সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে স্থাপিত গ্রিক দেবীর ভাস্কর্য ২০ এপ্রিলের মধ্যে না সরালে ২১ এপ্রিল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। তিনি বলেছেন, ‘কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। এই আন্দোলনের মাধ্যমে মূর্তি অপসারণ করা হবে। একইসঙ্গে প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহারও অপসারণ হবে।’ রবিবার (১৬ এপ্রিল) রাজধানীর পল্টনে দলের কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সুপ্রিমকোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে ভাস্কর্য অপসারণের লক্ষ্যে করণীয় নির্ধারণে আলেমদের সঙ্গে এ মতবিনিময় সভা আয়োজন করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সভায় দলের আমির মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, ‘মূর্তির সংস্কৃতি ইসলামবিরোধী সংস্কৃতি। মূর্তি ও ইসলাম সাংঘর্ষিক। মুসলমানের দেশে প্রধান বিচারপতি মূর্তি স্থাপন করে নিরপেক্ষতা হারিয়েছেন।’
‘মূর্তি’কে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতীক উল্লেখ করে রেজাউল করীম বলেন, ‘হিন্দু সম্প্রদায় তাদের মন্দিরে মূর্তি স্থাপন করে পূজা করুক, তাতে কারও আপত্তি নেই। কেননা, সুপ্রিম কোর্ট হিন্দু বা সংখ্যালঘুদের কোর্ট নয়। কাজেই প্রধান বিচারপতি মূর্তি স্থাপনের মাধ্যমে তার নিরপেক্ষতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে বিচারপতির চেয়ারে থাকার অধিকার হারিয়েছেন।’
মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করীম বলেন, ‘মূর্তি স্থাপনের বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী জানেন না বলে জানিয়েছেন। কিন্তু আমার প্রশ্ন, প্রধান বিচারপতি নিয়োগের বিষয়টিও তিনি জানেন কিনা? আসলে দেশ এখন দিল্লির প্রেসক্রিপশনে চলছে। এজন্যই চারুকলায় গরুর মাংস রান্না করায় বাবুর্চিকে মারধার করা হয়েছে। এটা অশুভ ইঙ্গিত।’
মতবিনিময় সভায় অংশ নেন ইসলামী আন্দোলনের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম, মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক মাওলানা এটিএম হেমায়েত উদ্দিন, ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের আমির মাওলানা ঈসা শাহেদী, খেলাফত আন্দোলনের নায়েবে আমির মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. সাখাওয়াত হুসাইন, মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, মাওলানা এবিএম জাকারিয়া প্রমুখ।
‘মূর্তি’কে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতীক উল্লেখ করে রেজাউল করীম বলেন, ‘হিন্দু সম্প্রদায় তাদের মন্দিরে মূর্তি স্থাপন করে পূজা করুক, তাতে কারও আপত্তি নেই। কেননা, সুপ্রিম কোর্ট হিন্দু বা সংখ্যালঘুদের কোর্ট নয়। কাজেই প্রধান বিচারপতি মূর্তি স্থাপনের মাধ্যমে তার নিরপেক্ষতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে বিচারপতির চেয়ারে থাকার অধিকার হারিয়েছেন।’
মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করীম বলেন, ‘মূর্তি স্থাপনের বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী জানেন না বলে জানিয়েছেন। কিন্তু আমার প্রশ্ন, প্রধান বিচারপতি নিয়োগের বিষয়টিও তিনি জানেন কিনা? আসলে দেশ এখন দিল্লির প্রেসক্রিপশনে চলছে। এজন্যই চারুকলায় গরুর মাংস রান্না করায় বাবুর্চিকে মারধার করা হয়েছে। এটা অশুভ ইঙ্গিত।’
মতবিনিময় সভায় অংশ নেন ইসলামী আন্দোলনের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম, মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক মাওলানা এটিএম হেমায়েত উদ্দিন, ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের আমির মাওলানা ঈসা শাহেদী, খেলাফত আন্দোলনের নায়েবে আমির মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. সাখাওয়াত হুসাইন, মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, মাওলানা এবিএম জাকারিয়া প্রমুখ।