২০১০ সালের ফরিদগঞ্জ থানায় দায়েরকৃত পারভীন হত্যা মামলায় দেশব্যাপী এক সময়ের আলোচিত সিরিয়াল কিলার রসু খাঁসহ তিনজনকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছে চাঁদপুরের আদালত।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে চাঁদপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল আদালতের বিচারক আবদুল মান্নান এ রায় দেন।
অপর সাজাপ্রাপ্তরা হলেন- জহিরুল ইসলাম ও ইউনুছ।
এদের মধ্যে ইউনুছ মামলার পর থেকেই পলাতক রয়েছেন। ১১ হত্যার দায়ে অভিযুক্ত রসু খাঁ খুনি বর্তমানে চাঁদপুর জেলা কারাগারে আছে। তার বিরুদ্ধে চলমান ৯টি মামলার একটির রায় হয়েছে আজ দুপুরে চাঁদপুরের আদালতে।
২০০৯ সালের আটকের পর এ নিয়ে দুইটি মামলায় রসু খার রিরুদ্ধে রায় দিল আদালত। দুইটি রায়েই রসুখাঁর মুত্যুদণ্ডের রায় হয়েছে।
চাঁদপুর সদরের মদনা গ্রামের ছিঁচকে চোর রসু খা প্রেমে ব্যর্থ হয়ে এক সময় সিরিয়ার কিলারে পরিণত হয়। ২০০৯ সালের ৭ অক্টোবর পুলিশের হাতে আটক হওয়ার পর এক এক করে তার লোমহর্ষক হত্যাকাণ্ডের চিত্র বেরিয়ে আসে। নিজের মুখে স্বীকার করে ১১ নারী হত্যার কথা। রসু খাঁর টার্গেট ছিল ১০১টি হত্যাকাণ্ড ঘটানোর। রসুখাঁ যাদের হত্যা করেছে তারা সবাই ছিল নিরীহ গার্মেন্টস কর্মী। বাসস