আবু ছালেক :শ্যামনগর ফুটবল একাডেমি রানা,বাবু ও আক্তারের নের্তৃত্বে এগিয়ে চলেছে। হাটি হাটি পা পা করে শ্যামনগর ফুটবল একাডেমি এগিয়ে চলেছে।একাডেমির নের্তৃত্ব দিচ্ছেন একাডেমির চেয়ারম্যান আলমগীর কবির রানা,সাধারন সম্পাদক মো: রোকন উদ্দীন বাবু,সহ প্রধান কোচ মো: আক্তার হোসেন,একটি দেশের ফুটবল উন্নয়নে একাডেমীর কোন বিকল্প নেই।। দেশের ফুটবলকে প্রতিনিধিত্ব করার নেশায়। তারা শুরু করে দিয়েছেন স্বপ্ন বোনা একাডেমি।এটা আমাদের জন্য মাহেন্দ্রক্ষণই বলতে পারেন। বাংলাদেশের ফুটবলের জন্য মাইলফলক একাডেমী।’ তবে যেভাবে পরিকল্পনা ধরে এগোতে চেয়েছে শ্যামনগর ফুটবল একাডেমি, ‘পেছনের সময়কে ভুলে যেতে চাই। কিভাবে শুরু হচ্ছে এটা নিয়ে ভাবতে চাইনা, ২০০১ সালে একাডেমীর কার্যক্রম শুরু করে এটাই মুখ্য। ফুটবল এখন দুনিয়ার অষ্টম বৃহত্তম অর্থনৈতিক খাত। বর্তমানে ইংল্যান্ডে এর অবস্থান দ্বিতীয়। সে কারণে ১৬ কোটি মানুষের দেশ হিসেবে বাংলাদেশ হতে পারে ফুটবলে বিনিয়োগের সবচেয়ে বড় জায়গা। সে কারণে ফুটবল উন্নয়নের জন্য সরকারের সহায়তা চাই’। শুধুমাত্র একাডেমী চালাতে বছরে অনেক খরচ হয়। ফুটবল দুনিয়ায় বিখ্যাত সব খেলোয়াড়ের জীবন কাহিনী সিনেমার গল্পকেও হার মানাতে বাধ্য। পেলে আর ম্যারাডোনা হতে পারেন এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ। এই যেমন বাফুফে ফুটবল একাডেমীর জন্য যাদেরকে নির্বাচন করা হয় তাদের বেশির ভাগেরই পরিবার তেমন সচ্ছল নয়। যাদের বয়স তোরোর কোঠায় এখনই তারা বড় ফুটবলার হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। দীপক, জুবায়ের, রিয়াজ, আরাফাত, তালহাদেদের স্বপ্ন এখন দেশসেরা হওয়ার স্বপ্ন। বাফুফে ফুটবল একাডেমীতে নিজেদের ভাগ্যবান ভাবছে খুদে এই ফুটবলাররা। লা মেসিয়া স্পেনের বিখ্যাত ক্লাব বার্সেলোনার ফুটবল একাডেমীর নাম। সেখান থেকেই উঠে এসেছেন লিওনেল মেসি। বাংলাদেশেও এমন তারকাদের জন্ম দিতে চায় ফুটবল অভিবাবকরা। জেলা এবং বিভাগীয় পর্যায় থেকে বাছাই করে তাদের চূড়ান্তভাবে বাছাই করা হয়। সংগ্রামী জীবনের পাথেয় বলা যেতে পারে নীলফামারীর দীপক রায়। রিকশাচালক বাবার ছেলে হওয়ার পরও অভাবকে জয় করার জন্যই ফুটবলার হওয়ার স্বপ্ন দেখেছে এ কিশোর। আরামবাগ ফুটবল একাডেমী থেকে সুযোগ পাওয়া রিয়াজের বাবা সায়দাবাদের বাস কাউন্টারে কাজ করেন। দেশসেরা গোলরক্ষক হওয়াই তার স্বপ্ন। কুমিল্লার সবজি বিক্রেতার ছেলে জুবায়ের। ফুটবলের সূতিকাগার বলা হয়ে থাকে ড্যান্ডি শহর খ্যাত নারায়ণগঞ্জকে। সেখানকার খেলোয়াড়দের দেখেই বেড়ে ওঠা আরাফাতের। বাবা কৃষক হলেও তার স্বপ্নে এতটুকু বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি। তেমনি সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলায় ফুটবল একাডেমি চালু হয়েছে ২০০১ সালে,যেখানে ১৫০ জন খেলোয়াড় পাইলট স্কুল মাঠে গ্রহন করছে প্রশিক্ষন,২০১৮ সালে একাডেমির পক্ষে প্রায় ২৫/ ৩০ টি এলাকার বিভিন্ন মাঠে খেলা করে দর্কদের মন মাতিয়েছে একাডেমির খেলোয়াড়রা। যার নের্তৃত্ব দিয়েছেন একাডেমির চেয়ারম্যান আলমগীর কবির রানা,সাধারন সম্পাদক মো: রোকন উদ্দীন বাবু,ও প্রধান কোচ মো: আক্তার হোসেন
শ্যামনগর ফুটবল একাডেমি এগিয়ে চলেছে
পূর্ববর্তী পোস্ট