কলারোয়া

কলারোয়ায় পানির নীচে ডুবে আছে কৃষকের স্বপ্ন!

By daily satkhira

March 01, 2019

কলারোয়া প্রতিনিধি: পশ্চিমা লঘু চাপের কারনে গত সোমবার ভোর রাত হতে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ঝড়ো হাওয়া ও টানা ৪দিনের বৃষ্টিপাতে সারা বাংলাদেশের ন্যায় সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলাতেও বিভিন্ন ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি সাধিত হয়েছে। মৌসুমী ফসল আম, কুল, লিচু সহ বোরো ধানের অনেক ক্ষতি পরিলক্ষিত হয়েছে। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে দেখা যায়, শিলা বৃষ্টির কারনে মৌসুমী ফল আম ও লিচুর মুকুল গুলো ঝরে পড়েছে। যার কারনে কৃষকরা ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন। বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে উপজেলার অনেক মাঠে পরিকল্পিত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় ও মাছ চাষের জন্যে অপরিকল্পিত ভাবে ঘের তৈরি করে মাঠের পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থাকে কুক্ষিগত করার কারনে টানা ৪দিনের বৃষ্টিপাতে উপজেলার অনেক বিলের জমি বোরো ধান সহ পানির নীচে ডুবে গেছে। সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার কাকডাঙ্গা, কেড়াগাছি, বাকসা, বাগাডাঙ্গা ও আইচ পাড়া মাঠের শতশত বিঘা বোরো ধান পানির নীচে ডুবে আছে। এতে করে শতাধিক গরীব কৃষক হতাশায় পড়ে গেছে। কাকডাঙ্গা গ্রামের কৃষক জালাল সরদার ও আনারুল ইসলাম জানান, বর্ষা মৌসুমে তাদের মাঠের পানি নিষ্কাশনের পরিকল্পিত ব্যবস্থা না থাকায় প্রতি বর্ষা মৌসুমে শতশত বিঘা জমিতে কৃষকরা আমন ধানের চাষ করতে পারেন না। তারা আরো বলেন, অপরিকল্পিত মাছ চাষের ঘেরের জন্য মাত্র ৪দিনের বর্ষার পানিতে তলিয়ে গেছে অনেক বোরো ধানের জমি। কৃষকরা রাতদিন পরিশ্রম করে জমি চাষ করা থেকে শুরু করে সার কীট নাশকসহ আনুষঙ্গিক খরচ করে বোরো ধান লাগানোর ৮/১০ দিন পরেই প্রাকৃতিক দূর্যোগ ও পানি নিষ্কাশনের অব্যবস্থাপনার কারনে কৃষকরা এই সীমাহীন ক্ষতির মধ্যে পড়েছে। এবিষয়ে কেড়াগাছি ইউপি চেয়ারম্যান আফজাল হোসেন হাবিলের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিলের পানি নিষ্কাশনের সমস্যার কথা আমি শুনেছি এবং খুব তাড়াতাড়ি এ সমস্যার সমাধান করার ব্যাপারে তিনি আশা প্রকাশ করেন। এ সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে ও ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের বিভিন্ন সহায়তা দিয়ে তাদের পাশে দাড়ানোর জন্য স্থানীয় সরকার সহ উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেছে এলাকাবাসী ও ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকরা।

