নিজস্ব প্রতিনিধি :
তরূণদের কর্মসংস্থান উপযোগী প্রশিক্ষণ ও ঋণ সুবিধার সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা বিষয়ক এডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৭ অক্টোবর- বৃহস্পতিবার সকাল ১১ ঘটিকায় বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা সিডো, সাতক্ষীরার বাস্তবায়নে একশনএইড বাংলাদেশ এর সহযোগিতায় সরকারী সেবামূলক প্রতিষ্ঠান, সমাজসেবা, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর, উপজেলা প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি, স্থানীয় প্রশাসন, সাংবাদিক, এনজিও প্রতিনিধি ও যুব-তরূনদের মধ্যে তরূণদের কর্মসংস্থান উপযোগী প্রশিক্ষণ ও ঋণ সুবিধার সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা বিষয়ক এডভোকেসি মিটিং উপজেলা ডিজিটাল কর্ণারে অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো: আসাদুজ্জামান বাবু। সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফাতেমা-তুজ-জোহরার সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন সিডোর নির্বাহী প্রধান শ্যামল কুমার বিশ^াস।
প্রকল্পের কার্যক্রম উপস্থাপন করেন একশনএইড বাংলাদেশের ইন্সপেরিটর জিসান মাহমুদ। তরূণদের কর্মসংস্থান উপযোগী প্রশিক্ষণ ও ঋণ সুবিধার সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা উপস্থাপন করেন কনস্যালটেন্ট মৃনাল কুমার সরকার।
বিশেষ অতিথি ছিলেন, সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কোহিনুর ইসলাম, মহিলা কাউন্সিলর অনিমা রানী, উপজেলা সমাজসেবা অফিসার শেখ সাহিদুর রহমান, উপজেলা সহকারী যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মো: হুমায়ুন কবির, কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি) এর অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত), কে,এম মিজানুর রহমান। বক্তব্য রাখেন, ধানদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মো: জাহাঙ্গীর আলম, ইউপি চেয়ারম্যান, ব্রক্ষরাজপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো: আলাউদ্দীন, ফিংড়ী ইউপি চেয়ারম্যান মো: লুৎফর রহমান, স্বদেশের নির্বাহী পরিচালক মাধব চন্দ্র দত্ত, নির্বাহী পরিচালক. সাংবাদিক মোস্তাফিজুর রহমান উজ্জল, রঘুনাথ খাঁ, এম. বেলাল হোসেন, মো: আসাদুজ্জামান। এছাড়া বিভিন্ন যুব সংঘ থেকে আগত যুব সদস্যবৃন্দ।
সমগ্র অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনায় ছিলেন সিডোর প্রোগ্রাম অফিসার গিয়াস উদ্দীন। উপস্থিত ছিলেন প্রকল্প সমন্বয়কারী, মো: তহিদুজ্জামান, তহিদ, প্রোগ্রাম অফিসার, চন্দ্র শেখর হালদার, চন্দন কুমার বৈদ্য, ফাইন্যান্স অফিসার সাতক্ষীরা, মো: আলতাপ হোসেন ও জয় সরদার প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেন, তরুণদের লেখাপড়ার পাশাপাশি দক্ষ মানব সম্পদে পরিণত হতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশ কে বেকারত্ব দূর হবে। প্রশিক্ষণ ছাড়া কোন মানুষই দক্ষ হতে পারে না। বতর্মান সরকার দক্ষ জনশক্তি সৃষ্টিতে নানা ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। বিভিন্ন দপ্তর সৃষ্টি করেছেন। সে সকল দপ্তর থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে বাস্তবে কাজে লাগাতে পারলেই তরুন সমাজকে সম্পদে পরিণত করা সম্ভব হবে।