কে এম রেজাউল করিম দেবহাটা : দেবহাটা উপজেলার কুলিয়া ইউনিয়নের ৯টা ওয়ার্ড বিএনপির আয়োজনে কুলিয়া শহীদ মিনার চত্বরে ২৭ জানুয়ারী সোমবার বিকাল ৪ টায় বিএনপির বিশাল কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
কুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শওকত আলীর সভাপতিত্বে এবং উপজেলা বিএনপির নেতা ও সাবেক উপজেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক অহিদুল ইসলামের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন দেবহাটা উপজেলা বিএনপির আহবায়ক শেখ সিরাজুল ইসলাম (সিরাজ)।
প্রধান বক্তা ছিলেন ছিলেন দেবহাটা উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও ২নং পারুলিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক বাবু। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা বিএনপির নেতা সাবেক নওয়াপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান রেজাউল করিম ও উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আলতাফ হোসেন। সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির অন্যতম নেতা সাবেক উপজেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হাবিব মন্টু, সাবেক জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি মঞ্জুর মোর্শেদ মিলন, বিএনপি নেতা শামীম হোসেন, যুবদলের আহবায়ক কামরুজ্জামান কামরুল,
উপজেলা মৎস্যজীবি দলের সাধারণ সম্পাদক শাফায়েত হোসেন বাচ্চু, সাবেক ছাত্রদলের সাধারন সম্পাদক সাবেক ইউপি সদস্য এবাদুল ইসলাম, সাবেক উপজেলা জিয়া পরিষদের সাধারন সম্পাদক সহকারী অধ্যাপক ইয়াছিন আলী, সাবেক উপজেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, পারুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক রফিকুল ইসলাম সানা, সাবেক উপজেলা যুবদলের সাধারন সম্পাদক সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুর রাজ্জাক,
উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক জাহাঙ্গীর কবির পল্টু, স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আহম্মাদ আলী, সখিপুর ইউনিয়নের মহিলা ইউপি সদস্য ও উপজেলা মহিলা শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক সাজু পারভীন, দেবহাটা উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক ইমরান ফরহাদ, উপজেলা শ্রমিকদলের নেতা ইউপি সদস্য মোখলেছুর রহমান প্রমুখ। বক্তারা বলেন, উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মহিউদ্দিন সিদ্দিকী নিজের স্বার্থে বিগত ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকারের আমলে জেল-জুলুম ও নির্যাতনের শিকার হওয়া বিএনপির ত্যাগী নেতাদের বাদ দিয়ে দলীয় শৃঙ্খলা পরিপহ্নী কর্মকান্ড করছেন। যারা বিগত ১৭ বছর আওয়ামীলীগের দালালী করে বিএনপির নেতাকর্মীদের প্রতি জুলুম নির্যাতনে সহযোগীতা করেছে তাদের নিয়ে দেবহাটা উপজেলায় বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করতে সদস্য সচিব বিতর্কিত কমিটি গঠন করে চলেছে। বক্তারা এজন্য সদস্য সচিবের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, খুলনা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা আমানুল্লাহ আমান, কেন্দ্রীয় বিএনপির নেতা সাবেক এমপি হাবিবুর রহমান হাবিব, সাতক্ষীরার প্রিয় মানুষ সকলের প্রিয় ডাঃ শহিদুল আলম ও সাতক্ষীরা ৩ আসনের সাংগঠনিক দায়িত্বপ্রাপ্ত হাবিবুর রহমানের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।