কলারোয়ায় পানির নীচে ডুবে আছে কৃষকের স্বপ্ন! কলারোয়া প্রতিনিধি: পশ্চিমা লঘু চাপের কারনে গত সোমবার ভোর রাত হতে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ঝড়ো হাওয়া ও টানা ৪দিনের বৃষ্টিপাতে সারা বাংলাদেশের ন্যায় সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলাতেও বিভিন্ন ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি সাধিত হয়েছে। মৌসুমী ফসল আম, কুল, লিচু সহ বোরো ধানের অনেক ক্ষতি পরিলক্ষিত হয়েছে। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে দেখা যায়, শিলা বৃষ্টির কারনে মৌসুমী ফল আম ও লিচুর মুকুল গুলো ঝরে পড়েছে। যার কারনে কৃষকরা ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন। বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে উপজেলার অনেক মাঠে পরিকল্পিত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় ও মাছ চাষের জন্যে অপরিকল্পিত ভাবে ঘের তৈরি করে মাঠের পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থাকে কুক্ষিগত করার কারনে টানা ৪দিনের বৃষ্টিপাতে উপজেলার অনেক বিলের জমি বোরো ধান সহ পানির নীচে ডুবে গেছে। সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার কাকডাঙ্গা, কেড়াগাছি, বাকসা, বাগাডাঙ্গা ও আইচ পাড়া মাঠের শতশত বিঘা বোরো ধান পানির নীচে ডুবে আছে। এতে করে শতাধিক গরীব কৃষক হতাশায় পড়ে গেছে। কাকডাঙ্গা গ্রামের কৃষক জালাল সরদার ও আনারুল ইসলাম জানান, বর্ষা মৌসুমে তাদের মাঠের পানি নিষ্কাশনের পরিকল্পিত ব্যবস্থা না থাকায় প্রতি বর্ষা মৌসুমে শতশত বিঘা জমিতে কৃষকরা আমন ধানের চাষ করতে পারেন না। তারা আরো বলেন, অপরিকল্পিত মাছ চাষের ঘেরের জন্য মাত্র ৪দিনের বর্ষার পানিতে তলিয়ে গেছে অনেক বোরো ধানের জমি। কৃষকরা রাতদিন পরিশ্রম করে জমি চাষ করা থেকে শুরু করে সার কীট নাশকসহ আনুষঙ্গিক খরচ করে বোরো ধান লাগানোর ৮/১০ দিন পরেই প্রাকৃতিক দূর্যোগ ও পানি নিষ্কাশনের অব্যবস্থাপনার কারনে কৃষকরা এই সীমাহীন ক্ষতির মধ্যে পড়েছে। এবিষয়ে কেড়াগাছি ইউপি চেয়ারম্যান আফজাল হোসেন হাবিলের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিলের পানি নিষ্কাশনের সমস্যার কথা আমি শুনেছি এবং খুব তাড়াতাড়ি এ সমস্যার সমাধান করার ব্যাপারে তিনি আশা প্রকাশ করেন। এ সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে ও ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের বিভিন্ন সহায়তা দিয়ে তাদের পাশে দাড়ানোর জন্য স্থানীয় সরকার সহ উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেছে এলাকাবাসী ও ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকরা।

কলারোয়ায় পানির নীচে ডুবে আছে কৃষকের স্বপ্ন! কলারোয়া প্রতিনিধি: পশ্চিমা লঘু চাপের কারনে গত সোমবার ভোর রাত হতে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ঝড়ো হাওয়া ও টানা ৪দিনের বৃষ্টিপাতে সারা বাংলাদেশের ন্যায় সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলাতেও বিভিন্ন ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি সাধিত হয়েছে। মৌসুমী ফসল আম, কুল, লিচু সহ বোরো ধানের অনেক ক্ষতি পরিলক্ষিত হয়েছে। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে দেখা যায়, শিলা বৃষ্টির কারনে মৌসুমী ফল আম ও লিচুর মুকুল গুলো ঝরে পড়েছে। যার কারনে কৃষকরা ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন। বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে উপজেলার অনেক মাঠে পরিকল্পিত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় ও মাছ চাষের জন্যে অপরিকল্পিত ভাবে ঘের তৈরি করে মাঠের পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থাকে কুক্ষিগত করার কারনে টানা ৪দিনের বৃষ্টিপাতে উপজেলার অনেক বিলের জমি বোরো ধান সহ পানির নীচে ডুবে গেছে। সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার কাকডাঙ্গা, কেড়াগাছি, বাকসা, বাগাডাঙ্গা ও আইচ পাড়া মাঠের শতশত বিঘা বোরো ধান পানির নীচে ডুবে আছে। এতে করে শতাধিক গরীব কৃষক হতাশায় পড়ে গেছে। কাকডাঙ্গা গ্রামের কৃষক জালাল সরদার ও আনারুল ইসলাম জানান, বর্ষা মৌসুমে তাদের মাঠের পানি নিষ্কাশনের পরিকল্পিত ব্যবস্থা না থাকায় প্রতি বর্ষা মৌসুমে শতশত বিঘা জমিতে কৃষকরা আমন ধানের চাষ করতে পারেন না। তারা আরো বলেন, অপরিকল্পিত মাছ চাষের ঘেরের জন্য মাত্র ৪দিনের বর্ষার পানিতে তলিয়ে গেছে অনেক বোরো ধানের জমি। কৃষকরা রাতদিন পরিশ্রম করে জমি চাষ করা থেকে শুরু করে সার কীট নাশকসহ আনুষঙ্গিক খরচ করে বোরো ধান লাগানোর ৮/১০ দিন পরেই প্রাকৃতিক দূর্যোগ ও পানি নিষ্কাশনের অব্যবস্থাপনার কারনে কৃষকরা এই সীমাহীন ক্ষতির মধ্যে পড়েছে। এবিষয়ে কেড়াগাছি ইউপি চেয়ারম্যান আফজাল হোসেন হাবিলের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিলের পানি নিষ্কাশনের সমস্যার কথা আমি শুনেছি এবং খুব তাড়াতাড়ি এ সমস্যার সমাধান করার ব্যাপারে তিনি আশা প্রকাশ করেন। এ সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে ও ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের বিভিন্ন সহায়তা দিয়ে তাদের পাশে দাড়ানোর জন্য স্থানীয় সরকার সহ উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেছে এলাকাবাসী ও ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকরা।

