সর্বশেষ সংবাদ-
কালিগঞ্জে সংবাদ প্রকাশকে কেন্দ্র করে সাংবাদিকদের প্রকাশ্যে হুমকিআশাশুনিতে শিক্ষা পদক বাছাই প্রতিযোগাতায় শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বাওচাষ প্রাথমিক বিদ্যালয়টানা বৃষ্টিতে আশাশুনির বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা: ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতিসাতক্ষীরার বেতনা নদীর বেঁড়িবাধে ভাঙন : নি¤œাঞ্চল প্লাবিতদুই পক্ষের দ্ব›েদ্ব সাতক্ষীরায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভা ভুন্ডলতালায় প্রত্যন্ত অঞ্চল প্রবল বৃষ্টিতে প্লাবিত: খাদ্য ও পানীয় জলের ব্যাপক সংকট!বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রিয় সমম্বয়কদের সাথে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসনের মতবিনিময়দেবহাটায় বজ্রপাতে আবুল কাশেম নামের এক ব্যক্তির মৃত্যুদেবহাটায় শিক্ষার্থী শহীদ আসিফ হাসানের কবর জিয়ারতে ডিসি ও এসপিশ্যামনগরে শিক্ষার্থীদের জন্য ‘অর্ধেক’ ভাড়া বাস্তবায়নের ঘোষনা বাস মালিক সমিতির

কালিগঞ্জে সংবাদ প্রকাশকে কেন্দ্র করে সাংবাদিকদের প্রকাশ্যে হুমকি

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশ করায় ক্ষিপ্ত হয়ে কয়েকজন সাংবাদিকের উপর হামলা-মামলা ও নানাবিধ হয়রানির টার্গেটে মাঠে নেমেছে একটি চিহৃিত মহল। তারা পেশাদার সাংবাদিকদের উপর রাজনৈতিক ট্যাগ লাগিয়ে প্রকাশ্যে তৎপরতা চালাচ্ছে।

আর নিজেদের হীন স্বার্থ চরিতার্থ করার উদ্দেশ্যে পিছনে থেকে ইন্ধন দিচ্ছে কিছু ব্যক্তি। সংবাদকর্মীদের উপর হামলা, মামলা ও কুরুচিপূর্ণ বাক্য ব্যবহার করার বিষয়টি স্বাধীন গণমাধ্যমের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় বিধায় কালিগঞ্জ রিপোর্টার্স ক্লাবের পক্ষ থেকে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। বিবৃতিদাতারা হলেন রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি সহকারী অধ্যাপক নিয়াজ কওছার তুহিন, সহসভাপতি আহাদুজ্জামান আহাদ, শেখ সাদেকুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক শেখ ইকবাল আলম বাবলু, যুগ্ম সম্পাদক এসএম গোলাম ফারুক, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ শাওন আহমেদ সোহাগ, দপ্তর সম্পাদক জামাল উদ্দীন, তথ্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক শেখ মাহবুবুর রহমান সুমন, কার্যকরী সদস্য অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক সনৎ কুমার গাইন,

আরাফাত আলী, সদস্য আফজাল হোসেন, মোখলেছুর রহমান মুকুল, জিএম মামুন, তরিকুল ইসলাম লাভলু, শের আলী, মাসুদ পারভেজ ক্যাপ্টেন, আবু বক্কর সিদ্দিক, তাজুল হাসান সাদ, শেখ ফারুক হোসেন, মাসুদ খান, বাপ্পী চন্দ্র সরকার, লাভলু আক্তার, আব্দুস সালাম প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আশাশুনিতে শিক্ষা পদক বাছাই প্রতিযোগাতায় শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বাওচাষ প্রাথমিক বিদ্যালয়

