নিজস্ব প্রতিবেদক: বিদ্যুৎ পরিষবোর জন্য নিদ্দিষ্ট ভৌগলিক সীমারেখাও নির্ধারণ করে দেওয়া হয় পল্লী বিদ্যৃৎ সমিতিকে। অথচ তাদের ব্যর্থতা ঢাকাতে ১৯৯২ ২০০৩ সালে সালে দু’টি কঠিণ অধ্যাদেশের মাধ্যমে পিডিবি’র অঞ্চল কেড়ে নেওয়া হয়। গত ৮ জানুয়ারি বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে এক আহুত সভায় পল্লী বিদ্যুৎ কে পিডিবি’র আরো ভৌগলিক অঞ্চল ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সে অনুযায়ি একটি অধ্যাদেশ জারিও করা হয়। যা’ পিডিবি’র গ্রাহক, কর্মকর্তা ও কর্মচারিদের জন্য হুমকি স্বরুপ। এ অধ্যাদেশকে অকার্যকর করতে গেট মিটিং করলেই চলবে না। পিডিবি’র সুন্দর পরিষেবা ও পল্লী বিদ্যুতের খারাপ পরিসেবা নিয়ে গ্রাহক ও জনগনকে অবহিত করে তাদেরকে আন্দোলনের শরিক করতে হবে। মহা পরিচালকদের মিটিং এ নয়, আমাদের দাবি দাওয়া উপস্থাপন করতে হবে প্রধানমন্ত্রীর কাছে। তাহলে অঅমাদের আন্দোলন সার্থক হবে।সোমবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত সাতক্ষীরা পিডিবি কার্যালয়ের সামনে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অন্যায় দাবির প্রতিবাদে তৃতীয় দিনের বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা এসব কথা বলেন। ওজোপাডিকো ( রেজি ঃ ২১৩৮) সাতক্ষীরা শাখা আয়োজিত বিক্ষোভ কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠণের সভাপতি বিকাশ চন্দ্র দাস। বক্তব্য রাখেন পিডিবি’র উপবিভাগীয় প্রকৌশলী খালিদুর ইসলাম খান, সিবিএ সাতক্ষীরা শাখার কার্যকরি সভাপতি রুহুল আমিন মৃধা, পিডিবি’র সাতক্ষীরা অঞ্চলের সহকারি প্রকৌশলী জুয়েল রানা, পিডিবি কর্মী গণেশ চন্দ্র হরি, সামছুর মণ্ডল, জহিরুল ইসলাম, খন্দকার মোস্তফা কামাল, ইয়াছিন আলী, মিজানুর রহমান, আব্দুল্লাহ, জাহিদুর রহমান, আবীদ হোসেন, গ্রাহক আনছার আলী, ইউপি সদস্য রুহুল কুদ্দুস, আব্দুল্লাহ, এসএম মামুন আর রশীদ প্রমুখ। সমগ্র অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন আব্দুল লতিফ হাওলাদার।