বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মামলার রায়কে কেন্দ্র করে যেন কোনও নাশকতার ঘটনা না ঘটে, সে জন্য পুলিশ সুপারদের (এসপি) সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছে পুলিশ সদর দফতর। সম্প্রতি পুলিশ সুপারদের কাছে পাঠানো ওই চিঠিতে পরিস্থিতি মোকাবিলায় তাৎক্ষণিক করণীয় কী, সে বিষয়েও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দুদকের দায়ের করা জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলার রায় ঘোষণার কথা রয়েছে। এই রায়কে ঘিরে নাশকতার আশঙ্কা করছে পুলিশ। এ বিষয়ে পুলিশ সদর দফতর থেকে এসপিদের কাছে পাঠানো ওই চিঠিতে পুলিশ ও সরকারি স্থাপনায় হামলা হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হয়েছে। পুলিশ সদর দফতর সূত্রে এই সব তথ্য জানা গেছে।
পরিবহন, বিদ্যুৎকেন্দ্র, রেলপথে অগ্নিসংযোগের ঘটনাও ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করেছে পুলিশ সদর দফতর। এতে আরও বলা হয়েছে, দুস্কৃতকারীরা দলগতভাবে প্রস্তুতি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ শহরে প্রবেশ করে নাশকতা চালানোর চেষ্টাও করতে পারে। এজন্য পুলিশ সদস্যদের সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে পারে বলেও ওই চিঠিতে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।
সব ধরনের বিশৃঙ্খলা ও নাশকতা প্রতিরোধে ওই চিঠিতে পুলিশ সুপারদের পরামর্শ দিয়ে তাদের সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এজন্য আগে থেকেই তাদের নিজনিজ এলাকার গুরুত্বপূর্ণ সড়কের প্রবেশমুখে তল্লাশি চৌকি বসিয়ে তল্লাশি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদার ও পুলিশ সদস্যদের দলগতভাবে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কেউ যেন একা একা অভিযানে না যায়, সে বিষয়েও জোর দেওয়া হয়েছে।
বরিশাল রেঞ্জের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা পুলিশ সদর দফতরের নির্দেশনা ইতোমধ্যে পেয়েছি। নিরাপত্তার স্বার্থে যা যা করার, তা আমরা করবো। এখানে কোনও ছাড় দেওয়া হবে না। আমাদের পুলিশ সদস্যরা প্রতিটি নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন, তাদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন। আমরা সবসময় প্রস্তুত আছি।’
পুলিশ সদর দফতরের পাঠানো চিঠিকে বাড়তি সতর্কতা হিসেবে দেখছেন পুলিশ কর্মকর্তারা। এই চিঠি যাওয়ার আগেই পুলিশ সুপারদের মৌখিকভাবে নির্দেশনাও দেওয়া ছিল বলে জানিয়েছেন পুলিশ কর্মকর্তারা।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘পুলিশ সদর দফতরের তথ্য ছাড়াও আমার স্থানীয়ভাবে গোয়েন্দাদের দিয়ে তথ্য সংগ্রহ করছি। সরকারি স্থাপনাসহ সব গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তা জোরদার করা হবে। আমরা সব সময় তৎপর রয়েছি।’
পরিবহন, বিদ্যুৎকেন্দ্র, রেলপথে অগ্নিসংযোগের ঘটনাও ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করেছে পুলিশ সদর দফতর। এতে আরও বলা হয়েছে, দুস্কৃতকারীরা দলগতভাবে প্রস্তুতি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ শহরে প্রবেশ করে নাশকতা চালানোর চেষ্টাও করতে পারে। এজন্য পুলিশ সদস্যদের সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে পারে বলেও ওই চিঠিতে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।
সব ধরনের বিশৃঙ্খলা ও নাশকতা প্রতিরোধে ওই চিঠিতে পুলিশ সুপারদের পরামর্শ দিয়ে তাদের সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এজন্য আগে থেকেই তাদের নিজনিজ এলাকার গুরুত্বপূর্ণ সড়কের প্রবেশমুখে তল্লাশি চৌকি বসিয়ে তল্লাশি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদার ও পুলিশ সদস্যদের দলগতভাবে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কেউ যেন একা একা অভিযানে না যায়, সে বিষয়েও জোর দেওয়া হয়েছে।
বরিশাল রেঞ্জের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা পুলিশ সদর দফতরের নির্দেশনা ইতোমধ্যে পেয়েছি। নিরাপত্তার স্বার্থে যা যা করার, তা আমরা করবো। এখানে কোনও ছাড় দেওয়া হবে না। আমাদের পুলিশ সদস্যরা প্রতিটি নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন, তাদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন। আমরা সবসময় প্রস্তুত আছি।’
পুলিশ সদর দফতরের পাঠানো চিঠিকে বাড়তি সতর্কতা হিসেবে দেখছেন পুলিশ কর্মকর্তারা। এই চিঠি যাওয়ার আগেই পুলিশ সুপারদের মৌখিকভাবে নির্দেশনাও দেওয়া ছিল বলে জানিয়েছেন পুলিশ কর্মকর্তারা।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘পুলিশ সদর দফতরের তথ্য ছাড়াও আমার স্থানীয়ভাবে গোয়েন্দাদের দিয়ে তথ্য সংগ্রহ করছি। সরকারি স্থাপনাসহ সব গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তা জোরদার করা হবে। আমরা সব সময় তৎপর রয়েছি।’