দেশের খবর: একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন দৌঁড়ে অনেক আসনেই এগিয়ে আছেন আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতীম সংগঠন ছাত্রলীগের বেশ কিছু সাবেক নেতা। নির্বাচনকে সামনে রেখে সাবেক ছাত্র নেতাদের নিয়ে বেশ উজ্জীবিত তৃর্ণমূলের নেতাকর্মীরা।
এবার প্রতিটি আসনে একাধিক প্রার্থী মনোনয়নের দৌঁড়ে মাঠে রয়েছেন। সারা দেশের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের একটি বড় সংখ্যা ছাত্রলীগের সাবেক নেতা। তাদের মধ্যে ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও ঢাকা-৭ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, শরিয়তপুর-৩ আসনে বাহাদুর ব্যাপরী, সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জামালপুর-৫ আসনে মারুফা আক্তার পপি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি ঢাকা-৮ আসনে দেলোয়ার হোসেন, সাবেক সভাপতি গাইবান্ধা-৫ আসনে মাহমুদ হাসান রিপন, বাগেরহাট-৪ আসনে এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ, সাবেক সভাপতি ও ফরিদপুর-১ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী লিয়াকত শিকদার।
এছাড়াও মনোনয়ন দৌঁড়ে আরও এগিয়ে রয়েছেন ছাত্রলীগে সাবেক সহ-সভাপতি টাঙ্গাইল-৪ আসনে আবু নাসের, সাবেক সহ-সভাপতি চট্রগ্রাম- ১৩ আসনে শাহজাদা মহিউদ্দিন, সাবেক সহ-সভাপতি বরিশাল-৫ আসনে অ্যাডভোকেট বলরাম পোদ্দার, সাবেক সহ-সভাপতি মাগুরা-২ আসনে ওহিদুল রহমান টিপু, সাবেক সহ-সভাপতি ফেনি-৩ আসনে জহির উদ্দিন মাহমুদ লিপটন, সাবেক সহ-সভাপতি মুন্সিগঞ্জ-১ আসনে গোলাম সারোয়ার কবির, ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য মেহেরপুর-১ আসনে আব্দুস সুকুর ইমন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক পিরোজপুর-১ আসনে সাজ্জাদ সাকিব বাদশা, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফরিদপুর-১ আসনে খান মইনুল ইসলাম মোস্তাক।
ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও বাগেরহাট-৪ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ বলেন, আমি মনে করি এই তরুণ বয়সে মনোনয়ন পাই। এলাকার মানুষ আমাকে নির্বাচিত করুক। তাহলে আমি এলাকার মানুষকে আরও বেশি সার্ভিস দিতে পারবো।
ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গাইবান্ধা-৫ আসন থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী মাহমুদ হাসান রিপন বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রাথী অত্যন্ত ভালো ফলাফল করবে। সেই ধরণের একটি সাংগঠনিক জায়গা আমরা সাধারণ ভোটারদের সাথে নিয়ে করতে পেরেছি।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিম বলেন, গতবারের নির্বাচনে অনেকে এসেছে। এবারও নতুন মুখ আসবে। শুধু দল নয়, ব্যক্তিগত ইমেজও নির্ভর করে একজনকে নির্বাচিত করতে। আমার মনে হয় বেশ কিছু নতুন মুখ আসবে।