সাতক্ষীরা জেলা আইনজীবী সমিতির কার্যকরি পরিষদের ১১ জন সদস্যের মধ্যে ৮ জন নির্বাচন কমিশনের কাছে পদত্যাগ করেন।
৩০ জানুয়ারি ২২ তারিখ সকাল ৮টায় বিলুপ্ত কমিটির সাধারণ সম্পাদক ভারপ্রাপ্ত নির্বাচন কমিশানের বাড়িতে গিয়ে ২জন সদস্য পদত্যাগ পত্র প্রত্যাহারের দরখাস্ত দেন।
যেহেতু গঠনতন্ত্র অনুযায়ী প্রত্যাহারের কোন বিধান না থাকায় নির্বাচন কমিশন কার্যকরি পরিষদ বিলুপ্ত ঘোষণা করেন। বিষয়টি বিলুপ্ত কমিটির সভাপতি এড. আবুল হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক আ ক ম রেজওয়ান উল্লাহ সবুজকে নোটিশের মাধ্যমে অবগত করেন।
কিন্তু তারা নোটিশ গ্রহণ না করে বিলুপ্ত কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক অগঠনতান্ত্রিকভাবে ২৭ জানুয়ারী ২২ তারিখে ৮ জন সদস্য পদত্যাগ করা সত্ত্বেও ২৭ জানুয়ারী ২২ তারিখেই কল্পিত রেজুলেশন করে ৩১ জানুয়ারী ২২ তারিখ সাধারণসভা দেখাইয়া নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন এবং
সাবেক সভাপতি এড. শাহ আলম ও সাধারণ সম্পাদক এড. তোজাম্মেল হোসেন তোজাম কে ৩ বছরের জন্য নির্বাচন করতে পারবে না মর্মে সিদ্ধান্ত করেন। এছাড়া এড. সাঈদুর রহমান সাঈদকে শো-কজ করে পত্রিকায় প্রকাশ করেন। যা অগঠনতান্ত্রিক ও নিয়ম বহির্ভূত।
উক্ত অগঠনতান্ত্রিক সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ০১ ফেব্রুয়ারি ২২ সাধারণ আইনজীবীগন নিন্দা প্রতিবাদ জানান এবং গঠনতান্ত্রিক নির্বাচন কমিশনকে দায়িত্বে থেকে কাজ করার আহ্বান জানান।
বিলুপ্ত কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন কমিশনকে কাজের সহায়তা না করে বিভিন্নভাবে নির্বাচন কমিশনের কাজকে বাধাগ্রস্থ করার প্রতিবাদে বিবৃতি জানিয়েছেন, সিনিয়র আইনজীবী এড. ইউনুস আলী, এড. মোসলেম, এড.আমজাদ হোসেন, এড. আজাদ হোসেন বেলাল, এড. সাঈদুজ্জামান জিকু, এড. আমিনুর রহমান চঞ্চল, এড. জেড এম আব্দুল্লাহ আল মামুন,
এড. আসাদুজ্জামান, এড. শামিম, এড. রাজ্জাক, এড. সামছুদ্দোহা খোকন, এড. ডালিম, এড. সাঈদুজ্জামান, শেখ রেজাউদ্দৌলা বাচ্চু, এস এম আশরাফুল আলম, এড. কার্ত্তিক চন্দ্র, এড. শহিদুল ইসলাম-৩, এড. আজিজুর রহমান, এড. শরফুদ্দীন, এড. তারক চন্দ্র নন্দী, এড. আব্দুল খালেক, এড.ফারজানা, এড. শরীফ আল মামুন, এড. সিরাজুল ইসলাম(৫), এড. আল আমীন, এড. হেলাল, এড. আসাফুদ্দৌলা সুমন, এড. সালাউদ্দীন, এড. ফাহিমুল হক কিসলু, এড. আজিবর রহমান প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি