আবু ছালেক : 
 আশাশুনি  বিদ্যুৎ অফিসের এজিএম মধুসুধন দাশের উদাসীনতার কারণে হয়রানির স্বীকার চরমে  দাড়িয়েছে। সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ফিংড়ী ইউনিয়নের জোড়দিয়া, হাবাসপুর,  গোবরদাড়ী সহ কয়েকটি গ্রাম আশাশুনি উপজেলা বিদ্যুৎ অফিসের আওতাধীন এসব  গ্রাহকরা। জোড়দিয়া গ্রামের মৃত শেখ আব্দুর রশিদের পুত্র শেখ আলফাজ উদ্দীনের  সেচ মটর আছে। যার হিসাব নং ১০-২৮৫-১৭০০। এ সেচ মটরের আগষ্ট ২০১৬ সালের  বকেয়া বিল দেখায়ে আশাশুনি বিদ্যুৎ অফিসের কর্মচারী গোপনে এসে গ্রাহককে  অবহিত না করে বিচ্ছেদ করেছে বলে অফিযোগ পাওয়া গেছে। অথচ ২০১৬ সালের  অক্টোবরের ২৩ তারিখে সেচ বিল পরিশোধ  আছে বলে জানা যায়। রবিবার বেলা ১২ টার  দিকে আলফাজ উদ্দীনের সেচ বিল, গোলাম মোস্তফা, শেখ আজারুল ইসলাম, শেখ আব্দল  জব্বার বাচ্চু সহ আরো অনেক গ্রাহকের আবাসিক বিল পরিশোধ থাকলেও বকেয়া  দেখায়ে বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন করে অহেতুক হয়রানি করেছে বলে গ্রাহকরা  জানায়। গ্রাহকরা আরো জানায় বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন করে ৩ হাজার টাকা  জরিমানা করেছে। এ বিষয়ে আশাশুনি বিদ্যুৎ অফিসের এজিএম এর কাছে মোবাইল ফোনে  জানতে চাইলে তিনি বলেন আমার অফিসের কেউ যদি বিল পরিশোধকারী গ্রাহকের লাইন  বিচ্ছিন্ন করে থাকে তাহলে তার বিরুদ্ধে পানিসম্যান্ট দেয়া হবে। আর গ্রাহকের  জরিমানা নিয়া হবে না। এলাকার বিদ্যুৎ গ্রাহকরা ক্ষুব্ধ। আশাশুনি বিদ্যুত  অফিস ফিংড়ীতে কিছু দালাল ফিটিং করে রাখছে।তাদের কাছ মিটার দেওয়ার নাম করে  হাজার হাজার টাকা গ্রহন করা,ব্যাংদহা বাজারে রবিন দাশের মিটার দেওয়ার নাম  করে মিটার বোর্ড লাগানো হয়েছে কয়েকমাস, অথচ মিটার অফিসে নেই বলা  হচ্ছে,জোড়দিয়া বেগুন পাড়া দির্ঘদিন ধরে মিটার লাগানো হচ্ছেনা,অথচ মিটার  প্রতি হাজার হাজার টাকা নিয়েছে দালালরা,সপ্তাহ হল কয়েকটি মিটার লাগানো  হয়েছে,সাংবাদিকদের চাপে গ্রাহকদের নিকট থেকে ২০০ টাকা করে মিটার লাগানোর  খরচ হবে এটা মুক্তি পায় গ্রাহকরা।সচেতন মহলের দাবি দ্রত দালাল মুক্ত করা  হোক এমন দাবি কর্তৃপক্ষের কাছে। 
আশাশুনি বিদ্যুৎ অফিসের উদাসিনতার কারণে ফিংড়ীর গ্রাহকরা হয়রানির স্বীকার
					পূর্ববর্তী পোস্ট
				
				
					
