯ ডা. এনামুর রহমান, ঢাকা-২০ বেনজির আহমেদ, গাজীপুর-১ আ ক ম মোজাম্মেল হক, গাজীপুর-২ জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর-৪ সিমিন হোসেন রিমি, গাজীপুর-৫ মেহের আফরোজ চুমকি, নরসিংদী-১ লে. কর্নেল (অব.) নজরুল ইসলাম হিরু বীরপ্রতীক, নরসিংদী-২ আনোয়ারুল আশরাফ খান দিলীপ, নরসিংদী-৩ সিরাজুল ইসলাম মোল্লা, নরসিংদী-৪ অ্যাডভোকেট নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, নরসিংদী-৫ রাজি উদ্দিন আহমেদ রাজু, নারায়ণগঞ্জ-১ গোলাম দস্তগীর গাজী বীরপ্রতীক, নারায়ণগঞ্জ-২ নজরুল ইসলাম বাবু, নারায়ণগঞ্জ-৪ এ কে এম শামীম ওসমান, ফরিদপুর-২ সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, ফরিদপুর-৩ ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ফরিদপুর-৪ কাজী জাফর উল্লাহ, গোপালগঞ্জ-১ লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান, গোপালগঞ্জ-২ শেখ ফজলুল করিম সেলিম, গোপালগঞ্জ-৩ শেখ হাসিনা, মাদারীপুর-১ নূর-ই-আলম চৌধুরী লিটন, মাদারীপুর-২ শাজাহান খান, শরীয়তপুর-১ ইকবাল হোসেন অপু, শরীয়তপুর-২ এ কে এম এনামুল হক শামীম, শরীয়তপুর-৩ নাহিম রাজ্জাক, জামালপুর-৩ মির্জা আজম, জামালপুর-৪ ডা. মুরাদ হাসান, শেরপুর-১ আতিউর রহমান আতিক, শেরপুর-২ মতিয়া চৌধুরী, শেরপুর-৩ এ কে এম ফজলুল হক চান, ময়মনসিংহ-১ জুয়েল আরেং, ময়মনসিংহ-৬ অ্যাডভোকেট মোসলেম উদ্দিন, নেত্রকোনা-১ মানু মজুমদার, নেত্রকোনা-২ আরিফ খান জয়, নেত্রকোনা-৩ অসীম কুমার উকিল, সুনামগঞ্জ-১ ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন রতন, সুনামগঞ্জ-২ জয়া সেনগুপ্তা, সুনামগঞ্জ-৩ এম এ মান্নান, সুনামগঞ্জ-৫ মুহিবুর রহমান মানিক, সিলেট-১ আবুল মাল আবদুল মুহিত, সিলেট-৩ মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী কয়েস, সিলেট-৪ ইমরান আহমদ, সিলেট-৬ নুরুল ইসলাম নাহিদ, মৌলভীবাজার-১ শাহাব উদ্দিন, মৌলভীবাজার-৩ সৈয়দা সায়রা মহসিন, মৌলভীবাজার-৪ উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ, হবিগঞ্জ-৩ অ্যাডভোকেট আবু জাহির, হবিগঞ্জ-৪ মাহবুব আলী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ অ্যাডভোকেট আনিসুল হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা-১ মেজর জেনারেল (অব.) সুবিদ আলী ভূঁইয়া, কুমিল্লা-৫ অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু, কুমিল্লা-৬ আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার, কুমিল্লা-৭ অধ্যাপক আলী আশরাফ, কুমিল্লা-১০ আ হ ম মুস্তফা কামাল লোটাস, কুমিল্লা-১১ মুজিবুল হক, চাঁদপুর-২ মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, কক্সবাজার-১ জাফর আলম, কক্সবাজার-২ আশেক উল্লাহ রফিক, কক্সবাজার-৩ সাইমুম সরওয়ার কমল, কক্সবাজার-৪ শাহীন চৌধুরী, খাগড়াছড়িতে কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা ও বান্দরবান আসনে বীর বাহাদুর উশৈ সিং।