দায়িত্ব পালনে সাহসিকতা এবং জনগণের জান-মাল রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য এবার ১৮২ জন কর্মীকে পুরস্কৃত করতে যাচ্ছে পুলিশ। তাদেরকে বিভিন্ন পদক দেয়া হবে বাহিনীটির পক্ষ থেকে। এর আগে এক সঙ্গে এত বেশিসংখ্যক কর্মকর্তাকে কখনো পুরস্কৃত করেনি পুলিশ।
চলতি বছর চারটি শাখায় সাহসিকতার জন্য ৩০ জনকে পুলিশ মেডেল বিপিএম দেয়া হবে। সেবার স্বীকৃতি হিসেবে ২৮ জন পাবেন একই পদক। আর সাহসিকতার জন্য ৭১ জনকে প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল বা পিপিএম দেয়া হবে। আর সেবার স্বীকৃতি হিসেবে এই পদক পাবেন ৫৩ জন।
যারা বিপিএম পাচ্ছেন তাদের মধ্যে ২৪ মার্চ সিলেটের আতিয়া মহলে জঙ্গিবিরোধী অভিযানের সময় বোমা বিস্ফোরণে নিহত র্যাবের সে সময়ের গোয়েন্দা প্রধান লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদের নামও রয়েছে। তাকে মরণোত্তর পদক দেয়া হবে। মরণোত্তর পুলিশ মেডেল দেয়া হবে আরও দুইজনকে।
জঙ্গি ও মাদকের প্রতিকার করার অঙ্গীকার নিয়ে আগামী ৮ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে পুলিশ সপ্তাহ। এই আয়োজনেই এসব পদক তুলে দেয়া হবে। পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধনী দিন রাজারবাগ পুলিশ লাইন মাঠে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুলিশের প্যারেডে সালাম গ্রহণ করবেন ও পদক তুলে দেবেন।
এবার যারা পদক পাচ্ছেন তাদের মধ্যে আছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের জঙ্গিবিরোধী বিশেষ শাখা কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) ৩৬ সদস্যসহ ১০৬ জন পুলিশ সদস্য। জঙ্গিবিরোধী অভিযান সাফল্যের স্বীকৃতির জন্য পদকের জন্য মনোনীত হয়েছেন তারা।
প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যালের তিনজন পুলিশ সদস্য আছেন পদকপ্রাপ্তদের তালিকায়।
যারা পদক পাচ্ছেন তাদের মধ্যে কনস্টেবল থেকে পরিদর্শক পদমর্যাদার সদস্যদের হার ৪৬ শতাংশ। বাকিরা সহকারী পুলিশ সুপার থেকে ঊর্ধ্বতন পদমর্যাদার।
গত বছর সাহসিকতা ও সেবার স্বীকৃতি হিসেবে বিপিএম ও পিপিএম দেয়া হয় ১৩২ জনকে। তারও আগের বছর এই স্বীকৃতি পান ১০২ জন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (মিডিয়া) আবদুল আলীম মাহমুদ বলেন, কাউকে পুরস্কৃত করা সংখ্যার বিষয় না। এটা তাদের কাজের পাওনা। তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী এটা পাবে।’
পদকপ্রাপ্তদেব বাছাইয়ে কমিটির সদস্য সচিব অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক মনিরুজ্জামান বলেন, ‘ তারপরও অন্য বাহিনীতে যেভাবে পুরস্কৃত করা হয়, পুলিশে সেভাবে দেয়া সম্ভব হয়নি। হলে আরও বেশিসংখ্যক পুলিশকে এবার পুরস্কৃত করা উচিত ছিল।’
এই কর্মকর্তা বলেন, ‘এবার ১০৬ জন পেয়েছে জঙ্গিবিরোধী অভিযানে ভূমিকা রাখায়। জঙ্গি নির্মূলে গত এক বছর মোট ৩৫টি অভিযান হয়েছে। এই অভিযানে কনস্টেবল থেকে শুরু করে অতিরিক্ত মহাপরিদর্শকসহ সবাই জীবনে ঝুঁকি নিয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন। সেই বিবেচনায় পুরস্কৃত করা হয়েছে।’
‘এদের কারণে জঙ্গিরা মাথাচাড়া দিতে পারেনি, সে কারণে দেশ এখনো শান্তিপূর্ণ আছে।’
পুলিশ সদর দপ্তরের একটি সূত্র জানিয়েছে, এবারের পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এবারই প্রথম রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ পুলিশ সপ্তাহে উপস্থিত থাকবেন। প্রথম দিনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে রাতে পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে নৈশভোজে অংশ নেবেন তিনি। এ সময় পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তারা তার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পাবেন।
