জাতীয়

নোয়াখালীতে আ.লীগের দুপক্ষে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ৫

By daily satkhira

May 02, 2019

দেশের খবর: নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে বাজারের ইজারার টাকা তোলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জড়িয়েছে আওয়ামী লীগের দুটি পক্ষ। এতে পাঁচজন গুলিবিদ্ধসহ অন্তত আটজন আহত হয়েছেন। বুধবার রাত সোয়া ১০টার দিকে উপজেলার জিরতলী বাজার এলাকায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

গুলিবিদ্ধদের মধ্যে ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক মাসুদ চৌধুরী, তার সমর্থক হৃদয় হোসেন, নাজিমুদ্দিনের নাম জানা গেছে। বাকি আহতদের নামপরিচয় জানা যায়নি।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২৯ মার্চ জিরতলী বাজারের ইজারা (ডাক) ঘোষণা করা হয়। ইজারার দায়িত্ব পান স্থানীয় মান্নান নামের এক ব্যক্তি। পরে ওই বাজারে টাকা তোলার দায়িত্ব দেয়া হয় সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মাসুদ চৌধুরীকে। কিন্তু এরপর থেকে স্থানীয় চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম মিলনের লোকজন প্রতিনিয়ত বাজারে ইজারার টাকা তোলে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।

গুলিবিদ্ধ মাসুদ চৌধুরীর ভাই মোশারফ হোসেন বাবুল অভিযোগ করেন, টাকা তোলার বিষয়টি নিয়ে চেয়ারম্যানের কাছে একাধিকবার অভিযোগ করলেও তিনি তাদের উল্টো হুমকি ধামকি দিয়ে আসছিলেন। চারদিন আগে বিষয়টি নিয়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ওমর ফারুক বাদশা ও মাসুদ চেয়ারম্যানকে জানালে মিলন চেয়ারম্যানের সঙ্গে তাদের বাকবিতণ্ডা হয়। সে সময় চেয়ারম্যান মাসুদকে গুলি করার হুমকি দেন।

বাবুল আরও অভিযোগ করেন, বুধবার সকাল থেকে কয়েকটি দোকানে ও গাড়ি থেকে টাকা তোলে মাসুদের সমর্থকরা। রাতে চেয়ারম্যানের অনেক সমর্থক বাজারে আসে। বিষয়টি চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে জানাতে যায় মাসুদ ও তার লোকজন। এ সময় চেয়ারম্যান ক্ষিপ্ত হয়ে তাদের গুলি করেন এবং তার লোকজন মাসুদের সমর্থকদের কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করেন বলে অভিযোগ করেন বাবলু। এতে মাসুদসহ পাঁচজন গুলিবিদ্ধ ও তিনজন আহত হন।

এ ব্যাপারে জানতে জিরতলী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম মিলনের মোবাইলে একাধিকবার কল দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ আলম মোল্লা জানান, ‘বাজারের ইজারার টাকা তোলা নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে বলে শুনেছি। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। ঘটনার পর কোনো পক্ষই থানায় অভিযোগ করেনি।’

গুলি ছোঁড়ার প্রশ্নে ওসি বলেন, ‘সংঘর্ষের সময় কারা গুলি ছুঁড়েছে তা এখনও নিশ্চিত নয়। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে বাজারের ইজারার টাকা তোলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জড়িয়েছে আওয়ামী লীগের দুটি পক্ষ। এতে পাঁচজন গুলিবিদ্ধসহ অন্তত আটজন আহত হয়েছেন। বুধবার রাত সোয়া ১০টার দিকে উপজেলার জিরতলী বাজার এলাকায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

গুলিবিদ্ধদের মধ্যে ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক মাসুদ চৌধুরী, তার সমর্থক হৃদয় হোসেন, নাজিমুদ্দিনের নাম জানা গেছে। বাকি আহতদের নামপরিচয় জানা যায়নি।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২৯ মার্চ জিরতলী বাজারের ইজারা (ডাক) ঘোষণা করা হয়। ইজারার দায়িত্ব পান স্থানীয় মান্নান নামের এক ব্যক্তি। পরে ওই বাজারে টাকা তোলার দায়িত্ব দেয়া হয় সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মাসুদ চৌধুরীকে। কিন্তু এরপর থেকে স্থানীয় চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম মিলনের লোকজন প্রতিনিয়ত বাজারে ইজারার টাকা তোলে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।

