নিজস্ব প্রতিনিধি ঃ সাতক্ষীরা উন্নয়ন সংস্থা (সাস) এর পেইজ প্রকল্পের অধিন নিরাপদ মৎস্য পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের মাধ্যমে উদ্যোক্তাদের আয়বৃদ্ধি শীর্ষক ভ্যালু চেইন উপ-প্রকল্পের উদ্যোগে সাতক্ষীরার এল্লারচরে
‘চিংড়ি চাষ প্রদর্শনী খামার’ এর কনফারেন্স রুমে “ক্ষুদ্র উদ্যোগে মৎস্য পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ বিষয়ক পলিসি পেপার প্রস্ততকরণে পলিসি ডায়লগ” সেশনের কর্মশালা অনুুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সাস এর নির্বাহী পরিচালক শেখ ইমান আলী। প্রধান অতিথি’র বক্তব্য জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আনিছুর রহমান। সম্মানীত অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন মৎস্য অধিদপ্তরের
সহকারী পরিচালক (রিজার্ভ) অসীম কুমার ঘোষ, খুলনার মৎস্য পরিদর্শন ও মান
নিয়ন্ত্রন ফিশারিজ কোয়ারেন্টাইন অফিসার এবিএম জাকারিয়া। অনান্য অতিথিদের
মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাস এর সাসটেইনেবল এন্টারপ্রাইজ প্রজেক্টের
সমন্বয়কারী খান মোঃ শাহ আলম ও চিংড়ি চাষ প্রর্দশনী খামার এল্লারচর সাতক্ষীরার বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মোঃ আজাহারুল হক প্রমূখ। বক্তরা বলেন বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ থেকে বিদেশের মাছ রপ্তানী তুলনামুলকভাবে কম। যেহেতু বর্তমানে দেশের দ্বিতীয় রপ্তানীযোগ্য পণ্য হলো মাছ। সেহেতু রপ্তানীর পাশাপাশি মাছকে কিভাবে বহুমুখিকরণ করে দেশের মানুষের মাঝে এটিকে প্রচার করাতে হবে।
আমাদের দেশে বিদেশী বিভিন্ন কোম্পানী এসে তারা তাদের দেশের বিভিন্ন পণ্য ব্রান্ডিং করছে অথচ দেশের উৎপাদিত মাছ দিয়ে আমরা কিছু করতে পারছিনা। বিভিন্ন দেশ তাদের উৎপাদিত মাছ নিয়ে আজ ব্রান্ডিং করছে যেমন থাইল্যান্ডের ভেনাম। তেমনি বাগদা চিংড়ী বাংলাদেশেরই প্রোডাক্ট এটি প্রথিবীর অন্য কোন দেশে বাংলাদেশের মত উৎপাদিত হয়না। এটিকে যদি আমরা ব্রান্ডিং করি তাহলে বাগদার মাধ্যমে দেশের সুনাম করা সময়ের ব্যাপার। #