যারা পাচ্ছেন পদক
কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট
প্রধান মনিরুল ইসলাম (অতিরিক্ত কমিশনার, ডিএমপি), উপ-কমিশনার মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম খান (সিটি), এএইচএম আবদুর রকিব (ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম), প্রলয় কুমার জোয়ারদার (স্পেশাল অ্যাকশন গ্রুপ), অতিরিক্ত উপ-কমিশনার আব্দুল মান্নান (সিটি), এসএম নাজমুল হক (সিটি), জাহিদুল হক তালুকদার (সিটি), নাজমুল ইসলাম (সাইবার ক্রাইম), রহমত উল্লাহ চৌধুরী (বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট), জেষ্ঠ্য সহকারী কমিশনার এসএম জাহাঙ্গীর হাছান (সোয়াট), সহকারী কমিশনার আহসান হাবীব (সিটি), শাহিদুর রহমান (সিটি), সহকারী কমিশনার তৌহিদুল ইসলাম (সিটি), সহকারী কমিশনার অহিদুজ্জামান নূর (সিটি), শেখ ইমরান হোসেন (সিটি), মাহবুব উর রশিদ (সোয়াট), পরিদর্শক আবুল বাশার, আবুল বাশার (২) ও গোলাম মাওলা, উপপরিদর্শক (এসআই) নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া, আকবর হোসেন, মইনুদ্দিন ওমর ফারুক, মাহফুজুল হক চৌধুরী, রফিক উদ্দিন ও এসএম রাইসুল ইসলাম, এএসআই আনিসুর রহমান, আ. করিম ও মোতাহার হোসেন, নায়েক আকতারুজ্জামান, কনস্টেবল সজীব মিয়া, আসিফ আহমেদ, শাওরিদ হাসান, রিপন হোসেন, বাছেদ আলম, আব্দুল্লাহ আল শাফী ও জহিরউদ্দিন।
পুলিশ সদর দপ্তরে কর্মরত যারা পদক পাচ্ছেন
অতিরিক্ত আইজি মোখলেছুর রহমান ও মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, ডিআইজি রৌশন আরা বেগম (ক্রাইম ম্যানেজমেন্ট), মাহবুবুর রহমান (অপারেশন্স), অতিরিক্ত ডিআইজি হাবিবুর রহমান (পার্সোনাল ম্যানেজমেন্ট), মনিরুল ইসলাম (রিক্রুটমেন্ট অ্যান্ড ক্যারিয়ার প্ল্যানিং), মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান (ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড স্পেশাল অ্যাফেয়ার্স), পুলিশ সুপার মোহাম্মদ উল্যা (ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড স্পেশাল অ্যাফেয়ার্স), আবদুল্লাহ আল জহির (স্টাফ অফিসার টু অতি. আইজিপি), এসএম হাসানুল জাহিদ (ইন্টেলিজেন্স শাখা), আলী আশরাফ ভূঁইয়া (ইন্টেলিজেন্স শাখা), অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সংস্থাপন) জেসমিন কেকা, গোয়েন্দা শাখার জেষ্ঠ্য সহকারী পুলিশ সুপার রকিবুল হাসান, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আনোয়ার হোসেন, কনস্টেবল আবু নাঈম ও খলিল উল্যাহ।
সিআইডি
অতিরিক্ত আইজি শেখ হিমায়েত হোসেন, বিশেষ পুলিশ সুপার রেজাউল হায়দার, জেষ্ঠ্য সহকারী পুলিশ সুপার (প্রেষণে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যাল) হরি দেবনাথ ও ওবায়েদ উল্লাহ, জেষ্ঠ্য সহকারী পুলিশ সুপার এহসান উদ্দিন চৌধুরী,
স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি)
বিশেষ পুলিশ সুপার এজাজ আহমেদ ও এএফএম আনজুমান কালাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলী, পুলিশ পরিদর্শক মশিউর রহমান ও ইউনূস আলী শেখ।
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) ও গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)
ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া, অতিরিক্ত ডিআইজি শেখ নাজমুল আলম (ডিবি), উপ-কমিশনার হামিদা পারভীন (প্রটেকশন), আনোয়ার হোসেন (ডিসি-মতিঝিল), লিটন কুমার সাহা (ট্রফিক পশ্চিম), আসমা সিদ্দিকা মিলি (উইমেন সাপোর্ট সেন্টার), অতিরিক্ত উপ-কমিশনার গোলাম মোস্তফা রাসেল (ডিবি পশ্চিম), মাঈনুল ইসলাম (ডিবি পূর্ব), ডিএমপির জেষ্ঠ্য সহকারী কমিশনার ইবনে রায়হান (নিউমার্কেট জোন), ডেমরা অঞ্চলের জেষ্ঠ্য সহকারী কমিশনার ইফতেখায়রুল ইসলাম, জেষ্ঠ্য সহকারী কমিশনার (ডিবি পশ্চিম) নাজমুল হাসান ফিরোজ, জেষ্ঠ্য সহকারী কমিশনার (ডিবি পশ্চিম) রাহুল পাটোয়ারী, যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনিছুর রহমান, তুরাগ থানার ওসি নুরুল মোত্তাকীন, শেরেবাংলা নগর থানার ওসি গণেশ গোপাল বিশ্বাস, শাহবাগ থানার ওসি আবুল হাসান, নিউমার্কেট থানার ওসি আতিকুর রহমান, কল্যাণ ও ফোর্স বিভাগের (আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যাল) উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল আজিজ, কদমতলী থানার এসআই লালবুর রহমান, বংশাল পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) নুরুজ্জামান সরকার ও হাজারীবাগ থানার কনস্টেবল গোলাম আজম।
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)
র্যাব-১২ এর অধিনায়ক সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, প্রকল্প পরিচালক লে. কর্নেল আরিফ উদ্দিন মাহমুদ (উন্নয়ন শাখা), পরিচালক (অপারেশন্স) লে. কর্নেল মাহাবুব হাসান, র্যাব-১১ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল কামরুল হাসান, র্যাব-৭-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মিফতাহ উদ্দিন আহমেদ, গোয়েন্দা শাখার সাবেক পরিচালক লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদ (মরণোত্তর)ও বর্তমান পরিচালক লে. কর্নেল মাহবুব আলম, সদর দপ্তরের এয়ার উইংয়ের পরিচালক লে. কর্নেল সৈয়দ নজরুল ইসলাম, র্যাব-৫-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ মাহবুবুল আলম, র্যাব-৮-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল আনোয়ার উজ জামান, সদর দপ্তরের স্কোয়াড্রন লিডার এ এন এ মুসাব্বির, র্যাব-৭-এর স্কোয়াড্রন লিডার শাফায়াত জামিল ফাহিম, র্যাব-৫-এর এএম আশরাফুল ইসলাম, সদর দপ্তরের মেজর শাহীন আজাদ, গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিচালক মেজর এইচএম সাজ্জাদ হোসেন, উপ-পরিচালক (অপারেশন্স) মেজর এস এম সুদীপ্ত শাহীন, গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিচালক মেজর মনিরুল ইসলাম, উপ-পরিচালক মেজর মাহমুদ হাসান তারিক, র্যাব-১০-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহিউদ্দীন ফারুকী, র্যাব-৪-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আ ফ ম আনোয়ার হোসেন খান, র্যাব-১২ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিনা রানী দাশ, র্যাব-৮-এর সিনিয়র এএসপি (সদর) জসীম উদ্দিন, র্যাব-১১ এর র সিনিয়র এসএসপি জসিম উদ্দীন চৌধুরী, র্যাব গোয়েন্দা শাখার সিনিয়র এসএসপি জসিম ইয়াসিন আরাফাত, সিনিয়র এএসপি আতিকুল হক প্রধান, র্যাব-১১-এর জেষ্ঠ্য সহকারী পুলিশ সুপার আলেপ উদ্দিন, র্যাব-৭-এর জেষ্ঠ্য সহকারী পুলিশ সুপার মিমতানুর রহমান, গোয়েন্দা শাখার লেফটেন্যান্ট করপোরাল নাজমুল ইসলাম, ট্রেনিং অ্যান্ড ওরিয়েন্টশন শাখার ল্যান্স করপোরাল মিজানুর রহমান ও অপারেশন্স উইংয়ের সৈনিক ইসমাইল হক।
রেঞ্জ ও জেলা পুলিশ
খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি দিদার আহম্মেদ, রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি এম খুরশিদ হোসেন, বরিশাল রেঞ্জের ডিআইজি শফিকুল ইসলাম, বগুড়ার পুলিশ সুপার (বর্তমানে অতিরিক্ত ডিআইজি) আসাদুজ্জামান, গাজীপুর হাইওয়ে পুলিশ সুপার শফিকুল ইসলাম, টাঙ্গাইলের এসপি মাহবুব আলম, ঢাকা জেলার এসপি শাহ মিজান শাফিউল রহমান, নারায়ণগঞ্জের এসপি মঈনুল হক, নোয়াখালীর এসপি ইলিয়াছ শরীফ, চট্টগ্রামের এসপি নূরে আলম মিনা, কিশোরগঞ্জের এসপি আনোয়ার হোসেন খান, ময়মনসিংহের এসপি সৈয়দ নূরুল ইসলাম, দিনাজপুরের এসপি হামিদুল আলম, শরীয়তপুরের এসপি সাইফুল্লাহ আল মামুন, হবিগঞ্জের এসপি বিধান ত্রিপুরা, মৌলভীবাজারের এসপি মোহাম্মদ শাহ জালাল, বরগুনার এসপি বিজয় বসাক, জামালপুরের এসপি দেলোয়ার হোসেন, কুষ্টিয়ার এসপি এসএম মেহেদী হাসান, বগুড়ার অতিরিক্ত এসপি আরিফুর রহমান ম-ল, দিনাজপুরের অতিরিক্ত এসপি মিজানুর রহমান, চাপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত এসপি মাহবুব আলম খান, কুমিল্লার অতিরিক্ত এসপি তানভীর সালেহীন ইমন, পাবনার অতিরিক্ত এসপি আশিস বিন হাছান, নেত্রকোণার অতিরিক্ত এসপি ছানোয়ার হোসেন, মৌলভীবাজারের জেষ্ঠ্য সহকারী পুলিশ সুপার (সদর) রাশেদুল ইসলাম, টাঙ্গাইল জেলা গোয়েন্দা শাখার ওসি অশোক কুমার সিংহ, নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা মডেল থানার ওসি কামাল উদ্দিন, ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি কামরুল ইসলাম, চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড মডেল থানার ওসি ইফতেখার হাসান, নারায়ণগঞ্জ জেলা গোয়েন্দা শাখার ওসি মাহবুবুর রহমান, গাজীপুরের শ্রীপুর থানার ওসি আসাদুজ্জামান, গাজীপুরের টঙ্গী মডেল থানার ওসি ফিরোজ তালুকদার, কুমিল্লা কোতোয়ালী থানার ওসি মোহাম্মদ আবু সালাম মিয়া, ব্রহ্মণবাড়িয়ার কসবা থানার ওসি মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও এসআই রফিকুল ইসলাম, আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (অপারেশন্স) জাহিদুল ইসলাম, কক্সবাজার মহেশখালী থানার এসআই শাওন দাস, বগুড়া জেলা গোয়েন্দা শাখার এসআই জুলহাস উদ্দিন, ফারুক হোসেন ও আলমগীর হোসেন, চট্টগ্রাম রিজার্ভ অফিসার-১-এর এসআই কাজী শফিকুল ইসলাম, নরসিংদী জেলা গোয়েন্দা শাখার এসআই আবদুল গাফফার, মানিকগঞ্জ সাটুরিয়া থানার এসআই আসলাম খান ও ওয়াহিদুজ্জামান, মৌলভীবাজার সদর থানার এসআই আব্দুল মানিক, কুমিল্লার মিরপুর হাইওয়ে ফাঁড়ির সার্জেন্ট মোস্তফা কামাল, রাজশাহী ট্রাফিক অফিসের এটিএসআই তাইজুল ইসলাম, ঝিনাইদহের এএসআই মহাসীন আহমেদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা বিশেষ শাখার এএসআই আজিজুর রহমান, রাজশাহী জেলা গোয়েন্দা শাখার এএসআই উৎপল কুমার, হাইওয়ে পুলিশ সদর দপ্তরের কনস্টেবল পারভেজ মিয়া, ময়মনসিংহ ভালুকা মডেল থানার কনস্টেবল রাসেল আহমেদ, বগুড়া জেলা গোয়েন্দা শাখার কনস্টেবল ইসমাইল হোসেন ও বগুড়া পুলিশ লাইন্সের কনস্টেবল হেলাল উদ্দিন।
অন্যান্য
পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) রংপুর জেলার অতিরিক্ত এসপি শহিদুল্লাহ কাউসার, ময়মনসিংহের অতিরিক্ত এসপি আবু বকর সিদ্দিক, চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের পরিদর্শক সন্তোষ কুমার চাকমা, চট্টগ্রাম মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ সিএমপির অতিরিক্ত এসপি মীর্জা সায়েম মাহমুদ, আকবর শাহ থানার ওসি মোহাম্মদ আলমগীর, ডিবি উত্তরের এসআই জিহাদ হোসেন, খুলনা মহানগর পুলিশের জেষ্ঠ্য সহকারী কমিশনার এমএম মোহাইমিনুর রশিদ, ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিওনের জেষ্ঠ্য সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ রায়হান কাজেমী, স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) সহকারী পুলিশ সুপার মনিরুল ইসলাম, সিলেট মহানগর পুলিশের পরিদর্শক (কোর্ট) মরহুম চৌধুরী মো. আবু কায়সার, জালালাবাদ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম ও এএসআই জনি লাল দে, বরিশাল মহানগর পুলিশের কোতয়ালি মডেল থানার এসআই মহিউদ্দিন আহমেদ।