গুলিবিদ্ধ মাসুদ চৌধুরীর ভাই মোশারফ হোসেন বাবুল অভিযোগ করেন, টাকা তোলার বিষয়টি নিয়ে চেয়ারম্যানের কাছে একাধিকবার অভিযোগ করলেও তিনি তাদের উল্টো হুমকি ধামকি দিয়ে আসছিলেন। চারদিন আগে বিষয়টি নিয়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ওমর ফারুক বাদশা ও মাসুদ চেয়ারম্যানকে জানালে মিলন চেয়ারম্যানের সঙ্গে তাদের বাকবিতণ্ডা হয়। সে সময় চেয়ারম্যান মাসুদকে গুলি করার হুমকি দেন।

বাবুল আরও অভিযোগ করেন, বুধবার সকাল থেকে কয়েকটি দোকানে ও গাড়ি থেকে টাকা তোলে মাসুদের সমর্থকরা। রাতে চেয়ারম্যানের অনেক সমর্থক বাজারে আসে। বিষয়টি চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে জানাতে যায় মাসুদ ও তার লোকজন। এ সময় চেয়ারম্যান ক্ষিপ্ত হয়ে তাদের গুলি করেন এবং তার লোকজন মাসুদের সমর্থকদের কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করেন বলে অভিযোগ করেন বাবলু। এতে মাসুদসহ পাঁচজন গুলিবিদ্ধ ও তিনজন আহত হন।

এ ব্যাপারে জানতে জিরতলী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম মিলনের মোবাইলে একাধিকবার কল দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ আলম মোল্লা জানান, ‘বাজারের ইজারার টাকা তোলা নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে বলে শুনেছি। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। ঘটনার পর কোনো পক্ষই থানায় অভিযোগ করেনি।’

গুলি ছোঁড়ার প্রশ্নে ওসি বলেন, ‘সংঘর্ষের সময় কারা গুলি ছুঁড়েছে তা এখনও নিশ্চিত নয়। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে বাজারের ইজারার টাকা তোলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জড়িয়েছে আওয়ামী লীগের দুটি পক্ষ। এতে পাঁচজন গুলিবিদ্ধসহ অন্তত আটজন আহত হয়েছেন। বুধবার রাত সোয়া ১০টার দিকে উপজেলার জিরতলী বাজার এলাকায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

গুলিবিদ্ধদের মধ্যে ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক মাসুদ চৌধুরী, তার সমর্থক হৃদয় হোসেন, নাজিমুদ্দিনের নাম জানা গেছে। বাকি আহতদের নামপরিচয় জানা যায়নি।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২৯ মার্চ জিরতলী বাজারের ইজারা (ডাক) ঘোষণা করা হয়। ইজারার দায়িত্ব পান স্থানীয় মান্নান নামের এক ব্যক্তি। পরে ওই বাজারে টাকা তোলার দায়িত্ব দেয়া হয় সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মাসুদ চৌধুরীকে। কিন্তু এরপর থেকে স্থানীয় চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম মিলনের লোকজন প্রতিনিয়ত বাজারে ইজারার টাকা তোলে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।

গুলিবিদ্ধ মাসুদ চৌধুরীর ভাই মোশারফ হোসেন বাবুল অভিযোগ করেন, টাকা তোলার বিষয়টি নিয়ে চেয়ারম্যানের কাছে একাধিকবার অভিযোগ করলেও তিনি তাদের উল্টো হুমকি ধামকি দিয়ে আসছিলেন। চারদিন আগে বিষয়টি নিয়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ওমর ফারুক বাদশা ও মাসুদ চেয়ারম্যানকে জানালে মিলন চেয়ারম্যানের সঙ্গে তাদের বাকবিতণ্ডা হয়। সে সময় চেয়ারম্যান মাসুদকে গুলি করার হুমকি দেন।

বাবুল আরও অভিযোগ করেন, বুধবার সকাল থেকে কয়েকটি দোকানে ও গাড়ি থেকে টাকা তোলে মাসুদের সমর্থকরা। রাতে চেয়ারম্যানের অনেক সমর্থক বাজারে আসে। বিষয়টি চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে জানাতে যায় মাসুদ ও তার লোকজন। এ সময় চেয়ারম্যান ক্ষিপ্ত হয়ে তাদের গুলি করেন এবং তার লোকজন মাসুদের সমর্থকদের কুপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করেন বলে অভিযোগ করেন বাবলু। এতে মাসুদসহ পাঁচজন গুলিবিদ্ধ ও তিনজন আহত হন।

এ ব্যাপারে জানতে জিরতলী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম মিলনের মোবাইলে একাধিকবার কল দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ আলম মোল্লা জানান, ‘বাজারের ইজারার টাকা তোলা নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে বলে শুনেছি। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। ঘটনার পর কোনো পক্ষই থানায় অভিযোগ করেনি।’

গুলি ছোঁড়ার প্রশ্নে ওসি বলেন, ‘সংঘর্ষের সময় কারা গুলি ছুঁড়েছে তা এখনও নিশ্চিত নয়। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।’