অনলাইন ডেস্ক: ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চট্টগ্রামে টাইগারদের জয়টা এসেছে স্পিনারদের ঘূর্ণিতে। সিরিজের প্রথম টেস্টে চার স্পিনার খেলিয়েছিল বাংলাদেশ। তাতে সাফল্যও এসেছে হাতেনাতে। তাই ঢাকায়ও চার স্পিনার নিয়ে নামার ইঙ্গিত দিয়েছেন কোচ স্টিভ রোডস।
চট্টগ্রামে সফরকারীরা তাদের সবক’টি উইকেটই হারিয়েছে টাইগার স্পিনারদের কাছে। তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ, সাকিব আল হাসান ও নাঈম হাসান—প্রত্যেকেই ছিলেন দারুণ বিধংসী। অভিষেকেই নেমে ৫ উইকেট তুলে নিয়েছেন নাঈম। ঢাকা টেস্ট জিততে তাই স্পিনারদের নিয়ে রণ কৌশল সাজানোর পরিকল্পনা বাংলাদেশের কোচের।
এদিকে স্পিনিং কন্ডিশনে চার স্পিনার খেলিয়ে সাফল্য পাওয়া নিয়ে তির্যক মন্তব্য করেছেন কেউ কেউ। তাতে অবশ্য কান দিতে নারাজ টাইগার কোচ।
সত্তর-আশি দশকের ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেছেন, ইতিহাস বলে টেস্টে বেশির ভাগ সময় দুই স্পিনার, তিন পেসার আর এক অল রাউন্ডার নিয়ে খেলা হয়ে আসছে। কিন্তু যখন ওয়েস্ট ইন্ডিজ চার পেসার এবং কোন স্পিনার ছাড়া নামত সেটা ছিল তাদের কৌশল। যদি আমরা মনে করি চার স্পিনারই ঠিক আছে, এটাই আমাদের কৌশল তাহলে সেটাই আমাদের অনুসরণ করা উচিত।
বাংলাদেশের স্পিনাররা যে জাদু দেখাচ্ছেন তাতে মিরপুরে সহায়ক পিচ পেলে যে তারা আরও বিধংসী হয়ে উঠবেন তা বলাই বাহুল্য। স্পিন চতুষ্টয়দের নিয়ে রোডসের প্রত্যাশা তাই সিরিজটি ২-০ ব্যবধানে জেতা, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জয়টা সত্যিই দারুণ ছিল। ক্রিকেটারদের মতোই তাদের জন্য আমার অনেক সমীহ আছে। তারা পরের টেস্টে ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া থাকবে। আমাদের এজন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। আমি চাই ২-০ তে জিততে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চট্টগ্রামে টাইগারদের জয়টা এসেছে স্পিনারদের ঘূর্ণিতে। সিরিজের প্রথম টেস্টে চার স্পিনার খেলিয়েছিল বাংলাদেশ। তাতে সাফল্যও এসেছে হাতেনাতে। তাই ঢাকায়ও চার স্পিনার নিয়ে নামার ইঙ্গিত দিয়েছেন কোচ স্টিভ রোডস।
চট্টগ্রামে সফরকারীরা তাদের সবক’টি উইকেটই হারিয়েছে টাইগার স্পিনারদের কাছে। তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ, সাকিব আল হাসান ও নাঈম হাসান—প্রত্যেকেই ছিলেন দারুণ বিধংসী। অভিষেকেই নেমে ৫ উইকেট তুলে নিয়েছেন নাঈম। ঢাকা টেস্ট জিততে তাই স্পিনারদের নিয়ে রণ কৌশল সাজানোর পরিকল্পনা বাংলাদেশের কোচের।
এদিকে স্পিনিং কন্ডিশনে চার স্পিনার খেলিয়ে সাফল্য পাওয়া নিয়ে তির্যক মন্তব্য করেছেন কেউ কেউ। তাতে অবশ্য কান দিতে নারাজ টাইগার কোচ।
সত্তর-আশি দশকের ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেছেন, ইতিহাস বলে টেস্টে বেশির ভাগ সময় দুই স্পিনার, তিন পেসার আর এক অল রাউন্ডার নিয়ে খেলা হয়ে আসছে। কিন্তু যখন ওয়েস্ট ইন্ডিজ চার পেসার এবং কোন স্পিনার ছাড়া নামত সেটা ছিল তাদের কৌশল। যদি আমরা মনে করি চার স্পিনারই ঠিক আছে, এটাই আমাদের কৌশল তাহলে সেটাই আমাদের অনুসরণ করা উচিত।
বাংলাদেশের স্পিনাররা যে জাদু দেখাচ্ছেন তাতে মিরপুরে সহায়ক পিচ পেলে যে তারা আরও বিধংসী হয়ে উঠবেন তা বলাই বাহুল্য। স্পিন চতুষ্টয়দের নিয়ে রোডসের প্রত্যাশা তাই সিরিজটি ২-০ ব্যবধানে জেতা, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জয়টা সত্যিই দারুণ ছিল। ক্রিকেটারদের মতোই তাদের জন্য আমার অনেক সমীহ আছে। তারা পরের টেস্টে ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া থাকবে। আমাদের এজন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। আমি চাই ২-০ তে জিততে।