আবু ছালেক : সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনি উপজেলায় প্রাথমিক শিক্ষা পদক ২০২৪ এর উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ বাছাই প্রতিযোগিতায় আশাশুনি উপজেলার শ্রেষ্ঠ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হিসাবে নির্বাচিত হয়েছে ৩নং বাওচাষ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। ১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠিত ঐতিহ্যবাহী বিদ্যালয়টি সুনাম সুখ্যাতি নিয়ে স্বগৌরবে পরিচালিত হয়ে আসছে।

উপজেলার শোভনালী ইউনিয়নের বাওচাষ গ্রামে প্রতিষ্ঠিত বিদ্যালয়টির বর্তমান প্রধান শিক্ষক সন্তোষ কুমার দাশ। তিনি ২০০৫ সাল থেকে অদ্যাবধি এই বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন। এর আগে একই প্রতিষ্ঠানে ১৯৯৩ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত সহকারী শিক্ষক হিসাবে সুনামের সাথে শিক্ষকতা করেন। বিদ্যালয়ে বর্তমানে ২১২ জন ছাত্রছাত্রী রয়েছে। ৯ জন শিক্ষক ও ১জন কর্মচারী নিয়ে সুচারু ভাবে বিদ্যালয় পরিচালিত হচ্ছে। সরকারি বিধিবিধান যথাযথ ভাবে প্রতিপালন করে মানোন্নয়ন, পরিবেশ বজায় রাখা ও শিক্ষাদান কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে থাকে। শিক্ষা অধিদপ্তরের নির্দেশনা বাস্তবায়ন, পরিচালনা কমিটির সার্বিক সহযোগিতা মাথায় রেখে প্রধান শিক্ষকের নেতৃত্বে শিক্ষকমন্ডলী সাবলীল ভাবে দায়িত্ব পালনের ফলে বিদ্যালয়ের অভ্যান্তরিন ও মেধা যাচাই পরীক্ষার ফলাফল বরাবরই ভাল হয়ে আসছে। ২০০৪ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত বিদ্যালয় থেকে ৫১ জন শিক্ষার্থী বৃত্তিপ্রাপ্ত হয়েছে।

যার মধ্যে ট্যালেন্টপুলে ৩৭ জন ও সাধারণ গ্রেডে ১৪ জন বৃত্তি পেয়েছে। ২০০৬ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত সমাপণী পরীক্ষায় বিদ্যালয়ের ঈর্ষণীয় সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। ২০০৯ সালে কেবলমাত্র একবারই শতভাগের কমে ৯৭% কৃতকার্য হয়েছিল, আর প্রতিবারই ১০০% কৃতকার্য হয়েছে। ২০১২ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত ৫৭ জন ছাত্রছাত্রী এ+ প্রাপ্তির অধিকারী হয়। এছাড়া বিদ্যালয়ের নিয়মিত অভ্যান্তরিন পরীক্ষায় বরাবরই ফলাফল ভাল হয়ে আসছে। বিদ্যালয় থেকে প্রাথমিক নিয়ে উচ্চতর শিক্ষা নিতে যাওয়া পুরাতন ছাত্রছাত্রীদের অনেকেই দেশ বিদেশে ভাল পর্যায়ে পৌছাতে সক্ষম হয়েছে।পুঁথিগত বা সরকারি কারিকুলাম অনুযায়ী শিক্ষাদানের পাশাপাশি স্ট্রা কারিকুলাম, সাধারণ জ্ঞান ও শিক্ষার্থীদের মান সম্মত করে গড়ে তুলতে অন্যান্য কার্যক্রমও বিদ্যালয়ে সফলতার সাথে বাস্তবায়ন করা হয়ে থাকে। এজন্য শিক্ষার্থীরা স্কুলকে আকর্ষণের জায়গা হিসাবে মনে গ্রথিত করে সময়মত প্রতিষ্ঠানে ছুটে আসতে অনুপ্রাণিত হয়ে থাকে।

