নিজস্ব প্রতিনিধি: একদিকে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হচ্ছে। অন্যদিকে পৌর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে রাস্তার ফুটপাথের জায়গা ডিসিআর নিয়ে তৈরি করা হচ্ছে অবৈধ স্থাপনা।সাতক্ষীরা শহরের রেড ক্রিসেন্ট অফিসের সামনে কয়েক দিন ধরে এমন চিত্র লক্ষ করছে সাতক্ষীরা শহরবাসী। এ অফিসের সামনে থেকে সাম্প্রতিক সময়ে জেলা প্রশাসনের অভিযানে সরিয়ে ফেলা হয় সকল অবৈধ স্থাপনা। স্থাপনা অপসারণের কয়েক দিনের মধ্যে শুরু হয় একটি দ্বিতল ভবনের কাজ। নিচ তলায় পৌরসভার ডিসিআরকৃত ৬ ফুট প্রস্থ এবং ১৭ ফুট লম্বা ঘরটি নির্মিত হলেও উপরে রাস্তার দিকে বাড়ানো হয়েছে। আবার পিছনে রেডক্রিসেন্টের ভিতরে কমপক্ষে ৩ ফুট ঢোকানো হয়েছে ছাদ।
সাতক্ষীরা পৌর কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্য মতে এ জায়গা ৪ বছরের জন্য ডিসিআর প্রদান করা হয়েছে মুনজিতপুর এলাকার মীর এশরাক আলী’র ছেলে মীর মাঈনুল ইসলামকে। তিনি সাতক্ষীরা সদর-২ আসনের সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি’র আপন সেজ ভাই। ২০১৭ সালের ২১ মে তারিখে তাকে বরাদ্দ দেওয়া হয় বলে পৌর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। কোষাগারে ২০১৭ সালের ২১ মে তারিখে ১৮৯৭৯৮ ও ১৮৯৭৯৯ নং পৌর রশীদে ১২ হাজার ৬শ ১৬ টাকা জমা দেখানো হয়েছে। এদিকে জায়গা ডিসিআর নিয়ে নিচে ৬ ফুট প্রস্থ এবং ১৭ ফুট লম্বা একটি ঘর করলেও উপরে সেই দৈর্ঘ্য প্রস্থ বাড়িয়ে সামনের অংশে এবং পেছনে কয়েক ফুট জায়গা বৃদ্ধি করা হয়েছে।
এব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সাতক্ষীরা পৌরসভার একজন কাউন্সিলর জানান, রাস্তার ফুটপাথের ঐ জমি ডিসিআর দেওয়ার কোন সুযোগ নেই। তারপরও পৌর কর্তৃপক্ষকে ঐ জমি ডিসিআর দিতে বাধ্য করা হয়েছে। তাছাড়া ডিসিআরের শর্তে ঐ জমিতে কোন ধরনের পাকা স্থাপনা নির্মাণের সুযোগ নেই। কিন্তু সম্পূর্ণ অবৈধভাবে ঐস্থানে পাকা স্থাপনা নির্মাণ করা হচ্ছে। এব্যাপারে পৌরসভা বড্ড অসহায় বলে জানান ঐ কাউন্সিলর।
সাতক্ষীরা শহরের রেড ক্রিসেন্ট অফিসের সামনে কয়েক দিন ধরে এমন চিত্র লক্ষ করছে সাতক্ষীরা শহরবাসী। এ অফিসের সামনে থেকে সাম্প্রতিক সময়ে জেলা প্রশাসনের অভিযানে সরিয়ে ফেলা হয় সকল অবৈধ স্থাপনা। স্থাপনা অপসারণের কয়েক দিনের মধ্যে শুরু হয় একটি দ্বিতল ভবনের কাজ। নিচ তলায় পৌরসভার ডিসিআরকৃত ৬ ফুট প্রস্থ এবং ১৭ ফুট লম্বা ঘরটি নির্মিত হলেও উপরে রাস্তার দিকে বাড়ানো হয়েছে। আবার পিছনে রেডক্রিসেন্টের ভিতরে কমপক্ষে ৩ ফুট ঢোকানো হয়েছে ছাদ।
সাতক্ষীরা পৌর কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্য মতে এ জায়গা ৪ বছরের জন্য ডিসিআর প্রদান করা হয়েছে মুনজিতপুর এলাকার মীর এশরাক আলী’র ছেলে মীর মাঈনুল ইসলামকে। তিনি সাতক্ষীরা সদর-২ আসনের সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি’র আপন সেজ ভাই। ২০১৭ সালের ২১ মে তারিখে তাকে বরাদ্দ দেওয়া হয় বলে পৌর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। কোষাগারে ২০১৭ সালের ২১ মে তারিখে ১৮৯৭৯৮ ও ১৮৯৭৯৯ নং পৌর রশীদে ১২ হাজার ৬শ ১৬ টাকা জমা দেখানো হয়েছে। এদিকে জায়গা ডিসিআর নিয়ে নিচে ৬ ফুট প্রস্থ এবং ১৭ ফুট লম্বা একটি ঘর করলেও উপরে সেই দৈর্ঘ্য প্রস্থ বাড়িয়ে সামনের অংশে এবং পেছনে কয়েক ফুট জায়গা বৃদ্ধি করা হয়েছে।
এব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সাতক্ষীরা পৌরসভার একজন কাউন্সিলর জানান, রাস্তার ফুটপাথের ঐ জমি ডিসিআর দেওয়ার কোন সুযোগ নেই। তারপরও পৌর কর্তৃপক্ষকে ঐ জমি ডিসিআর দিতে বাধ্য করা হয়েছে। তাছাড়া ডিসিআরের শর্তে ঐ জমিতে কোন ধরনের পাকা স্থাপনা নির্মাণের সুযোগ নেই। কিন্তু সম্পূর্ণ অবৈধভাবে ঐস্থানে পাকা স্থাপনা নির্মাণ করা হচ্ছে। এব্যাপারে পৌরসভা বড্ড অসহায় বলে জানান ঐ কাউন্সিলর।