শুভ মহালয়ার মধ্য দিয়ে আজ শুরু হলো দেবীপক্ষ। মঙ্গলবার ভোরে মন্দিরে মন্দিরে শঙ্খের ধ্বনি আর চন্ডী পাঠের মধ্য দিয়ে আবাহন ঘটে দেবী দুর্গার। দেবীকে আমন্ত্রণ জানানো হয় মর্ত্যলোকে।
২৬শে সেপ্টেম্বর ষষ্ঠীপূজার মাধ্যমে শারদীয় দুর্গোৎসবের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হলেও আজ থেকেই পূজারীরা শুনতে পাবেন দুর্গাপূজার আগমন ধ্বনি। শুরু হলো দেবীর আরাধনা।
এই উপলক্ষ্যে গুলশান-বনানী সার্বজনীন পূজা ফাউন্ডেশন আয়োজিত বনানী পূজামন্ডপে মহালয়ার আনুষ্ঠানিকতায় যোগ দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল। তিনি বলেন, নির্বিঘ্নে ও আনন্দঘন পরিবেশে দুর্গোৎসব উদযাপনের জন্য সার্বিক ব্যবস্থা নিয়েছে আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী।
শারদীয় দুর্গোৎসবকে ঘিরে ইতোমধ্যে নানা আয়োজনে ব্যস্ত সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। উৎসবকে ঘিরে মন্দিরে মন্দিরে চলছে সাজ-সজ্জার কাজ। সারাদেশে এবার ৩০ হাজারেরও বেশি পূজামন্ডপে শারদীয় দুর্গোৎবের আয়োজন করা হয়েছে।
এই আয়োজনে ষষ্ঠীতে দশভুজা দেবীদুর্গার বোধন, আমন্ত্রণ ও অধিবাসের মধ্য দিয়ে শুরু হবে পূজার আনুষ্ঠানিকতা। ২৭শে সেপ্টেম্বর মহাসপ্তমী। ২৮শে সেপ্টেম্বর মহাঅষ্টমী ও কুমারী পূজা।
২৯শে সেপ্টেম্বর মহানবমী বিহিত পূজা। ৩০শে সেপ্টেম্বর বিজয়া দশমী ও দর্পন বিসর্জন শেষে শোভাযাত্রাসহ প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে ৫ দিনব্যাপী শারদীয় দুর্গোৎসবের।