চাপমুক্ত থাকতে হবে
অনেকেই নানা রকম মানসিক চাপে থাকে। এর নেতিবাচক প্রভাব স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে, যা শারীরিক ও মানসিক—দুই ধরনের স্বাস্থ্যেরই ক্ষতি করে। তাই চাপমুক্ত থাকার উপায় খুঁজে নিতে হবে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো।
পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে
রাতে ঘুম কেমন হয় বা কতুটুকু ঘুমানো হয়—এর ভিত্তিতে স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব পড়ে। বেশি ঘুম যেমন খারাপ, তেমনি অল্প ঘুমও খারাপ। সে কারণে পরিমাণমতো ঘুমাতে হবে। শরীরের গঠনভেদে মানুষের ঘুমের প্রয়োজন একেক রকম হয়।
হাঁটতে হবে
সব সময় বসে থাকা লোকের সংখ্যা খুব একটা কম নয়। এ বিষয়টি স্বাস্থ্যের জন্য মোটেও ভালো নয়। এ জন্য ‘ম্যারাথন রানার’ হতে হবে এমন কোনো কথা নেই। যা করতে হবে তা হলো—প্রতিদিন নিয়ম করে হাঁটতে হবে। অনেক গবেষণায় এসেছে, দীর্ঘজীবী হওয়ার অন্যতম গোপন সূত্র এটি।
পছন্দের কাজ করতে হবে
যে কাজটি মনকে প্রফুল্ল রাখে, আনন্দ দেয় কিংবা যে কাজের জন্য মন থেকে সাড়া মেলে—সে কাজটি করা উচিত। একটি উদ্যমী শরীরের সঙ্গে একটি প্রফুল্ল মন দীর্ঘজীবী করতে সহায়তা করে থাকে।
খাবারে সচেতন হতে হবে
খাবারের বিষয়ে সচেতনতা দীর্ঘায়ুর জন্য খুব জরুরি বিষয়। পরিমাণমতো সহজপাচ্য খাবার খেতে হবে। প্রচুর পানি পানের পাশাপাশি ধূমপান ও মদ এড়িয়ে চলতে হবে।
কার্বোহাইড্রেট
অনেকেই অধিক কার্বোহাইড্রেটের তকমা লাগানো ভাত ও রুটি এড়িয়ে চলেন। তবে জেনে রাখা ভালো, ব্যালান্সড ডায়েটের জন্য এসবও খেতে হবে। এ ক্ষেত্রে অপরিশোধিত মোটা আটা আর লাল চালের প্রতি একটু বেশি গুরুত্ব দেওয়া যেতে পারে।