খেলার খবর: জিম্বাবুয়ে দল থাকতে থাকতেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দামামা বেজে উঠলো। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেল এরই মধ্যে আগামী ২২ নভেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া টেস্ট সিরিজের জন্য দল মোটামুটি গুছিয়ে এনেছেন।
প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু গতকাল জানালেন, দুই একদিনের মধ্যেই দল ঘোষণা করা হবে। চলমান মিরপুরের টেস্টের দলে চারটি পরিবর্তন এনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চট্টগ্রাম টেস্টের জন্য ১৩ সদস্যের স্কোয়াড দেওয়া হবে।
নির্বাচকরা এখন পর্যন্ত সাকিব আল হাসানের ফিটনেস নিয়ে সন্তুষ্ট নন। নান্নু তাই বলেই দিলেন যে, প্রথম টেস্টেই ফিরছেন না বিশ্বের অন্যতম সেরা এই অলরাউন্ডার। দ্বিতীয় টেস্টে ফিরবেন কিনা, সেটা জানার জন্য সময়ের অপেক্ষা করার কোনো বিকল্প নেই।
সাকিব অবশ্য একটু একটু করে পুরোদমে অনুশীলনে ফিরছেন। একদিন আগে লম্বা সময় বাদে ব্যাট হাতে নেওয়া টেস্ট অধিনায়ক গতকাল নেটে ব্যাটিংয়ে ঘাম ঝরিয়েছেন। তবে, সাকিব নিজের ফিটনেসের উন্নতির ব্যাপারে সন্তুষ্ট।
মিরপুরের ইনডোরে গতকাল তিনি বলেন, ‘মাত্রই প্রথম ব্যাটিং করলাম। স্পিন দিয়ে আস্তে আস্তে শুরু করলাম। প্রথম দিন হিসেবে ভালোই মনে হলো। ব্যথাটা সেভাবে বোঝা যায়নি। সামনে যখন পেসটা বাড়বে, ভলিউম বাড়বে, তখন বোঝা যাবে। এভাবে এগোতে থাকি, দেখা যাক কী অবস্থায়। প্রথম দিন হিসেবে আমি বলবো, অনেক ভালো। কোনো ব্যথা অনুভব করিনি। বেশ ভালো অনুভব করিছি। এরপর ভলিউম বাড়লে, পেস বাড়লে এবং বেশিক্ষণ ব্যাটিং করলে বোঝা যাবে।’
সাকিব জানালেন, শিগগিরই তিনি বোলিং ও ফিল্ডিং অনুশীলন শুরু করবেন। বললেন, ‘সবই আস্তে আস্তে শুরু হবে। কাল পরশু থেকে হয়তো ফিল্ডিং ও বোলিং শুরু করবো। সবকিছুর জন্য সময় লাগবে। একবারেই সব শুরু করা সম্ভব হবে না। ইমপ্রুভ হতে থাকলে ম্যাচ খেলার কথা চিন্তা করবো।’
সাইড স্ট্রেনের কারণে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সাকিবের সঙ্গে তামিমের ফেরাও অনিশ্চিত। সাকিব নিজেও নিশ্চিত নন কবে ফিরতে পারবেন। তবে, এই মুহূর্তে তিনি কোনো ঝুঁকি নিতে চান না। মিরপুরে গতকাল বিকালেও কোচ স্টিভ রোডস ও প্রধান নির্বাচকের সঙ্গে লম্বা আলাপ করতে দেখা গেছে তাকে।
নিজের এবং তামিমের ব্যাপারে তিনি বললেন, ‘কেউ খেলতে না পারলে দলের জন্য একটা নেতিবাচক ব্যাপার। কিন্তু আমি আশা করবো তামিম যেন প্রথম ম্যাচের আগে ফিট হয়ে যায়। দেখা যাক ফিজিও ওর বিষয়ে কী বলে। আমি আস্তে আস্তে শুরু করেছি। এরপর পেস বাড়ার পর বুঝতে পারবো কী হচ্ছে। জলদি করা যাবে না। এটা হলো প্রথম কথা। কয়েক দিনের ভেতরে বুঝতে পারবো, কী হবে।
জিম্বাবুয়ে দল থাকতে থাকতেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দামামা বেজে উঠলো। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেল এরই মধ্যে আগামী ২২ নভেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া টেস্ট সিরিজের জন্য দল মোটামুটি গুছিয়ে এনেছেন।
প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু গতকাল জানালেন, দুই একদিনের মধ্যেই দল ঘোষণা করা হবে। চলমান মিরপুরের টেস্টের দলে চারটি পরিবর্তন এনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চট্টগ্রাম টেস্টের জন্য ১৩ সদস্যের স্কোয়াড দেওয়া হবে।
নির্বাচকরা এখন পর্যন্ত সাকিব আল হাসানের ফিটনেস নিয়ে সন্তুষ্ট নন। নান্নু তাই বলেই দিলেন যে, প্রথম টেস্টেই ফিরছেন না বিশ্বের অন্যতম সেরা এই অলরাউন্ডার। দ্বিতীয় টেস্টে ফিরবেন কিনা, সেটা জানার জন্য সময়ের অপেক্ষা করার কোনো বিকল্প নেই।
সাকিব অবশ্য একটু একটু করে পুরোদমে অনুশীলনে ফিরছেন। একদিন আগে লম্বা সময় বাদে ব্যাট হাতে নেওয়া টেস্ট অধিনায়ক গতকাল নেটে ব্যাটিংয়ে ঘাম ঝরিয়েছেন। তবে, সাকিব নিজের ফিটনেসের উন্নতির ব্যাপারে সন্তুষ্ট।
মিরপুরের ইনডোরে গতকাল তিনি বলেন, ‘মাত্রই প্রথম ব্যাটিং করলাম। স্পিন দিয়ে আস্তে আস্তে শুরু করলাম। প্রথম দিন হিসেবে ভালোই মনে হলো। ব্যথাটা সেভাবে বোঝা যায়নি। সামনে যখন পেসটা বাড়বে, ভলিউম বাড়বে, তখন বোঝা যাবে। এভাবে এগোতে থাকি, দেখা যাক কী অবস্থায়। প্রথম দিন হিসেবে আমি বলবো, অনেক ভালো। কোনো ব্যথা অনুভব করিনি। বেশ ভালো অনুভব করিছি। এরপর ভলিউম বাড়লে, পেস বাড়লে এবং বেশিক্ষণ ব্যাটিং করলে বোঝা যাবে।’
সাকিব জানালেন, শিগগিরই তিনি বোলিং ও ফিল্ডিং অনুশীলন শুরু করবেন। বললেন, ‘সবই আস্তে আস্তে শুরু হবে। কাল পরশু থেকে হয়তো ফিল্ডিং ও বোলিং শুরু করবো। সবকিছুর জন্য সময় লাগবে। একবারেই সব শুরু করা সম্ভব হবে না। ইমপ্রুভ হতে থাকলে ম্যাচ খেলার কথা চিন্তা করবো।’
সাইড স্ট্রেনের কারণে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সাকিবের সঙ্গে তামিমের ফেরাও অনিশ্চিত। সাকিব নিজেও নিশ্চিত নন কবে ফিরতে পারবেন। তবে, এই মুহূর্তে তিনি কোনো ঝুঁকি নিতে চান না। মিরপুরে গতকাল বিকালেও কোচ স্টিভ রোডস ও প্রধান নির্বাচকের সঙ্গে লম্বা আলাপ করতে দেখা গেছে তাকে।
নিজের এবং তামিমের ব্যাপারে তিনি বললেন, ‘কেউ খেলতে না পারলে দলের জন্য একটা নেতিবাচক ব্যাপার। কিন্তু আমি আশা করবো তামিম যেন প্রথম ম্যাচের আগে ফিট হয়ে যায়। দেখা যাক ফিজিও ওর বিষয়ে কী বলে। আমি আস্তে আস্তে শুরু করেছি। এরপর পেস বাড়ার পর বুঝতে পারবো কী হচ্ছে। জলদি করা যাবে না। এটা হলো প্রথম কথা। কয়েক দিনের ভেতরে বুঝতে পারবো, কী হবে।’