বিদেশের খবর: ফাহমিদার ক্ষোভ, দ্বিতীয় স্ত্রীকে বেশি ভালবাসেন তার স্বামী। একই সঙ্গে সবচেয়ে বেশি স্নেহ করেন দ্বিতীয় স্ত্রীর নয় বছর বয়সী মেয়েকে। এ থেকে সৎ মেয়েকে হত্যা করার সিদ্ধান্ত নেন ফাহমিদা। লোমহর্ষক নির্যাতন, গণধর্ষণ করিয়ে নয় বছরের মেয়েটিকে হত্যার পর পুড়িয়ে দেয়া হয় লাশ। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের।
সপ্তাহ আগের পৈশাচিক ঘটনাটি ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের বারমুল্লা জেলায়। জড়িত থাকার প্রমাণ মেলায় ফাহমিদা, তার ছেলেসহ মোট ৯ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার কাশ্মীরের বারমুল্লা জেলা পুলিশের সিনিয়র পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ হোসেন জানান, শিশুটির সৎ মা ফাহমিদা তার ছেলে(১৪) ও ছেলের বন্ধুদের ডেকে মেয়েটিকে জঙ্গলে নিয়ে যায়। সেখানে তার উপস্থিতিতে ছেলেসহ ৪ জন মিলে মেয়েটিকে গণধর্ষণ করে। এরপর তাকে পিটিয়ে ও শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়।
হত্যার পর এসিড ঢেলে পুড়িয়ে দেয়া হয় শরীর। লাশটি গভীর জঙ্গলে নিয়ে ঝোঁপঝাড় দিয়ে ঢেকে দেয়া হয়। কয়েকদিন পর স্থানীয়রা লাশ উদ্ধার করে।
পুলিশ জানায়, ঘটনাস্থলের তথ্য প্রমাণের সঙ্গে আসামির স্বীকারোক্তির পুরোপুরি মিল পেয়েছেন তারা।
কাশ্মীরে ছেলেকে দিয়ে সৎ মেয়েকে ধর্ষণ করালেন মা
পূর্ববর্তী পোস্ট