নিজস্ব প্রতিনিধি : মুক্তিযোদ্ধরা এ দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান। বিগত জামায়াত বিএনপি জোট সরকারের আমলে এই শ্রেষ্ঠ সন্তানদের মূল্যায়ন করেনি। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান মুক্তিযোদ্ধাদের মূল্যায়ন করায় দেশ আজ এগিয়ে যাচ্ছে। পাশাপাশি প্রতিটি ইউনিয়নে আজ মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদেরও সরকার মূল্যায়ন করছে। জঙ্গি ও সন্ত্রাসমুক্ত উন্নত এক সোনার বাংলা গড়তে মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সর্বস্তরে ছড়িয়ে দিতে হবে। গড়ে তুলতে হবে আগামীর এক সুন্দর বাংলাদেশ। এজন্য মানবতা বিরোধী জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের সামাজিকভাবে বয়কট করে সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান বক্তারা।
শুক্রবার বিকাল ৪টায় সদর উপজেলা ১১নং ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের কমিটি গঠন উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার হাসানুল ইসলাম। আলোচনা সভায় অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সদস্য সচিব লায়লা পারভীন সেঁজুতি, সদর উপজেলা মুক্তযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের আহবায়ক সাইফুল ইসলাম। উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সদর উপজেলা শাখার সদস্য সচিব জোছনা আরা, রিয়াজুল ইসলাম, নাসির উদ্দিন, মো. মামুন, সেহেলী ফেরদৌস, আনোয়ার হোসেন ও সেলিমুল ইসলাম। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধা খলিলুর রহমান, ডা. আবুল হোসেন, ফজর আলী, রফিকুল ইসলাম, অতুল সরকার, আব্দুল মোমেন। আলোচনা সভা শেষে সভার ৭ সদস্য বিশিষ্ট ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের কমিটি গঠন করা হয়। এতে আব্দুল খালেক সভাপতি, হুমায়ন কবির লিটু সাধারণ সম্পাদক নিবার্চিত হয়। এছাড়া সহ-সভাপতি পদে সরোয়ার হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে দেলোয়ার হোসেন, কোষাধ্যক্ষ পদে আবুল কালাম আজাদ ও কার্যকারী সদস্য হিসেবে অজিত কুমার মন্ডল ও আব্দুর রাজ্জাক নির্বাচিত হন। মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের কমিটি গঠনে আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার শেখ মতিয়ার রহমান।
ঝাউডাঙ্গায় মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
পূর্ববর্তী পোস্ট