এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে ট্রাম্পের স্বজনপ্রীতির অভিযোগ উঠেছে। একইসঙ্গে ইভানকা কূটনৈতিক যোগ্যতার ব্যাপারেও বিশ্বজুড়ে ব্যাপক ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ হচ্ছে।
ব্লুমবার্গ নিউজ এজেন্সি জানায়, শি জিনপিং, ভ্লাদিমির পুতিন, রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান, অ্যাঙ্গেলা মেরকেল এবং টেরেসা মে’র সঙ্গে শনিবার অন্তত দু’টো অধিবেশনে ইভানকা একই টেবিলে বাবার আসনে বসেন। কিন্তু তিনি কোন বক্তব্য দেননি।
ইভানকার এক মুখপাত্র এর জবাবে ব্লুমবার্গকে জানিয়েছে, তিনি প্রথম থেকেই অধিবেশন চলা রুমে পেছনের দিকে বসেছিলেন। কিন্তু ইন্দোনেশিয়ান নেতার সাথে সাক্ষাতের কারণে শনিবারের ওই বৈঠকের সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প উঠে গেলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি হিসেবে তিনি বাবার আসনে বসেন।
ইভানকা ট্রাম্প বিনা বেতনে হোয়াইট হাউজে মার্কিন প্রেসিডেন্টেরেউপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এ কারণে বেশ প্রশংসিত হলেও এভাবে একটি দেশের প্রেসিডেন্টের বিকল্প হিসেবে তার আসনে বসার মাধ্যমে প্রচুর নিন্দার মুখে পড়েছেন ইভানকা।