নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরায় আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্রিধান-১০২ জাতের ধান চাষে দ্বিগুন লাভের মূখ দেখছেন চাষীরা। কৃষি অধিদপ্তরের সহযোগিতায় কম খরচে অধিক ফলন হওয়ায় হাসি ফুটেছে কৃষকদের মূখে। ফিড দ্যা ফিউচার বাংলাদেশ ক্লাইমেট স্মার্ট এগ্রিকালচার এক্টিভিটি প্রকল্পের আওতায় ব্রি ধান-১০২ চাষ করে অল্প দিনেই ফলন পাওয়ার পাশা পাশি ২৮মণ করে ধান পাওয়ায় খুশি কৃষকরা।
রোববার বিকালে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার উত্তর মাহমুদপুর মাঠে অনুষ্ঠিত মাঠ দিবস ও শস্য কর্তন অনুষ্ঠানে অতিথিবৃন্দ এসব কথা বলেন।
মাঠ দিবসে প্রধান অতিথি ছিলেন, সদর
উপজেলার অতিরিক্ত কৃষি অফিসার প্লাবনী সরকার। বিশেষ অতিথি ছিলেন, উপসহকারী কৃষিকর্মকর্তা (মাহমুদপুর ব্লক)এস এম ইকবাল আহমেদ, উপ সহকারী কৃষি অফিসার ইমরুল কবির, আই এফ ডিসির ফিল্ডসুপার ভাইজার শরিফুল ইসলাম, কৃষি সম্প্রসারন কর্মকর্তা তরিকুল ইসলাম। কৃষকদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন আমজাদ হোসেন। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন, আইএফডিসি’র জেলা প্রতিনিধি রফিকুল ইসলাম।
বক্তারা আরো বলেন, আবহাওয়া ও জলবায়ুপরিবর্তন জনিত পরিবেশের সাথে খাপখাইয়ে নিরাপদ সবজি উৎপাদনে কৃষি অধিদপ্তর থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে সবজি চাষে আশার আলো দেখছেন কৃষকরা। এই প্রযুক্তিতে আবাদকৃত ব্রি ধান-১০২ জাতেরফলন ও খরচ সাশ্রয়ের বিষয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন তারা। যে কারনে সকলকে রড মিনিকেট বাদ দিয়ে ব্রি ধান ১০২ জাতের ধানচাষে উদ্বুদ্ধ করছি। এই ধানে জিংক আছে। ফলে শরীরে জিংকের ঘাটতি কমায় ও শিশুদের ডায়রিয়া রোধকরে।