দেশের খবর: সুন্দরবনকে দেশের ফুসফুস উল্লেখ করে হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ বলেছেন, অ্যামাজন যেমন পৃথিবীর ফুসফুস, ঠিক তেমনই সুন্দরবনও আমাদের ফুসফুস।সুন্দরবন সংলগ্ন পরিবেশগত সংকটাপন্ন ১০ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে তরল গ্যাস বোতলজাতকরণ প্রকল্পের পরিবেশগত ছাড়পত্র প্রসঙ্গে জারি করা রুলের শুনানিতে মঙ্গলবার বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ এমন মন্তব্য করেন।
আদালতে তরল গ্যাস বোতলজাতকরণ একটি প্রকল্পের করা রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ। তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী মাহবুব শফিক।
রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও ডেপুটি অ্যাটর্নি ব্যারিস্টার এবিএম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।
শুনানিতে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম সুন্দরবনের পরিবেশগত অবস্থা যাতে ঠিক থাকে তা খতিয়ে দেখতে একটি কমিটি গঠন করার নির্দেশনা চান।
এ সময় হাইকোর্ট বলেন, ‘আজ অ্যামাজন পুড়ছে। বিশ্বের মানুষ অ্যামাজনকে রক্ষায় সচেষ্ট। অ্যামাজন যেমন পৃথিবীর ফুসফুস ঠিক তেমনই সুন্দরবন আমাদের ফুসফুস। তাই সুন্দরবনকে রক্ষার দায়িত্ব আমাদের সবার।’