বিদ্যালয়ে কাবদল কার্যক্রম চলমান রয়েছে। একটি বলিষ্ট গার্ড অব অনার প্রদর্শন দল আছে, যারা বিভিন্ন জাতীয় দিবসে উপজেলা পর্যায়ে অংশ গ্রহণ করে গার্ড অব অনার প্রদর্শণ করে থাকে। জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনে রয়েছে সুন্দর ব্যবস্থা। রয়েছে শিক্ষার্থীদের সঙ্গীত পরিচর্চা ও পরিবেশনে মান সম্মত ব্যবস্থা। ছায়াশীতল পরিবেশে শিক্ষার্থীরা মনোযোগ সহকারে পাঠ গ্রহনে মনোনিবেশ ও টিফিনে সময় কাটানোর সুন্দর মুহুর্ত কাটাতে সুযোগ পায়। বিদ্যালয়টি বিভিন্ন ফল ও ফুলের বাগান দ্বারা সুশোভিত করা। যা এলাকাবাসীসহ ভ্রমণ পিপাসুদের মনোরঞ্জন ও আকৃষ্ট করে থাকে। বিদ্যালয়ে দৃষ্টি নন্দন অভিভাবক সেড রয়েছে। যেখানে অভিভাবকরা শান্তিতে ও সুন্দর পরিবেশে সময় কাটিয়ে থাকেন। ছাত্রছাত্রীদের জন্য সুন্দর ও সুসজ্জিত হ্যান্ড ওয়াশের ব্যবস্থা ও সুপেয় পানীয় জলের ব্যবস্থা আছে। ফলে স্বাস্থ্যকর পরিবেশে স্বাস্থ্য সম্মত পরিবেশে পানির তৃষ্টা নিবারণ, পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা ও প্রাকৃতিক ডাকে সাড়া দিতে কোন সমস্যার সৃষ্টি হয়না। রয়েছে বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিশুদের জন্য আকর্ষণীয় খেলনা সামগ্রী। যার মধ্যে দোলনা, ঢেকিকল, চরকা, স্লিপার ইত্যাদি।

উপযুক্ত ও সংগত কারণে উপজেলা শিক্ষা পদক ২০২৪ বাছাই কমিটি প্রতিযোগিতা শেষে বিদ্যালয়টিকে উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হিসাবে নির্বাচিত করেছেন। শ্রেষ্ঠ বিদ্যালয় হিসাবে গড়ে তোলার পিছনে যারা সুনিপুন ভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম প্রধান হলেন শিক্ষকমন্ডলী। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সন্তোশ কুমার দাশের নের্তৃত্বে বিদ্যালয়টি দিনে দিনে আকর্ষণীয় পরিবেশ ও সুশিক্ষা দানের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। তবে তিনি আর বেশীদিন থাকবেন না। আগামী নভেম্বর মাসে তার চাকুরি জীবনের পরি সমাপ্তি ঘটবে। চলে যাবেন অবসরে। আমরা তার বাকী জীবনের সফলতা, সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি।

ইতি মধ্যেই সাংবাদিক মো: আবু ছালেক সহ বিভিন্ন সময়ে স্হানিয়,আঞ্চলিক,জাতিয় পত্রিকার সাংবাদিক সহ বিভিন্ন টেলিভিশনের সাংকাদিকরা বাওচাষ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিদর্শন করছে।বাউচাষ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শরাপপুর গ্রামের কৃষ্ন পদ দাশ, ও আয়না দাশের পুত্র সন্তোষ কুমার দাশ সোমবার বিকাল ৫ টার সময় স্হানিয় সাংবাদিকদের জানান বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক,কার্যকরি কমিটির সহযোগিতা নিয়েই আজ এ সফলতা, তবে খোজ নিয়ে জানা গেছে ২ সন্তানের জনক,স্ত্রী, সন্তান,সংসারের পাশাপাশি স্কুলের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব নিয়ে সন্তোষ কুমার দাশ সরকারি বরাদ্ধের বাহিরে নিজের ব্যাক্তিগত অর্থ দিয়েও বিদ্যালয়ের উন্নয়নে সর্বদা কাজ করে আসছে,২০২৪ সালের শেষ প্রান্তে যখন অবসরে যাবেন প্রধান শিক্ষক সন্তোষ কুমার দাশ তখন ভুলতে পারবে কি এলাকা বাসি,এমন প্রশ্ন সচেতন মহলের,তবে বাংলাদেশের সকল শিক্ষক সন্তোষ কুমার দাশের মত কাজ করে সফলতা অর্জন করুক এটাই দাবি সর্বস্তর অভিভাবকের।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
টানা বৃষ্টিতে আশাশুনির বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা: ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

বিএম আলাউদ্দীন আশাশুনি ব্যুরো:
গত কয়েকদিনের অতি বর্ষণের ফলে আশাশুনি উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ভেসে গেছে শত শত বিঘা জমির মৎস্য ঘের, খাল, বিল ও নীচু স্থানের ঘরবাড়ি।

একটানা বৃষ্টিপাতের ফলে উপজেলা সদর, বড়দল, স্রীউলা, প্রতাপনগর, খাজরা, আনুলিয়া, শোভনালী, কাদাকাটি, দরগাহপুর, কুল্যা ও বুধহাটা ইউনিয়নের বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। স্বাভাবিক জীবন যাপন ব্যাহত হচ্ছে। গতকাল বুধহাটা, নওয়াপাড়া, শ্বেতপুর, মহেশ্বরকাটি, কুল্যা ইউনিয়নের কুল্যা, গুনাকরকাটি, বাহাদুরপুর, আইতলা, মাদারবাড়ীয়া, দাদপুর, পুরোহিতপুর, আগরদাড়ী, কচুয়া, হামকুড়া এলাকা ঘুরে জানাগেছে এসব এলাকার বৃষ্টির পানি বেতনা নদীতে নিষ্কাশিক হয়ে থাকে।

গত বছর থেকে বেতনা নদীর খনন কাজ শুরু হলে নদীতে আড়াআড়ি বাঁধ দিয়ে নদীর জোয়ার ভাটা বন্ধ করে দেন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। ফলে বর্তমান বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টির পানি নদীতে নিষ্কাশন করা সম্ভব হচ্ছে না। যার ফলে জলবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে সকল এলাকায়। বুধহাটা গ্রামের পূর্ব পাড়ায় অতিবৃষ্টির ফলে জলবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। প্লাবিত হয়েছে ঘরবাড়ি, পুকুর, মৎস্য ঘের ও রাস্তাঘাট। অতি বৃষ্টির পানি নিষ্কাশন সম্ভব না হওয়ায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। মাটি দিয়ে তৈরী ঘর বাড়ি জলমগ্ন হয়ে ধসে পড়ায় অনেকেই বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র নিরাপদ আশ্রয় খুঁজছে। একই অবস্থা কুল্যা ও বুধহাটা ইউনিয়নের প্লাবিত এলাকার সাধারণ মানুষের। বুধহাটা গ্রামের ইজিবাইক চালক রমজান আলী বলেন, গত বছর সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব এবিএম মোস্তাকিম এর অর্থায়নে বৃষ্টির পানি নিষ্কাশন করা হলেও এবছর আর কারও সন্ধান মিলছে না। স্থানীয়রা তাদের ভিটাবাড়ি রক্ষার্থে যেকোনো ভাবেই জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি পেতে চায় তারা। জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি পেতে আশাশুনি উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তারা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরার বেতনা নদীর বেঁড়িবাধে ভাঙন : নি¤œাঞ্চল প্লাবিত

নিজস্ব প্রতিনিধি ঃ বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে নদীতে জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বিনেরপোতা মহাশশ্মান সংলগ্ন বেতনা নদীর প্রায় ৩০ ফুট বেঁড়িবাধ ভেঙে নি¤œাঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে।

পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে সদর উপজেলার লাবসা ইউনিয়নের বিনেপোতা, রাজনগর, শিবনগর, এগারোআনি এবং তালা উপজেলার নগরঘাটা ইউনিয়নের নিমতলা, রথখোলা, কাপাসডাঙ্গা ও হরিন খোলার নি¤œাঞ্চল। এছাড়া গত তিন দিনের টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে সাতক্ষীরার পৌর এলাকার গদাইবিল, কামালনগর, ইটাগাছা, পলাশপোল, মধুমোল্লারডাঙ্গী, রাজার বাগান, মুন্সীপাড়া, রথখোলা, কাটিয়া, সুলতানপুর, বাঁকাল, খড়িবিলা, বদ্দিপুর কলোনীসহ পৌরসভার বিভিন্ন স্থানের নি¤œাঞ্চল। বেঁড়িবাধ ভেঙে ও টানা বৃষ্টিতে ভেসে গেছে হাজার হাজার বিঘা মৎস্য ঘের ও ফসলি জমিসহ নি¤œাঞ্চলের বিস্তির্ণ এলাকা। বেড়িবাধ ভাঙন কবলিত এলাকায় সড়কের উপর জাল দিয়ে মাছ ধরতে দেখা গেছে স্থানীয়দের। এদিকে, বৃষ্টির কারণে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষগুলো। পানিতে তলিয়ে গেছে আমন ধানের ক্ষেত। স্থবির হয়ে পড়েছে মানুষের জীবনযাত্রা। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে কেউ বের হচ্ছেন না। এদিকে, নদীতে জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় উপকুলীয় উপজেলা শ্যামনগর ও আশাশুনির জরাজীর্ণ বেঁড়িবাধ নিয়ে আতঙ্কে রয়েছেন উপকূলবাসী।
লাবসা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য বিশ^নাথ মন্ডল জানান, বেতনা নদীর বঁড়িবাধ ভেঙে সদর উপজেলার লাবসা ইউনিয়নের বিনেপোতা, রাজনগর, শিবনগর, এগারোআনি ও তালা উপজেলার নগরঘাটা ইউনিয়নের নিমতলা, রথখোলা, কাপাসডাঙ্গা ও হরিন খোলার নি¤œাঞ্চলের বিস্তির্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে।

সাতক্ষীরা জেলা মৎস্য অফিসার আনিছুর রহমান জানান, অতিবৃষ্টিতে ভেসে গেছে ৫ হাজারের বেশি মৎস্য ঘের ও ৩ হাজারের বেশি পুকুর। ক্ষয় ক্ষতির পরিমান আরও বাড়তে পারে বলে তিনি আরো জানান।
সাতক্ষীরা আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ জুলফিকার আলী রিপন জানান, নিম্নচাপের প্রভাবে সাতক্ষীরায় গত তিন দিনে ২০৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। যা চলতি বছরে এ জেলায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত। আগামিকাল মঙ্গলবার বিকেল থেকে বৃষ্টিপাত কমতে পারে বলে তিনি আরো জানান।

সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ড-২ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম জানান, টানা বৃষ্টিপাতের কারণে বেতনা নদীর জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেঁড়িবাধের দুটি স্থানে ভেঙে গেছে। যা মেরামতের জন্য বাঁশ ও জিও ব্যাগসহ অন্যান্য সরঞ্জামাদি ম্যানেজ করা হয়েছে আবহাওয়া অনুকুলে আসলে খুব দ্রæত সময়ের মধ্যে কাজ শুরু করা হবে।