কলারোয়ায় পানির নীচে ডুবে আছে কৃষকের স্বপ্ন! কলারোয়া প্রতিনিধি: পশ্চিমা লঘু চাপের কারনে গত সোমবার ভোর রাত হতে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ঝড়ো হাওয়া ও টানা ৪দিনের বৃষ্টিপাতে সারা বাংলাদেশের ন্যায় সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলাতেও বিভিন্ন ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি সাধিত হয়েছে। মৌসুমী ফসল আম, কুল, লিচু সহ বোরো ধানের অনেক ক্ষতি পরিলক্ষিত হয়েছে। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে দেখা যায়, শিলা বৃষ্টির কারনে মৌসুমী ফল আম ও লিচুর মুকুল গুলো ঝরে পড়েছে। যার কারনে কৃষকরা ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন। বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে উপজেলার অনেক মাঠে পরিকল্পিত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় ও মাছ চাষের জন্যে অপরিকল্পিত ভাবে ঘের তৈরি করে মাঠের পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থাকে কুক্ষিগত করার কারনে টানা ৪দিনের বৃষ্টিপাতে উপজেলার অনেক বিলের জমি বোরো ধান সহ পানির নীচে ডুবে গেছে। সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার কাকডাঙ্গা, কেড়াগাছি, বাকসা, বাগাডাঙ্গা ও আইচ পাড়া মাঠের শতশত বিঘা বোরো ধান পানির নীচে ডুবে আছে। এতে করে শতাধিক গরীব কৃষক হতাশায় পড়ে গেছে। কাকডাঙ্গা গ্রামের কৃষক জালাল সরদার ও আনারুল ইসলাম জানান, বর্ষা মৌসুমে তাদের মাঠের পানি নিষ্কাশনের পরিকল্পিত ব্যবস্থা না থাকায় প্রতি বর্ষা মৌসুমে শতশত বিঘা জমিতে কৃষকরা আমন ধানের চাষ করতে পারেন না। তারা আরো বলেন, অপরিকল্পিত মাছ চাষের ঘেরের জন্য মাত্র ৪দিনের বর্ষার পানিতে তলিয়ে গেছে অনেক বোরো ধানের জমি। কৃষকরা রাতদিন পরিশ্রম করে জমি চাষ করা থেকে শুরু করে সার কীট নাশকসহ আনুষঙ্গিক খরচ করে বোরো ধান লাগানোর ৮/১০ দিন পরেই প্রাকৃতিক দূর্যোগ ও পানি নিষ্কাশনের অব্যবস্থাপনার কারনে কৃষকরা এই সীমাহীন ক্ষতির মধ্যে পড়েছে। এবিষয়ে কেড়াগাছি ইউপি চেয়ারম্যান আফজাল হোসেন হাবিলের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিলের পানি নিষ্কাশনের সমস্যার কথা আমি শুনেছি এবং খুব তাড়াতাড়ি এ সমস্যার সমাধান করার ব্যাপারে তিনি আশা প্রকাশ করেন। এ সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে ও ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের বিভিন্ন সহায়তা দিয়ে তাদের পাশে দাড়ানোর জন্য স্থানীয় সরকার সহ উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেছে এলাকাবাসী ও ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকরা।