“সাগর বনানী মধুপ কুজনে সাতক্ষীরা মোহময়
পথিক সুজনে ডাকে নিরজনে মনের বারতা কয়”
পবিত্র মাহে রমজান শেষে মুসলিম উম্মাহর ত্যাগ ও আনন্দের পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের আগমন। পবিত্র ঈদ-উল ফিতর সকল মানুষকে সংযম শেখায়। দেশ ও জাতির স্বার্থে সকল ভেদাভেদ ভুলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে জাতির পিতার আদর্শের সৈনিক হয়ে নিজেদের দেশ সেবা ও মানব সেবা করতে হবে। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের হাতে দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের অগ্রগতি এনে দিয়েছেন। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। এটা কেবলমাত্র শেখ হাসিনাই পারেন। দেশের সেবা করা, মানুষকে সেবা করাই তার আদর্শ। কি পেলাম বা না পেলাম সেটি বড় কথা নয়। দেশকে, মানুষকে কি দিতে পারলাম সেটিই বড় কথা। দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি রুখতে ষড়যন্ত্র অব্যাহত আছে। এই ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় ভেদাভেদ ভুলে সকল নাগরিককে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আমাদের সোনার বাংলাদেশ সারা বিশ্বের কাছে উদীয়মান সূর্য। দেশের এই উন্নয়ন সমৃদ্ধি অব্যাহত রাখতে হবে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরাজিত শক্তি, পদলেহনকারী ও তাদের দালালদের অভাব নেই। তারা ষড়যন্ত্র করছে করবেই। পবিত্র ঈদ-উল ফিতরে আমরা অঙ্গীকার করি সাতক্ষীরা জেলার সর্ব সাধারণ ঐক্যবদ্ধ থেকে ঐ ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে হবে। সাতক্ষীরাকে আমরা উন্নত সমৃদ্ধ করবো। সেটা শুধুমাত্র আমরাই পারবো। ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে মধ্যম আয়ের দেশ। ২০৪১ সালের মধ্যে হবে দক্ষিণ এশিয়ার উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশ। ২০২০ সাল আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ওই বছরই আমরা জাতির পিতার জন্মশত বার্ষিকী পালন করবো ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত দেশ হিসাবে। ২০২১ সালে মহান স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি হবে। স্বাধীনতার সেই রজত জয়ন্তিতে আমাদের সোনার বাংলা হবে সারাবিশ্বের সামনে সমৃদ্ধির এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। সেই বাংলাদেশ গড়ার অগ্রণি সৈনিক হিসেবে শরিক হই উন্নয়নের অগ্রযাত্রায়- এই প্রত্যাশায়।
ঈদ মোবারক
অধ্যাপক ডা: আ.ফ.ম রুহুল হক এমপি
প্রাক্তণ মন্ত্রী, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
চেয়ারম্যান : বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি
উপদেষ্টাম-লীর সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ
সভাপতি : স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক উপ-কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