প্রেস বিজ্ঞপ্তি : জাতীয় শ্রমিকলীগের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে এক জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২২ ফেব্রুয়ারী) সন্ধ্যায় জাতীয় শ্রমিক লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে (২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ নতুন ভবন) অনুষ্ঠিত জরুরী সভায় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্য্যনির্বাহী পরিষদের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম,
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ সহকারী ও আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃনাল কান্তি দাশ, সদস্য সৈয়দ আব্দুল আওয়াল শামীম, স্বেচ্ছাসেবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহ,
জাতীয় শ্রমিকলীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব কেএম আযম খসরু ও সহ-সভাপতি সাহাবুদ্দিন মিয়াসহ জাতীয় শ্রমিকলীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ। জরুরি সভায় বাহাউদ্দীন নাসিম বলেন, ‘দলের চেইন অব-কমান্ড না মেনে বিভাজন সৃষ্টি করতে কেউ সাংগঠনিক বিষয়ে অপ-প্রচার করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তাছাড়া সাতক্ষীরা জেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের নামে বিগত সময়ে অনুষ্ঠিত যে বর্ধিত সভা দেখানো হয়েছে তা সম্পুর্ন অবৈধ এবং অগঠনতান্ত্রিক’।
এ বিষয়ে সভাপতি নূর কুতুব আলম মান্না বলেন, এই জঘন্য কাজ যে করেছে তার বিরুদ্ধে শাস্তি মুলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তাছাড়া বিগত ০১/০২/২২ তারিখের কেন্দ্রীয় কমিটির যে মিটিংএ বাহাউদ্দীন নাসিম মহোদয়ের উপস্থিতিতে জাতীয় শ্রমিক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের স্বাক্ষরে যে প্রেস বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়। পরে ০৩/০২/২০২২ তারিখে কার্যনির্বাহী মিটিংয়ে প্রধান অতিথি ছিলেন, বাহাউদ্দীন নাসিম। অথচ সেই মিটিংয়ের রেজুলেশন অফিশিয়ালী প্রকাশ করা করা হয়নি।
পরবর্তী নতুন অফিস ভবন উদ্বোধনের বিষয়ে সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়। তবে একটি কুচক্রী মহল পুরনো (আনুমানিক ৪ আগের) রেজুলেশন চুরি করে বানোয়াট (যদিও মিথ্যা প্রচার চালানো রেজুলেশনে পুর্বের কমিটি পুনঃবহালের কোন কথা উল্লেখ নেই) তথ্যসহ সাতক্ষীরায় প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে সাধারণ শ্রমিকদের বিভ্রান্ত করে। যা গঠনতন্ত্রের সম্পূর্ণ পরিপন্থী। ইতোপূর্বে আমরা সে বিষয়ে নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়েছি।