ডেস্ক রিপোর্ট
: সাতক্ষীরা জেলা ট্রাক ট্রাক্টর কাভার্ডভ্যান ট্যাংক লরী (দাহ্য পদার্থ বহনকারী ব্যতিত) শ্রমিক ইউনিয়নের (রেজি: নং ১২৭৫/৯৮ খুলনা) ত্রি-বার্ষিক নির্বাচনে বকুল-বারী পরিষদের প্রার্থীরা সংখ্যাগরিষ্ট পদে বিজয়ী হয়েছে। শনিবার সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ শেষে গণনা শুরু হয়। রোববার সকালে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভাপতি এড. আবু সাঈদ বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেন।
নির্বাচনী ফলাফল অনুযায়ী সভাপতি পদে মো. বকুল মোড়ল ১১৩৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী আজিজুল হক গাজী ৮৭৯ ভোট এবং আবুল কালাম ১৪২ ভোট পেয়েছেন। সভাপতি প্রার্থী আবুল কালাম আওয়ামী লীগ নেতা স.ম. আলাউদ্দীন হত্যা মামলার চার্জশীটভুক্ত আসামী।
কার্যকরী সভাপতি পদে মো. মনিরুল ইসলাম ১১৮০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মিজানুর রহমান পেয়েছেন ৭৩৯ ভোট।
সহ-সভাপতির দুটি পদে আব্দুল মুজিদ ৯২৬ ভোট এবং মো. আদম আলী ৮৫৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. জাহিদুল আলম ৮৪৫ ভোট এবং মো. আলতাফ হুসাইন ২৩১ ভোট পেয়েছেন।
সাধারণ সম্পাদক পদে মো. আব্দুল আজিজ বাবু ১৪১৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী শেখ সাহাঙ্গীর হোসেন শাহিন ১০০৭ ভোট এবং মো. ফরিদ হোসেন পেয়েছেন ৯ ভোট।
যুগ্ম সম্পাদক পদে মো. রবিউল ইসলাম ১২৬০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. শাহজাহান আলী পেয়েছেন ৬৬২ ভোট।
সহ-সাধারণ সম্পাদকের দুটি পদে শেখ ইয়াছিন আলী জুয়েল ৮০৬ ভোট এবং মো. আল আমিন ৫৮৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মনিরুল ইসলাম বাবু ৫৭৬ ভোট, মো. কিসমত আলী ৪৬০ ভোট এবং মো. মোমিনুর রহমান ২৬৯ ভোট পেয়েছেন।
সাংগঠনিক সম্পাদক পদে মো. রবিউল ইসলাম ১২৮৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী মো. শহিদুল ইসলাম পেয়েছেন ৪৬০ ভোট।
সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক পদে মো. মোশারফ হোসেন ৭৯০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম মো. ফারুক আহমেদ সাগর পেয়েছেন ৭২২ ভোট।
কোষাধ্যক্ষ পদে তাহেজুল হাসান বাবুল ৯২৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম মো. রফিকুল সরদার পেয়েছেন ৮৬৫ ভোট।
প্রচার সম্পাদক পদে আব্দুর রাজ্জাক ১১৭০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম মো. সেলিম হোসেন পেয়েছেন ৭৩৭ ভোট।
সহ-প্রচার সম্পাদক পদে মো. সাইফুর ইসলাম ৮৫২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী মীর আজিজুর ইসলাম ৫১১ ভোট এবং আব্দুল বারী পেয়েছেন ৩৬৪ ভোট।
দপ্তর সম্পাদক পদে মো. শাহাদাত হোসেন সেজি ৯১৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী মো. খালিদ হোসেন পেয়েছেন ৭১৮ ভোট।
সহ-দপ্তর সম্পাদক পদে মো. রফিকুল ইসলাম ১০৭২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী মো. লুৎফর রহমান পেয়েছেন ৬১০ ভোট।
সড়ক সম্পাদক পদে মো. জিয়ারুল ইসলাম ১০৫৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী মো. আল আমিন পেয়েছেন ৯৯৯ ভোট।
সহ-সড়ক সম্পাদক পদে মো. সাজু গাজী ১১০৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মাসুদ রানা পেয়েছেন ৬১৮ ভোট।
ক্রীড়া ও সংস্কৃতি সম্পাদক পদে মো. ইদ্রিশ আলী ৮৬২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মিজানুর রহমান পেয়েছেন ৭১৫ ভোট এবং মো. শাজাবুদ্দিন আহমেদ টুটুল পেয়েছেন ২৬৯ ভোট।
শ্রম ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক পদে মো. নুর আলী গাইন নুরু ১০৮১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী মো. নিয়ামতুর রহমান পেয়েছেন ৫০০ ভোট।
ছয়জন কার্যকরী সদস্য পদে মো. মহিদুল ইসলাম ১০৭৩ ভোট, মো. হজরত আলী ৭৩৩ ভোট, মো. সাইফুল ইসলাম ৭১৯ ভোট, মো. আব্দুর রাজ্জাক ৬৪১ ভোট, মো. ইব্রাহিম হোসেন ৫৮১ ভোট এবং মো. ইয়াছিন আলী ৫৫৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
প্রতিদ্বন্দ্বী রুবেল ইসলাম ৫৪৩ ভোট, মো. শরিফুজ্জামান ৫০৪ ভোট, মো. রবিউল ইসলাম ৪৯৩ ভোট, মো. মিজানুর রহমান ৪৭১ ভোট, মো. শাহিনুর রহমান ৪৫৬ ভোট, প্রদীপ মন্ডল ৩৬৯ ভোট, রানা ইসলাম ৩৪০ ভোট, মো. হাফিজুল ইসলাম ৩০০ ভোট এবং মো. ছালাম গাজী ২৫০ ভোট, পেয়েছেন ভোট।