সাতক্ষীরা সদর উপজেলা নির্বাহি অফিসার মোঃ শোয়াইব আহম্মেদ জানান, গত তিন দিনের টানা বৃষ্টিতে সদর উপজেলা বিভিন্ন স্থানে পানির পরিমান বৃদ্ধি পেয়েছে। কিছু মৎস্য ঘের পানিতে ভেসে গেছে। বেতনা নদীর বেঁড়িবাধ ভেঙে বেশ কিছু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। বাঁশ ও বালির বস্তা দিয়ে দ্রæত সময়ের মধ্যে বেঁড়িবাধ সংস্কারের কাজ শুরু করা হবে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমান এখন বলা যাচ্ছেনা। পরে এটা নিরুপন করা হবে।##

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দুই পক্ষের দ্ব›েদ্ব সাতক্ষীরায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভা ভুন্ডল

নিজস্ব প্রতিনিধি : ভুয়া ভুয়া শ্লোগানে সাতক্ষীরায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিভাগীয় সমন্বয়কদের মতবিনিময় সভা ভুন্ডল হয়ে গেছে। ছাত্রদের দুই পক্ষের দ্ব›েদ্ব সভা না করেই সাতক্ষীরা ত্যাগ করেন বিভাগীয় সমন্বয়করা। সোমবার বিকেলে সাতক্ষীরা জেলা শিল্পকলা একাডেমি অডিটোরিয়ামে এ ঘটনা ঘটে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাতক্ষীরা জেলার অন্যতম সমম্বয়ক নাজমুল হোসেন রনি জানান, শিল্পকলা একাডেমিতে বিকেলে ওয়াহিদুজ্জামান, আকরাম হোসেন রাজসহ বিভাগীয় সমম্বয়কদের সাথে স্থানীয় শিক্ষার্থীদের বৈঠক চলছিল। মঞ্চে বক্তব্য দিচ্ছিলেন বিভাগীয় সমম্বয়ক আকরাম হোসেন রাজ। এসময় জয় ও সান নামের দু’জন ছাত্র অডিটরিয়ামে আসন বন্টন নিয়ে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। কিছুক্ষণের মধ্যে তারা ভ‚য়া ভ‚য়া শ্লোগান দিয়ে তাদের অনুসারীদের নিয়ে বাইরে চলে যাওয়ার ঘোষণা দেন সান। এসব হট্রগোলের মধ্যে বক্তব্য শেষ করেন রাজ।

আরেক সমম্বয়ক ইমরান হোসেন বলেন, স্বেচ্ছাসেবকের কাজ করছেন ছাত্রলীগের অনুপ্রবেশকারীরা, এমনই অভিযোগ এনে ছাত্রদল সমর্থক জয় ও সান অনুসারীরা ভূয়া-ভূয়া শ্লোগান দেয়। যার কারনে থেকে সভায় হট্টগোল শুরু হয়।

তবে জেলা ছাত্রদলের সভাপতি শেখ শরিফুজ্জামান সজীব ও সাধারন সম্পাদক মমতাজুল ইসলাম চন্দন জানান, জয় ও সান নামের ছাত্রদলের কোনো নেতা-কর্মী নেই। ছাত্রদলের কর্মী বলে যাদের পরিচয় দেওয়া হচ্ছে, এটা ষড়যন্ত্রমুলক। ছাত্রদলের কোনো নেতাকর্মী আজকের সভায় উপস্থিত ছিলেন না বলে জানান তারা।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন জানান, সাতক্ষীরার কয়েক সমম্বয়ককে বাদ দিয়ে অন্যান্যদের নিয়ে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মতবিনিময় সভা হয়েছে। এরই জের ধরে শিল্পকলা একাডেমিতে হৈ-হট্রগোল শুরু হয়। ছাত্রদের এক পক্ষ মঞ্চে উঠে মাইক হাতে বলতে শুরু করেন, সাতক্ষীরায় আন্দোলন শুরু হওয়ার পর থেকে যারা সামনে থেকে আন্দোলন করছে, তাদের সাথে বৈষম্যমুলক আচরণ করা হচ্ছে। তাই প্রোগ্রাম হতে দেওয়া হবেনা। তাদেরকে প্রোগ্রাম বন্ধ করে ফিরে যাওয়ার হুশিয়ারি দেন তারা। এরপর থেকে উত্তাল হয়ে উঠে পুরো অডিটরিয়াম। একে-অপরের সাথে হট্রগোলে জড়িয়ে সভা ভুন্ডল হয়। পরে অডিটরিয়ামের সামনে ছাত্রদের দু’গ্রæপ মুখো মুখি অবস্থান নেন।

সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি রফিকুল ইসলাম জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। ##

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
তালায় প্রত্যন্ত অঞ্চল প্রবল বৃষ্টিতে প্লাবিত: খাদ্য ও পানীয় জলের ব্যাপক সংকট!

তালা প্রতিনিধি :
সাতক্ষীরার তালা উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চল টানা চারদিনের প্রবল বৃষ্টিতে প্লাবিত হয়েছে। শত শত মৎস্য ঘের, ফসলী জমি ও বসতবাড়ি পানিতে তলিয়ে গেছে। এসব এলাকার মানুষ বাড়ি ঘর ছেড়ে গবাদি পশু নিয়ে রাস্তার উপর খোলা আকাশের নীচে আশ্রয় নিয়েছে। অনেকে গবাদি পশু নিয়ে নিকট আত্মীয়ের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন।
সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা গেছে, উপজেলার উপজেলার ১২ টি ইউনিয়নের অধিকাংশ গ্রাম তলিয়ে গেছে। এই সব গ্রামের মাছের ঘের, কৃষি ফসল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, খেলার মাঠ পানিতে তলিয়ে গেছে। গ্রামের মধ্যে পানি উঠায় সকল নলকুপ তলিয়ে যাওয়ায় পানীয় জলের ব্যাপক সংকট দেখা দিয়েছে। এসকল গ্রামের মানুষ গবাদিপশু নিয়ে উচুঁ রাস্তার উপর আশ্রয় নিয়েছে। রান্নার ব্যবন্থা না থাকায় প্রায় অভূক্ত অবস্থায় দিন পার করছেন তারা। এতে বেশী ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে নারী ও শিশুরা। গত ২দিন ধরে উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় এনজিওদের সহযোগীতায় এলাকাবাসি ও জনপ্রতিনধিরা সেচ্ছাশ্রমে এসব এলাকার পানি সরানোর কাজ করছেন।
সোমবার সকাল থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আব্দুল্লাহ আল আমিন, উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা ওবায়দুল হক উপজেলা নগরঘাটা, তালা সদর সহ বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করে পানি সরানোর উদ্দ্যোগ গ্রহণ করেছেন। নিজে উপস্থিত থেকে বিভিন্ন খাস খাল দখলমুক্ত করে পানি নামানোর ব্যবস্থা করছেন।
জালালপুর ইউপি চেয়ারম্যান এম মফিদুল হক লিটু জানান, তার ইউনিয়নের সবকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এলাকার অধিকাংশ ঘের ও ফসলি জমি ভেসে গেছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মসজিদ মন্দির এমনকি মানুষের বাড়িঘরে পানিতে তলিয়ে গেছে।
উপজেলা পানি কমিটির সাধারন সম্পাদক মীর জিল্লুর রহমান জানান, উপজেলার টিআরএম কার্যকর থাকলে এমন জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হতো না। অপরিকল্পিত নদী খনন, সংযোগ খাল উন্মুক্ত না থাকা এই উপজেলায় জলাবদ্ধতার মূল কারণ। এখনই যদি পদক্ষেপ না নেয়া হয় তাহলে তালা সহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সকল উপজেলা পানির নীচে তলিয়ে যাবে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজিরা খাতুন জানান, উপজেলা ব্যাপী কৃষি ফসলের ক্ষতির তথ্য সংগ্রহ করছি। এখনো চুড়ন্ত তথ্য নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ¯িœগ্ধ্যা খা বাবলি জানান, উপজেলায় ৫২০টি মাছের ঘের সম্পূর্ণরুপে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। এতে ৮২৭.৪৫ মেঃটঃ মাছ ভেসে গেছে।
উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা ওবায়দুল হক জানান, এলাকায় ক্ষয়ক্ষতি নিরুপনের জন্য সকল ইউপি ও সরকারী দপ্তরে তথ্য চাওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসকের কাছে আশু সমাধানের জন্য আর্থিক চাহিদা দেয়া হয়েছে। পানি দ্রæত নামানোর জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে বিভিন্ন খাল পরিস্কার করছি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রিয় সমম্বয়কদের সাথে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসনের মতবিনিময়

