দেশের খবর: চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে ৯ কোটি স্মার্টকার্ড দিতে না পারলেও, ২০১৯ সালের মধ্যে ১০ কোটি ভোটারের হাতে এ কার্ড তুলে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র।
এন আইডি কর্মকর্তারা জানায়, তরুণদের কাজে লাগিয়ে দেশে স্মার্ট কার্ড তৈরি হচ্ছে। বর্তমানে এসব কার্ড দেশের ৫৪ জেলায় বিতরণের কাজ চলছে। পর্যায়ক্রমে সব নাগরিকই স্মার্টকার্ড পাবেন। দেশের কোনও ভোটার বাদ যাবেন না, সবাই স্মার্টকার্ড পাবেন। দেশের সব নাগরিক স্মার্ট কার্ড পাওয়ার পর, রপ্তানিতে যাব আমরা। বর্তমানে যে মেশিন রয়েছে, সেগুলো দিয়ে স্মার্টকার্ড তৈরি করে বিদেশে রপ্তানি করা সম্ভব হবে।
এদিকে ভারতসহ চারটি দেশ জাতীয় পরিচয়পত্রের সার্ভারে ঢুকতে চেয়েছিল বলে যে নিউজ বের হয়েছিল সেটি সঠিক ছিল না। কখন কোন দেশ ইসির সার্ভারে ঢোকতে চায়নি। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানাগেছে।
অন্যদিকে ফ্রান্সের কোম্পানি অবার্থুর টেকনোলজিসের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করে ইসি দেশের জনবল দিয়ে স্মার্ট কার্ড উৎপাদন করছে এবং ফ্রান্সের কোম্পানি থেকে প্রায় ১৩৯ কোটি টাকা জরিমানা আদায় করেছে।
ইসি সূত্র জানায়, গ্লোবালভিশন টোয়েন্টিফোর ডটকমসহ কয়েকটি অনলাইনে ২৬ নভেম্বর ২০১৭ সালে খবর বের হয়েছিল ভারতসহ চারটি দেশ জাতীয় পরিচয়পত্রের সার্ভারে ঢুকতে চেয়েছিল এটি সঠিক ছিল না। পরবর্তীতে ইসির পক্ষ থেকে তদন্ত করে দেখে জানাযায়, এটি ইসির পক্ষ থেকে বলা হয়নি।
এদিকে গ্লোবালভিশন টোয়েন্টিফোর ডটকম এর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ফ্রান্সের কোম্পানির যায়গায় অসাবধানতা বসত ডেস্কের একজন অন্য দেশের নাম লিখেছে। পরবর্তীতে এটি দ্রুত সংসশোধন করে এবং নিউজটি উঠিয়ে নেওয়া হয়।
এদিকে বাংলাদেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানি হবে বাংলাদেশে তৈরি ব্ল্যাঙ্ক স্মার্টকার্ড। ফলে আগামীতে স্মার্টকার্ড রপ্তানির বিষয়টিকে সম্ভবনাময় খাত হিসেবেই দেখছে নির্বাচন কমিশন(ইসি)।
২০১৯ সালের মধ্যে সবার হাতে স্মার্ট কার্ড
পূর্ববর্তী পোস্ট