যে কোনো প্রকারের প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করার জন্য প্রাকৃতিক বা কৃত্রিমভাবে গঠিত সংযোগ। একটি সেতুর নকশা ও নির্মাণশৈলী নির্ভর করে তার প্রয়োজনীয়তা, নির্মাণস্থলের প্রাকৃতিক অবস্থান, ব্যবহৃত নির্মাণ সামগ্রী এবং বরাদ্দকৃত অর্থের পরিমাণের উপর।
পৃথিবীর চারভাগের তিন ভাগ জুরে রয়েছে পানি। পানিকে উপেক্ষা করেই আমরা তার উপরে ভাসি কিংবা সেতু নির্মাণ করে পানির প্রতিকুলতা নিজেদের বসে আনি। আজ আমরা এমন কিছু সেতু নিয়ে আলোচনা করব, যা ইচ্ছে হলেই ভাঁজ হয়ে পড়তে পারে।
আসুন দেখে নেয়া যাক, সেসকল সেতুর নমুনা-
পন্ট জাক শাবান-দেলমাজ: ফ্রান্সের বোর্দো-য় অবস্থিত। গ্যারোন নদীর উপরে এই সেতু ইউরোপের দীর্ঘতম ভার্টিক্যাল-লিফট ব্রিজ।
হর্ন ব্রিজ: জার্মানির কিয়েল-এ অবস্থিত এই ব্রিজ। ঘণ্টায় একবার ভাঁজ হয়ে এটি জাহাজ অতিক্রম করাতে সাহায্য করে।
স্কেল লেন ফুটব্রিজ: ইংল্যান্ডের হাল-এ অবস্থিত। এটি একটি মুভেবল ব্রিজ। একেকদিকে এই সেতুকে সরিয়ে নেয়া যায়।
ড্রাগন ব্র্রিজ: ওয়েলস-এর ফোরিড হারবারের এই সেতু মূলত পদচারী আর সাইকেল-চালকদের জন্য।
ভিজকায়া ব্রিজ: স্পেনের বিস্কে-র এই সেতু খানিকটা হরাইজন্টাল এলিভেটরের মতো কাজ করে।