TOPSHOT - This handout picture released by The Russian Emergency Situations Ministry on January 1, 2019, shows emergency officers transporting a baby surviver after a gas explosion rocked a residential building in Russia's Urals city of Magnitogorsk. - Russian rescuers have been forced to temporarily halt the search for dozens of missing people in the rubble of a collapsed high-rise apartment block as the building risked crumbling further, officials said on January 1, 2019, with the incident claiming at least seven lives. Part of the 10-storey building collapsed following a gas explosion on the morning of December 31, 2018, in the industrial city of Magnitogorsk, nearly 1,700 kilometres (1,050 miles) east of Moscow in the Ural mountains. (Photo by HO / RUSSIAN EMERGENCY SITUATIONS MINISTRY / AFP) / RESTRICTED TO EDITORIAL USE - MANDATORY CREDIT "AFP PHOTO / RUSSIAN EMERGENCY SITUATIONS MINISTRY" - NO MARKETING NO ADVERTISING CAMPAIGNS - DISTRIBUTED AS A SERVICE TO CLIENTS ---

আন্তর্জাতিক

শূন্য ডিগ্রি তামপাত্রায় ৩০ ঘণ্টা, ধ্বংসস্তূপ থেকে শিশু উদ্ধার

By daily satkhira

January 02, 2019

বিদেশের খবর: রাশিয়ার শহর ম্যাগনিয়েটগরসে একটি ধসেপড়া অ্যাপার্টমেন্টের ধ্বংসাবশেষের ভেতর থেকে ১১ মাস বয়সী একটি শিশুকে উদ্ধার করা হয়েছে। শিশুটির চেতনা থাকলেও তার অবস্থা খুবই আশঙ্কাজনক। দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তুষারে তার শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে জখম হয়েছে। মাথায় আঘাত লেগেছে ও পায়ের হাড় ভেঙে গেছে। ইভান নামের শিশুটিকে চিকিৎসার জন্য মস্কোয় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সন্দেহজনক গ্যাস বিস্ফোরণে অন্তত ৯ জনের মৃত্যু হলেও ভাগ্যক্রমে শিশুটির মা বেঁচে গেছেন। এ দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩২ জন নিখোঁজ রয়েছেন। শূন্য সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় অ্যাপার্টমেন্ট ধ্বংসস্তূপের মধ্যে ৩০ ঘণ্টা অবস্থান করার পর শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়। এর আগে ম্যাগনিয়েটগরসে গ্যাসচালিত মিনিবাস বিস্ফোরণে তিন ব্যক্তি নিহত হয়েছিলেন। গাড়ির জ্বালানি সিস্টেম বিস্ফোরণে এ দুর্ঘটনা ঘটেছিল। কম্বল মোড়ানো অব্স্থায় শিশুটিকে তার খাটের ওপরই পাওয়া গিয়েছিল। তখন দিনের তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। উদ্ধারকারীদের একজন রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে বলেন, সেখানে প্রচণ্ড নীরবতা ছিল। কাজেই আমরা কোনো আওয়াজ আসার অপেক্ষায় ছিলাম। তখন আমাদের একজন উদ্ধারকারী একটি শিশুর কান্না শুনতে পান।