নিজস্ব প্রতিনিধি : বেঁচে থাকার আকুতি ৭ম শ্রেনির শিক্ষার্থী সমিয়ার শিরোনামে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর ছড়িয়ে পড়ে সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফ্রেসবুকে সেখান থেকে নজরে আসে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফাতেমা তুজ জোহরার তার পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে সামিয়াকে ঢাকায় পাঠানোর ব্যবস্থা করেন ।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার নিদেশে শুক্রবার সকালে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল থেকে সাতক্ষীরা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর সদস্যদের সহযোগিতায় এম্বুলেন্স যোগে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয় । এ সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন সামিয়া সহ তার পরিবারের সদস্যরা ।
সামিয়া সুলতানা সাতক্ষীরা শহরের মধুমল্লার ডাঙ্গী গ্রামের দিন মুজুর মো.আব্দুস সাত্তারের মেয়ে তিনি সাতক্ষীরা পলাশপোল স্কুলের ৭ম শ্রেনীর শিক্ষার্থী
৭ মাস আগে সামিয়ার ব্রেনটিউমার ধরা পড়লে ঢাকা মেডিকেলে থেকে অপারেশন করে এসেছিলেন তবে বাড়িতে এসে হঠাৎ আবারও অসুস্থ হয়ে পড়লে সাতক্ষীরা সদর হাসপালে ভর্তি করানো হয় ।
সদর হাসপাতালের চিকিৎসকরা বলেছে, সামিয়ার ইনফেকশন হয়ে সারা মাথায় ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে। যা এখনই ঢাকায় নিয়ে উন্নত চিকিৎসা না করাতে পারলে আগামীতে সামিয়ার বাচার সম্ভবনা খুবই কম।
দিনমুজুর বাবার পক্ষে তার চিকিৎসা করানো একেবারে কষ্টসধ্য হয়ে যাচ্ছে । মেয়ের চিকিৎসা খরচ যোগাতে বাধ্য হয়ে বিভিন্ন মানুষে দারে দারে ঘুরছেন তিনি।
মেয়ের চিকিসার জন্য সমাজের বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহবান জানান সামিয়ার পিতা
আর্থিক সহায়তা জন্য যোগাযোগ করুন..এই নম্বরে: বিকাশ..০১৭৩৩১০৯৭৮৯ – .আব্দুস সাত্তার (সামিয়ার বাবা)###