নিজস্ব প্রতিনিধি : বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রিয় সমম্বয়কদের সাথে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন সহ সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দের সাথে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ সোমবার দুপুরে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের সন্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় সভাপত্বি করেন জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ।

এসময় সাতক্ষীরা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম, জেলা বিএনপি আহবায়ক এ্যাড.সৈয়দ ইফতেখার আলী, জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর মাওলানা মো: রবিউল বাসার, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের খুলনা বিভাগীয় ছাত্র-জনতা মৈত্রী সফররত প্রতিনিধি দলের সমম্বয়ক মো: ওয়াহিদুজ্জামান,আকরাম হোসেন রাজ, আশরেফা খাতুন, আবু বকর খান, ফারহানা ফারিয়া, মইনুল ইসলাম, বিশ^জিৎ দত্ত, তৌহিদুল ইসলাম শুভ, মো; বাবু খান, জান্নাতসহ সাতক্ষীরার সমম্বয়করা উপস্থিত ছিলেন।

সভায় সাতক্ষীরার সার্বিক আইন শৃংখলা পরিস্থিতির উন্নয়ন,দখলবাজী ও চাঁদাজীদের চিহিৃত করে ব্যবস্থা গ্রহন, মাদক নিমূলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন, নিরবিচ্ছন্ন বিদ্যুৎ সেবা নিশ্চিত, যোগাযোগ ব্যবস্থা ও স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন, শিক্ষা ব্যবস্থার স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনা, জলবদ্ধাতা নিরসনে করনীয়সহ জেলার নানাবিধ সমস্যা চিহিৃত করে তার সমাধান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দেবহাটায় বজ্রপাতে আবুল কাশেম নামের এক ব্যক্তির মৃত্যু

দেবহাটা প্রতিনিধিঃ
দেবহাটা মৎস্য ঘেরে যাওয়ার পথে আবুল কাশেম (৪০) নামের একজনের বজ্রপাতে মৃত্যু হয়েছে, মৃত আবুল কাশেন উপজেলার পাঁচপোতা গ্রামের মৃত বাবুর আলীর ছেলে, তিনি ১৬ই সেপ্টেম্বর রোজ সোমবার দুপুর প্রায় ২ টার দিকে বাড়ি থেকে মৎস ঘেরে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে মৃত্যু হয়েছে।

তার মৃত্যুর ব্যাপারে মোঃ রমজান আলী বলেন আমি খালে মাছ ধরছিলাম, সে দ্রুত আমার পাশ কাটিয়ে তার ঘেরের দিকে প্রায় ঘেরের কাছাকাছি পৌছালে হঠাৎ বজ্রপাত হয়, আমার থেকে একটু দূরে থাকার কারণে ভালো বুঝতে পারেনি তবে ওখান থেকে ধোয়া মতো উড়তে দেখি সেই সময় আশে পাশের লোকজন কে বলি, লোকজন গিয়ে তার বাড়িতে খবর দেই বাড়ির লোক ঘেরে গিয়ে দেখে তার নিথর দেহ পড়ে আছে ঘেরের ভেড়িতে, তার জীবন দশায় একটি ছেলে ও একটি মেয়ে রেখে তিনি মৃত্যু বরণ করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest