ঈদে বাংলার নারীর সৌন্দর্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে আছে মেহেদি। ঈদে আনন্দ শুরু হয় যেন হাতে মেহেদী লাগানোর পর। চাঁদ উঠার সাথে সাথে মেহেদী পড়ানোর যে আমেজের সৃষ্টি হয়, তা শুধু আমাদের দেশের জন্যই যেন প্রযোজ্য। তাই আজ আপনাদের জন্য উপস্থাপন করা হল অনিন্দ্য সুন্দর কিছু মেহেদি ডিজাইন।
জেনে নিন মেহেদি লাগানোর খুঁটিনাটি বিষয়-
আগে অবশ্য মেহেদি পাতা সংগ্রহ করে বেটে তবেই রাঙাতে হতো হাতের তালু। এখন মেহেদি লাগানো অনেকটাই ঝামেলাহীন। মেহেদির টিউব দিয়ে অনায়াসে করে নিতে পারেন মনের মতো নকশা। হাতের পাশাপাশি পা কিংবা বাজুও রাঙ্গিয়ে নিতে পারেন মেহেদির ছোঁয়ায়।
হাতের মাঝখানে আঁকা বৃত্ত আর চারিদিকে গোল করে ফোটা- এই ছিলো এক সময়ের প্রচলিত নকশা। টিউব মেহেদির কল্যানে এখন সূক্ষ্ম কারুকাজ করা নকশাই সবার পছন্দের। তবে কার হাতে কেমন নকশা মানায় সেটা জানা থাকা জরুরী। যাদের হাতের পাতা বড় তারা হাতে ভরাট নকশা করলে দেখতে ভালো দেখাবে। ছোট হাতের একপাশে লম্বালম্বি ডিজাইন মানানসই।
হাতের আঙুল যদি ছোট হয় তবে অনামিকা বা মাঝের আঙুলে লম্বা করে নকশা আঁকুন। যাদের হাত লম্বা তারা কিছুটা অংশ ফাঁকা রেখে ভরাট ডিজাইন করতে পারেন। তবে যেহেতু উৎসবের উপলক্ষ্য সেহেতু দু হাত ভরেও করতে পারেন মেহেদির নকশা। কনুই পর্যন্ত নামিয়ে নিতে পারেন নকশাকে। আবার কব্জি থেকে নামিয়ে লাগাম টেনে ধরতে পারেন নকশার।
কীভাবে সুন্দর করে মেহেদী লাগাবেন, তা জেনে নিন এই ভিডিও লিংক দেখে…