সাতক্ষীরা

পি এস সি পরিক্ষায় ১৬ জন এ+ পেয়ে রেকর্ড সৃ্ষ্টি করেছে শরাপপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়

By daily satkhira

December 25, 2018

আবু ছালেক : পি এস সি পরিক্ষায় ১৬ জন এ+ পেয়ে রেকর্ড সৃ্ষ্টি করেছে শরাপপুর সরকারি  প্রাথমিক বিদ্যালয়, ২০১৮ সালে শরাপপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে পি এস সি পরিক্ষায় অংশ গ্রহন করে ৩১ জন ছাত্র/ছাত্রী। শতভাগ সফলতা সহ ১৯৫৭ সালে শরাপপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি স্হাপিত হওয়ার পর থেকে এ বছর পি এস সি পরিক্ষায় রেকর্ড সৃ্ষ্টি করেছে ১৬ জন ছাত্র/ছাত্রী এ + পেয়ে। ১৬ জন এ+ সহ এ গ্রেড পেয়েছে ১২ জন,এ- গ্রেড পেয়েছে ১ জন, এবং বি গ্রেড পেয়েছে ২ জন। শনিবার বিকালে শরাপপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক দেবদাস বিশ্বাষ  এ ডি এস প্রেস ক্লাবের সাধারন সম্পাদক, সাংবাদিক মো: আবু ছালেক এর সাথে এক সৌজন্য সাক্ষাত কালে বলেন কার্যকরি কমটির সভাপতি সন্জয় কুমার দাশ সহ সকল সদস্যদের সার্বিক সহযোগিতায়, প্রধান শিক্ষক স্বপন কুমার সানা, সহকারি শিক্ষক অন্জলি দাশ,যোহরা পারভিন,দেবদাস বিশ্বাষ,বিকাশ চন্দ্র সানা,ডলি সুলতানা, ও জাহিদ ইকবাল সহ সকল শিক্ষকের অক্লান্ত পরিশ্রমে দির্ঘ দিন পর ২০১৮ সালে পি এস সি পরিক্ষায় ৩১ জন ছাত্র /ছাত্রীদের মধ্যে এ+ পেয়েছে ১৬ জন। এ+ প্রাপ্তরা হল শরাপপুর গ্রামের  মো: ময়ন উদ্দীন ওরফে আঙ্গুর হোসেন ও নাসিমা খাতুনের একমাত্র পুত্র নাফিস রহমান,  সাঈদ বিশ্বাস ও রাশিদা বেগমের পুত্র জিমি বিশ্বাস,এস এম  অহিদুর রহমন ও মনিফা খাতুনের পুত্র এস এম তুহিন রহমান,খায়ের সরদার ও রেবেকা খাতুনের পুত্র সিজান সরদার, সেলিম উল্লাহ ও রোজিনা খানমের পুত্র হামিম আবরার অপেক্ষা,দেবদাষ বিশ্বাস ও সেফালি বিশ্বাসের পুত্র রাহুল বিশ্বাস,অশোক কুমার দাশ ও সুজাতা রানি দাশের পুত্র অভিজিত দাশ,পংকজ বিশ্বাষ ও স্বপ্না বিশ্বাষের পুত্র সৌরভ বিশ্বাষ, বিশ্বজিত দাশ ও চপলা রানি দাশের পুত্র সুভজিত দাশ,শুসান্ত ঢালি ও কনিকা রানি ঢালির পুত্র সুজন কুমার ঢালি,বিমল কুমার দাশ ও শ্যামলি রানি দাশের পুত্র শুভজিত দাশ,মঈনুর মিস্ত্রি ও হাসিনা খাতুনের পুত্র আসিফ মিস্ত্রি,আরিফুল মোড়ল ও ছাদিকুন্নাহারের কন্যা আর্জিনা খাতুন,কামরুল সরদার ও আলেয়া খাতুনের কন্যা রিমা খাতুন,শংকর দাশ ও পুর্নিমা রানি দাশের কন্যা ছন্দা রানি দাশ,সচিন দাশ ও স্বপ্না রানি দাশের  কন্যা সুমা রানি দাশ, ২০১৮ সালের পি এস সি পরিক্ষার ফলাফলের মত ভবিষ্যতে ও শরাপপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ফলাফল আরও ভাল হবে এবং এ ধারা অব্যাহত থাকবে এমন প্রত্যাসা এলাকার সকল অভিভাবক,কার্যকরি কমিটি,এবং শিক্ষক দের।